পাতা:সরল বাঙ্গালা সাহিত্য.djvu/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ふb"> বৈষ্ণব-পদাবলী হাসি হাসি যখন সে “আসি বলে', সে হাসি দেখে ভাসি নয়ন জলে, তারে পারি কি ছেড়ে দিতে,মন চাহে রাখিতে লজ্জা বলে ছিছি ছুইও না । “তার মুখ দেখে মুখ ঢেকে র্কাদিলাম স্বজনি। অনায়াসে বিদেশে গেল সে গুণমণি ॥” বাঙ্গালী লজ্জাশীল৷ বউটর কথা,-পিতামাতার কোলছাড়া নূতন ক’নে বউএর স্নেহ,-শিশুদিগের জন্য মায়ের মনের উৎকণ্ঠ,—এই সকল ভাব কখনও রাধাকৃষ্ণ লীলার আড়ালে, কখনও পাৰ্ব্বতীর আগমনীগানের মধ্য দিয়া,কখনও বা খোলাখুলিভাবে –বাঙ্গালী কবিও যাত্রার গানে ফুটিয়া উঠাইয়াছে। তাহ অনেক সময় ঠাকুর দেবতার কথার উপলক্ষ লইয়া বাধা হইলেও সেগুলি যে বাঙ্গালীর ঘরের ও মৰ্ম্মের কথা তাহা বুঝিতে দেরী হয় না। “তুমি যে কয়েচ গিরিরাজ আমার কতদিন কত কথা । সেকথা শেল সম । আছে আমার হৃদয়ে গাথা ।