পাতা:সরোজ বালা.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 সরোজ-বালা । অস্তরাল করিতেন না, তাহাকে একবারও না দেখিয়া কিরাপে জীবন যাত্রা নিৰ্বাহ করবেন ? এই সকল চিন্তায় তাহার শরীর জর্জরিত হইল। ইতিপূৰ্ব্বে তিনি কোন চিন্তাতেই মনোমধ্যে স্থান দেন নাই। এখন সেও উপযুক্ত সময় পাইয় অল্পে 'অল্পে তাহার মন আক্রমণ করিয়া বসিল । ততই তিনি সরল ও অমিল্লায় বিষয় ভাবিতে লাগিলেন, ততই তাহার ধীর প্রকৃতি কিলিত হইতে লাগিল! - ক্রমে সন্ধ্য হইল । ঘরে ঘরে প্রদীপ জালা इहेत । চারিদিকে শঙ্খধ্বনি হইতে লাগিল। পাখিকুল কিচমিচ শব্দ করিয়া ঈশ্বরে জারাধনা করিতে লাগিল । কাকগুলি কিন্তু তখনও আহারের লোজে কী কা করিয়া এদিক ওদিক উড়িতে লাগিল । দেখিতে দেখিতে অসংখ্যপ ভঙ্গ উড়িয় তাহাদের ভক্ষ্যরূপে, পরিগণিত হইল। সন্ধ্যা: সমীরণ সেম্বন করিবার জন্য গ্রাম্য বালক বালিকাগণ আপন আপন #াস দাসীর সহিত মাঠে বেড়াইতে লাগিল । সুনীল আকাশে রাঙ্গ মেঘ দেখা দিল! আর সেই লাল মেঘের (কালে একটমাত্র তারক বিমৰ্ষভাবে দীপ্তি পাইতে লাগিল। তাহাকে যলিম দেখিয়াই যেন অসংখ্য নক্ষত্ররাঞ্জী একে একে আকাশপথে আলিতে লাগিল। অল্পক্ষণ পরেই অন্ধকার সকল পুথিবীকে গ্রাস করিল । বোধ হইল যেন নিশাদেী নীলাম্বরে আপন অঙ্গ আবৃত করিয়াছেন। জাতি সুর্থী ময়িকার भूदूत नकात পুথিবীকে অন্ধকারাচ্ছন্ন দেখিয়া আবরনর বুলিয়ই নে লজ্জ ত্যাগ বা রিয়া আপন আপন মুখাবর খুলিয়াদিল । প্রস্ফুটিত পুষ্পের গৌরভে চারিদিকলামো