পাতা:সরস গল্প - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कभनिभिम রাখিয়েসে । এক তো সাউথ ওয়ান ফাইভ-- শিবশঙ্কর চাকরকে থামিয়ে দিয়ে বললেন-আচ্ছা, আচ্ছা, তুই যা-এক পেয়ালা চা জলদি তৈরি করা --আউর কুছ বাৰু ? —ठाऊ दार्छु ८थहक िियन आicन नि 6कछे ? यन्ल-छेल ? --না। হুজুর । সড়া পোচা দু আপেল লন্ড জুরেব টেবিলমে ছিল, ও হামি ফেকিয়ে দিয়েসে-ও কালওয়ালা --বেশ করিচিস । যা চা নিয়ে আয়কারুয়া অনেক দিনের চাকর ; আগে শিবশঙ্করের বাড়ীতে ছিল, এখন কাজকর্মের সুবিধের জন্যে ওকে আপিসে নিজের খাসকামরার চাকর রেখেছেন শিবশঙ্কর । শিবশঙ্কর কি খান না খান, কি তঁর অভ্যোস, কারুয়া এ সব জানে। কারুয়ার আনীত চায়ের পেয়ালাতে চুমুক দিয়ে শিবশঙ্করবাবু ভাবছিলেন আরও কিছু জমির সন্ধান নিতে হবে । জমি বড় দরকার । এই সব অঞ্চলে বড় বড় প্লটের সন্ধানে আছেন । শিবশঙ্কর কাগজ-কলমে ছোট্ট একটু হিসেব করে নিলেন । লাখ দুই টাকার জমি কিনে রাখতে হবে। টালিগঞ্জের দিকে কিছু জমি এখনো আছে । ব্যাঙ্কের জমি কিছু আছে লেক আর ঢাকুরে যাদবপুর অঞ্চলে ; ‘টাকা হোলে মাটি করো’ মস্ত বড় কথা । অত বড় ইনভেস্টমেণ্ট নেই টাকার । দালালের নানারকম সন্ধান নিয়ে আসে। তঁর টেবিলের ডুয়ারে আছে জমিজমা-সংক্রান্ত নানা রকম খবর, দালালদের দেওয়া। শিবশঙ্করবাবু ডুয়ার খুলে অর্ধ-অন্যমনস্ক ভাবে সেগুলোর ওপর চােখ বুলিয়ে যেতে লাগলেন। মেদিনীপুর জেলায় শালের জঙ্গল একশো কুড়ি বিঘে এক প্লটে। ধানের জমি ওই সাথে এক প্লটে সত্তর a &