পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সনহরতলী নিজের সর্বব্যাপী প্ৰভুত্বে গর্বই অনুভব করিয়াছি। কিন্তু মেয়ে আর জামাইয়ের জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করিতে চাহিয়া এত বড় একটা তুল করার জন্য সঙ্কোচ বোধ না করার ক্ষমতা সেও নিজের মধ্যে খুজিয়া পায় না। ছি, কি কদৰ্য্য ভুল ! মাসখানেক পরে যামিনী ফিরিয়া আসিল । শোনা গেল, যোগমায়ার মুখে নাকি হাসি ফুটিয়াছে। দিন পনের পরে একদিন সকালে যামিনী মুখ কঁচুমাচু করিয়া সত্যপ্ৰিয়ের কাছে শ’তিনেক টাকা চাইল । তার বিশেষ দরকার । সত্যপ্রিয় বলিল, “সেদিন তোমায় পাচশো টাকা দিয়েছি। যামিনী ।” সন্ধ্যার পর যোগমায়া আসিয়া আব্দার করিয়া বলিল, “আমায় তিনশো টাকা দেবে বাবা ? সত্যপ্রিয় বলিল, “সেদিন তোকে দুশো টাকা দিয়েছি মায়া ।” পরদিন শোনা গেল, যোগমায়ার মুখ নাকি কালো হইয়া গিয়াছে। চোখ দেখিয়া বুঝা গেল, রাত্রে খুব কঁাদিয়াছে। ঘুম ভাঙার পর চাইতে যামিনীর আপিস যাওয়া পৰ্য্যন্ত একবার ধারে-কাছেও ঘোষিল না। “দেখিয়া বুঝা গেল, দু’জনে ঝগড়া হইয়াছে। সন্ধ্যার পর মেয়েকে ডাকিয়া সত্যপ্রিয় তিনশো টাকার একখানা SSY DDD DDD DDD SS S S BBDB BBBD D0BD BDDB BBBD BBB গেল । আপিসে সেদিন একজন লোক সত্যপ্রিয়ের সঙ্গে দেখা করিতে দাসিয়াছিল। মহীতোষ তার কাছে সাড়ে তিন হাজার টাকা ধার a 9