পাতা:সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী.djvu/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> Կ e সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী विभिटे लॉcनद्र riङि ति८*ष१ छांrनद्र कांद्रभंङl, घणैरुविनिटे थdłद्र ख्वांन হইতে হইলে প্রথমতঃ ঘটত্বজ্ঞান অবিস্তৃক ঘট ও ঘটত্বের যুগপৎ সমুহালম্বনাত্মক নিৰ্ব্বিকরক জ্ঞান হয়, উহাতে কোনরূপ পদার্থদ্বয়ের সম্বন্ধ গ্রতীতি হয় না, এইটী কেবল ইঞ্জিয়ের কার্য্য। প্রথমতঃ বস্তু সকলকে কোনও একটা সামান্তরূপেই জানা যায়, এইটাই আলোচন বা নিৰ্ব্বিকল্প জ্ঞান। পরে উহার বিশেষণাদির জ্ঞান হইলে “এটা এই প্রকার” এই ভাবে ঘটত্বাদি বিশিষ্ট্ররূপে জ্ঞান হয়, এইটা সবিকল্পক জ্ঞান, ইহা মনের কার্য্য, উক্ত জ্ঞানে মনের সঙ্কর নামক ব্যাপার হইয়া থাকে। বালক বা মূক ব্যক্তি কোন বিষয় জানিলেও যেমন তাহ বাক্য দ্বারা প্রকাশ করিতে পারে না, নিৰ্ব্বিকল্প আলোচন জ্ঞানটাও ঐরূপ, উহাকেও বাকোর দ্বারা প্রকাশ করা যায় না, বাক্যের দ্বারা গ্রকাশ করিতে হইলে, সবিকল্পক হইয়া যায়, কেন না, পদার্থদ্বয়ের সম্বন্ধ জ্ঞানকেই বাক্যার্থ জ্ঞান বলে। " o যে ধৰ্ম্মটীকে অবলম্বন করিয়া শব্দের শক্তিগ্রহ হয়, তাহাকে প্রবৃত্তি নিমিত্ত বা 'শকতাবচ্ছেদক বলে, শক্তির বিষয় শক্য, শকের ধৰ্ম্ম শক্যতা, শক্যাংশে ভাসমান ধৰ্ম্মই শক্যতার অবচ্ছেদক হইয়া থাকে, অধিকাংশ স্থলে সামানাধি করণ সম্বন্ধেই অধচ্ছেদক হয়। ইন্দ্ৰিয়রূপ শক্যে “ইন্দ্রলিঙ্গত্ব” ও “সাত্ত্বিকাহঙ্কারোপাদানক” ছুইটী ধৰ্ম্ম আছে, ইন্দ্রলিঙ্গত্বটা কেবল যোগার্থ প্রদর্শন মাত্র, রাত্ত্বিকাহঙ্কারো-পাদানকত্বরূপ ধৰ্ম্মট লইয়াই ইন্দ্রিয় পদের শক্তিগ্রহ হইবে । রূঢ় শব্দ স্থলে যোগার্থ দ্বারা শক্তিগ্রহ ৩য় না, সেরূপ হইলে গো-শব্দেরও (গচ্ছতীতি গেী, গম ধাতু ডো প্রতায়) গমনশীলে শক্তিগ্রহ হইতে পারে । । একৰিধ অহঙ্কার হইতে একাদশট ইন্দ্রিয়ের উৎপত্তি হইলেও, উহার মাৰিকাংশের তারতম গ্রহণ করিতে হইবে, মনের উৎপত্তিতে অহঙ্কারের সাত্বিকভাগ অধিক, তদপেক্ষায় জ্ঞানেন্দ্রিয় স্থলে অল্প, তদপেক্ষায় কৰ্ম্মেন্দ্রিয় স্থলে আরও অন্ন, এইরূপে নুনাতিরেকতা বুঝতে হইবে ॥ ২৭ ॥ কৌমুদী II. তদেব মেকাদশেদিয়াণি স্বরূপত উক্ত । দশানা মসাধারণী বৃত্তী রাহু । অনুবাদ । পূৰ্ব্বোক্ষরূপে একাদশ ইঞ্জিয়ের স্বরূপ অর্থাৎ একাদশটা 何德? তাছা বলিয়া দশটার ( কৰ্ম্মেঞ্জিয় পাচটার ও জ্ঞানেঞ্জিয় পাচটার ) অসাধারণ ব্যাপার বলিতেছেন।