পাতা:সর্ব্ববেদান্ত-সিদ্ধান্ত-সার-সংগ্রহঃ.djvu/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o |e প্রয়োজক বলিয়া-পৰ্বতঃপ্রামাণ্যবাদ অঙ্গীকার করিয়া থাকেন। কিন্তু এরূপ পরত:প্রামাণ্যবাদ স্বীকারে অনবস্থা দোষের হস্ত হইতে নিষ্কৃতিলাভ করিতে পার যায় না ; এতদ্ভিন্ন আরও বহুল দোষ ঘটা থাকে। বেদ স্বতঃপ্রমাণ কিরূপে ? এইরূপ প্রশ্ন উপস্থিত হইলে, তদুত্তরে আমরা বলিব,—যেহেতু কোনরূপ অপ্রামাণ্য হেতু নাই, অতএব বেদ স্বতঃপ্রমাণ। পুরুষ প্রণীত বাক্যে পুরুষগত ভ্রান্তি, প্রমাদ, বিগুলিঙ্গ প্রভৃতি দোষ ঘটবার সম্ভাবনা; বেদে পুরুষ-প্রবেশ না থাকায়, সেই সমস্ত দোষের আশঙ্কাই হইতে পারে না। সুতরাং প্রমাণ—স্বতঃ এবং অপ্রমাণ পরতঃ-ইহা স্বীকার করিতে হইবে। এইরূপে বেদের স্বতঃপ্রামাণ্য বাদ স্থির করিয়া, বেদের তাৎপৰ্য্য নির্ণয় করা উচিত। योवख्दांनि । এক্ষণে বেদের স্বতঃপ্রামাণ্যবাদ নির্ণীত হইলে,বেদের তাৎপর্য্য কোথায়,গছ নিরূপণ করিতে হইবে। বেদের কৰ্ম্মকাণ্ডের তাৎপৰ্য্য কৰ্ম্মে থাকিলেও, জ্ঞানকাণ্ডের—বেদান্তের তাৎপর্য অদ্বৈত ব্রহ্মে বলিতে হইবে। সমস্ত বেদান্তবাক্য অদ্বৈত ব্ৰহ্ম প্রতিপাদনের জন্য উদগ্রীব। অদ্বৈতবাদ কি ? এই জগতে একটি বস্তুর সত্তায় সমস্ত চলিতেছে, সমস্তই তাহাতে অধ্যস্ত ; জীব সেই অদ্বিতীয় সৎস্বরূপ ব্ৰহ্ম হইতে ভিন্ন নহে, এইরূপ তত্ত্বকে অদ্বৈতবাদ বলা যায়। দ্বৈতবাদিগণ জীব ও ব্রহ্মের ভেদ এবং জীবগণের পরস্পর ভেদ স্বীকার করিয়া, সমস্ত পদার্থের সত্যতা নিরূপণ করিয়া থাকেন। এক্ষণে বিচার করিয়া দেখা যাউক, বেদান্তের তাৎপৰ্য্য দ্বৈতে কিংবা অদ্বৈতে ? অজ্ঞাতজ্ঞাপকত্বং শাস্ত্রত্বমূ- অর্থাৎ যে অজ্ঞাত বিষয় জ্ঞাপন করে, তাহাকে শাস্ত্র বলে, বেদান্তও অজ্ঞাত জীব এবং ব্রহ্মের একত্ব প্রতিপাদন করিয়া শাস্ত্রনামের যোগ্য হয়। ভেদ লোকপ্রসিদ্ধ, প্রত্যক্ষাদি প্রমাণ গ্রাহ ; তাহাই যদি বেদান্তের তাৎপৰ্য্য হয়, তাহা হইলে বেদান্তের অনুবাদ্যত্ব হেতু অগ্রামাণ্য দুৰ্ব্বার হইয় উঠে। আরও এক কথা, বেদান্তে "নছ নানাস্তিকিঞ্চন মৃত্যে: স মৃত্যুমাপ্নোতি য ইহ নানের পশুতি” এইরূপ বাক্য দ্বারা দ্বৈতবাদের নিন পরিশ্রত হয়। সমস্ত বেদান্ত পৰ্য্যালোচনা করিলেও কোথাও অদ্বৈতের নিন্দ পাওয়া যায় না। ইহা দ্বারা বেদান্থের তাৎপৰ্য্য যে অদ্বৈতে, उांश अउि जरुरखहे श्रदशंउ झ७ब्र शांद्र । “रुद्ध षडभिद उदङि उऊिद्रमिऊब्र५ **ड़ि” ७हे अंठिाउ७ हेत *क प्रांद्र शtउग्न भिशांश्हे निक्रभिष्ठ इहेछांटाइ।