পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুব্যাখ্যা loyd এই সকল যুক্তিবলে পরিচ্ছেদ প্রতিবিম্ব ও আভাস যুক্তিযুক্ত না হওয়ায়, ব্ৰহ্ম হইতে জীবচৈতন্যসমূহ ভিন্ন বলিয়াই স্থিরীকৃত হইল।” S S DB S uBB S DBS tS S gB SBD DB BB S BBBBS হইতে জীবচৈতন্য- ১৯৭১) এই দুই স্থাত্রের কল্পনাময়" ব্যাখ্যার সঙ্গতি छूछे হয় না | S DBD BD S BB BDBu S BBB BB BBB BuS B BBzueuSK D BBBS ইদং সৰ্ব্বমস্যািজত যদিদং কিঞ্চি", "রসো লৈ সঃ", "রসিং হােবায়ং লব্ধ, নদীভবতি" ইত্যাদি বাক্যের পীড়ন হয় না। ( অর্থাৎ এই সকল শ্ৰেণীত বাক্যেরও স্বারান্ত সংরক্ষণপূর্বকই বাস্তব ভেদার্থ প্রতীত হয় )। " “তঁহা হইতে অন্য দ্রষ্টা নাই", বৃহদারণ্যকে ইত্যাদি ভাবাত্মক যে সকল শ্রুতি আছে, সেই সকল ক্রুতির তাৎপৰ্য্য এই যে, উহারা পূর্ববৎ সম্ভাবিত, ইহা অপেক্ষা যে অন্য কোন দ্রষ্টা আছে, তাহারই নিষেধ করিতেছেন। শ্বেতাশ্বতর বলেন,-“ইনি মূল কারণ। কারণসমূহের অধিপতিগণেরও ইনি অধিপতি । ইহঁর কোন জনিত নাই, কোনও অধীশ্বর নাই।” এই ক্ৰত্যর্থের অভিধেয় এই যে, ঈশ্বর হইতে অপর কেহ প্রকৃতির সৃষ্টি নিমিত্ত ঈক্ষণকৰ্ত্তা নাই। শঙ্করভায্যেও ইহা স্বীকৃত হইয়াছে। যথা,-জলি ও তেজাদির যে ঈক্ষণ-শ্রবণের কথা শুনা যায়, তাহা পল্লমেশ্বরের আবেশবশতই হইয়া থাকে । “ন্যান্তোহ তোহস্তি দ্রষ্টা।” এই শ্রীতি দ্বারা ব্ৰহ্মাতিরিক্ত অন্য কেহ যে দ্রষ্টা আছেন, তাহার প্রতিষেধ করা হইয়াছে। ছন্দোগ্য উপনিষৎও বলেন,-“তদৈক্ষত", ইহাতে প্রাকৃত দ্রষ্টা স্বীকৃত হয় নাই ; নিত্য, স্বতন্ত্র, চিৎস্বরূপ দ্রষ্টাই উপনিষদের প্রতিপাদ্য। “বিবক্ষিতBLBKBBueSS BKBDBS KDLSS BBBB SB B KB D D DBDBS S DBK uBuS SaB SS BiBB সূত্রানুসারে জীব্যাতিরিক্ত, জীব হইতে অধিক, পারমার্থিক গুণসমূহ যে পরমেশ্বরে আছে, তাহাই প্ৰতিপন্ন হইয়াছে। আরও কথা এই যে, মায়াবাদীরা কল্পনা করেন, জীব নিজের অজ্ঞানের দ্বারা নিজের আত্মায় জগৎ কল্পনা করে। क्लूि ने श्व डिन श्itबद्ध दांत्र। জগৎ রচনা হয় না । ঈশ্বর ও জীব ভিন্ন তৎকাল্পিত অপর কাছাতেও এই সকল গুণ উপপন্ন হয় না-নিগুণ BDBKS rSBBB S BD DBK BDBDBDBu SSSuBBYKBBBBu S0Bu B BBuBBuS S BBBBS Kaa SS এই সূত্রের অর্থও পূৰ্ব্ববৎ। সম্বাদাদির ন্যায় সম্ভোগ শব্দের অর্থও "সহভোগ", ইহার অপর কোন অর্থ উপপন্ন হয় না (উক্ত সুত্রের অর্থ এই যে, পরমাত্মার বৈশেষ্যপ্রযুক্ত জীবের সহিত সমান ভোগ হইতে পারে না।)। এ স্থলে সন্থার্থ দ্বারা জীব ও ঈশ্বরের ভেদ অঙ্গীকৃত হইয়াছে’- } জীব-ব্রহ্মের ঐক্য এই সুত্ৰ প্ৰদৰ্শিত হয়, নাই। মূল সূত্ৰে “বৈশেষ্যাৎ’ এই শব্দ দ্বারা জীব 'S *नन्नाः বিশিষ্টতাই হইয়াছে – একই আত্মার অবস্থাভেদে ভেদ স্বীকার করা এই সূত্রের অভিপ্রেতি নহে। " অপর একটি সুত্র এই যে, “গুহাং গ্রািবষ্টাব্বাত্মানীে হি তাদর্শনাৎ” (ব্ৰহ্মন্ত, ১৷৷২১১) (অর্থাৎ হৃদয় গুহায় দুই আত্মা আছেন-জীব ও পরম । শ্রুতিতে ইহাই দৃষ্ট হয়)। - ‘তাঁহার } SSALLLSAAA