পাতা:সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী.djvu/৩৩

እ›› সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী। (খ ) “মাহিংস্তাং সৰ্ব্বভূতানি” কোন জীবের হিংসা করিবে না, হিংসা মাত্রেই পাপ, এই সামান্তশাস্ত্র অর্থাৎ সাধারণতঃ প্রাণিমাত্রের হিংসা-নিষেধকশাস্ত্ৰটী, “অঙ্গীষোমীয়ং পশুমালভেত অঙ্গীষোমু দেবতার উদ্দেশে পণ্ড বিনাশ করিবে, অর্থাৎ পশুবধ করিয়া অঙ্গীষোম দেবতার যাগ করিবে ; এই বিশেষ শাস্ত্রদ্বারা বাধিত হয় বলা ঠিক নহে; কাবণ, (উক্ত উভয়শাস্ত্রেব) বিরোধ নাই, বিরোধ থাকিলে অর্থাৎ একটী বিষয়ে ভাব ও অভাবরূপে উভয়শাস্ত্রের প্রবৃত্তি হইলে, প্রবলশান্ত্রের দ্বারা দুৰ্ব্বাশাস্ত্র বাধিত হয়। প্রদর্শিতস্থলে কোন বিরোধ নাই, কারণ উভয়শাস্ত্রের বিষয় ভিন্ন ভিন্ন । এইরূপ,—“মাহিংস্তাৎ” এই নিষেধ দ্বারা “হিংসা পাপের কারণ” ইহা বঝায়, হিংসা (যাগে পগুহিংসা ) বাগের উপকারক নহে একপ বুঝায় না ; “অঙ্গীষোমীয়ং পশুমালভেত” এই বিধায়ক শাস্ত্র দ্বারা “পগুহিংসা যাগের উপকাবক” ইহা বুঝায় অনর্থের ( পাপের দ্বারা দুঃখের) জনক নহে এরূপ বুঝায় না, সেরূপ বুঝাইলে বাক্যভেদ ( একটা বাক্যেবিশেষ্য অর্থাৎ প্রধানরূপে উভয় অর্থের বোধ ) দোষ হয়। একটা বিষয় (পৈৰহিংসা) অনর্থের জনক ও যাগের নিম্পাদক হইবে, ইহাতে কোন বিরোধ নাই ; বৈধপগুহিংসা পুরুষের দোষ অর্থাৎ পাপ জন্মায়, যাগেরও উপকার করে । " আনুশাবিক কৰ্ম্ম ষাগাদির ফল স্বৰ্গাদিতে ক্ষয় ও অতিশয় ( বিশ্লেষ, তারতম্য ) আছে, কাৰ্য্য স্বর্গের ধৰ্ম্ম এই ক্ষয় ও অতিশয়কে কারণ,যাগাদিতে উপচার অর্থাৎ লক্ষণ করিয়া বুঝাইয়াছে। স্বৰ্গাদি বিনশ্বর অর্থাৎ ইহার অবগুই বিনাশ আছে ; কারণ, উহা ভাবরূপ হইয়া উৎপন্ন হইয়াছে, ( ধ্বংসাভাব উৎপন্ন হইলেও ইহার বিনাশ নাই ; কারণ, ইহা অভাবরূপ, ভাৰ পদার্থ নহে )। জ্যোতিষ্টোমপ্রভৃতি যাগ কেবল স্বগের সাধন, বাজপেয় প্রভৃতি সারাজা অর্থাৎ স্বর্গের আধিপত্যের কারগু, অতএব উক্ত উভয়ের মধ্যে একেৰু অতিশয় আছে, যাগাদি কাৰ্য্য করিয়া কেহ স্বর্গে যায়, কেহ বা স্বর্গের রাজা इग्न, भtङ्गद्र जलखि अषिरू cनषिtण अग्न नम्नख्ञिांशैौ शख्ञिcभद्र शर्ष इहेबां থাকে, (স্বর্গে গিয় স্বশ্বাধিপতির মুখসমৃদ্ধি দেখিয়া স্বৰ্গবাসী সাধারণ দেবগণের স্থখ ইনার কথা) “জগাম সোমমন্বত অভূম সোমরস পান অর্থাৎ লোমৰাথ করিয়াছি, অমর হইয়াছি, এই অমরতার অর্থ চিরকাল অবস্থান, -toश्क#****fतू चांनिरऊ छग्निशं eगङ्ग' वर्षाख अरुन्हांन कब्रिध्न थांप्रून) *irइ छेख् *াটছ, “প্রাণিগণের সংগ্রৰ অৰ্থাৎ প্রলয় পৰ্য্যন্থ অবস্থানকেই অমৃতত্ব বলে,