পাতা:সম্রাট্‌ ও সম্রাট্‌-মহিষীর ভারত পরিদর্শন - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V vs. 5-pfw in তুকীর গবর্ণমেণ্টদ্বয় যুদ্ধোপলক্ষে ভারতের পথে তাহাদের আলোকমালা নির্বাপিত করিয়াছিলেন, তাহা রাজদম্পতীর গমনোপলক্ষে কিছু কালের জন্য পুনরায় প্ৰজ্বলিত হইল। রাজা ও তঁহার সঙ্গিগণ এখান হইতে রীতিমত নৌজীবন যাপন করিতে আরম্ভ করিলেন । এই জীবন নাবিক-রাজের চিরদিনই অতি প্ৰিয় ছিল । যে পৰ্য্যন্ত জাহাজে ছিলেন, রাজা ও রাণী প্ৰত্যহ উপাসনায় যোগদান করিতেন। ২০শে নভেম্বর সন্ধ্যার কিছু পূর্বে ‘মেদিনা’ প্ৰাচী, প্ৰতীচী এবং অবাচীর সঙ্গমস্থল সৈয়দ বন্দরে পৌছিল। জাহাজ অন্যান্য স্থান অপেক্ষা এখানে অধিকক্ষণ অপেক্ষা করিল ; কারণ এই স্থান হইতে কয়লা লাইবার ব্যবস্থা ছিল । বিলম্বের আর এক কারণ এই যে মিশরের খেদিব রাজ-অতিথির সংবৰ্দ্ধনা করিতে উদ্যত হইলেন এবং তথাকার ব্রিটিশ এজেণ্ট ভাইকাউণ্ট কিচেনার রাজার সহিত সাক্ষাৎ করিতে অনুমতি পাইলেন। রাজার আগমন উপলক্ষে যে সকল অশ্বারোহী সৈন্য র্তাহার শরীর-রক্ষকরূপে উপস্থিত হইলেন, তন্মধ্যে পাশাপাশি ব্রিটিশ এবং মিশর উভয় জাতির সৈন্যই দেখা গেল। সৈয়দ বন্দরে তুরস্কের সুলতানের পুত্ৰ প্ৰিন্স জিয়া এদিন এফেনডি স্বয়ং উপস্থিত হইয়া রাজা ও রাণীকে তাহার পিতার নিম্নলিখিত ভাবের একখানি পত্র প্রদান করিলেন। “আপনাদের ভারতযাত্রা উপলক্ষে আমি আমার পুত্ৰকে আপনার নিকট এই পত্ৰ দিয়া পাঠাইলাম। আপনাদের সহিত আমার আন্তরিক বন্ধুত্ব চিরদিনই আছে। আপনাদের প্রতি ও সমস্ত ব্রিটন-বাসীদের প্রতি আমি সর্বদাই শ্রদ্ধা পোষণ করিয়া থাকি । সেই জন্য আমার অভিবাদন এবং ‘গ্ৰীতি-ভাব জানাইয়া যুবরাজকে আপনাদের নিকট প্রেরণ করিলাম।” সৈয়দ বন্দরে ইটালীর রাজারও শুভকামনাসূচক তার ংবাদ পাওয়া গিয়াছিল । ২২শে নভেম্বর প্রাতে বেলা ৬টার সময় ‘মেদিনা” সৈয়দ বন্দর পরিত্যাগ করিয়া সুয়েজ খালের ভিতর দিয়া চলিল। ‘মেদিনা'র গমনকালে ঈজিপ্টের সৈন্যদল এবং উষ্ঠারোহী প্ৰহরিদল খালের ধারে আগাগোড়া পাহারায় নিযুক্ত রহিল। ‘মেদিন” সন্ধ্যা ৭টার সময় সুয়েজ বন্দরে পৌঁছিল। সেখানে অল্প কয়েক মিনিট অপেক্ষা করিল। এখন হইতে রাজদম্পতী বে। জলভাগ অতিক্ৰম করিতে লাগিলেন তাহা প্রতীচ্যের কোন নরপতি BDDBB DBB DBDBDBDB DDD S SDDuDB DBDDDB Btu DD uBuiBBt