পাতা:সাক্ষাৎ-দর্পণ নাটক.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* * সাক্ষাৎ-দৰ্পণ নাটক । গুলি খাওয়া দূরেথাক, এক ছিলিম তামাকও খাওয়া ভার। তার পর কত কষ্টে লগ্ন উপস্থিত হলো । ছালনা তলায় আমাকে দাড করালে । আর ভাগগিশ নাপিত বেটার সঙ্গে শড় ছিল, তাই চার চক্ষুর মিলনের সময়, নাপিত বেট ধ করে আমাকে এক ছিটে গুলি লেজে দিলে । বোধ হয় আগে থাকতে সেজে রেখেছিল । অণর বেট। চাদরখানা বেশ করে আমার মাথায়, আর কোণের মাথায় মুড়ি দিয়ে দিলে। যদি কেউ দেখে বোলে, খুব মুখখাস্ত করে গলাগলি দিতে লগালে: গলাগলির ভয়ে কেউ এগুলো না। অমিত বেশ করে শেষটান্ট টেনে নিলেম । তবে একটু মুস্থির হই । তারপরে অন্য অন্য স্ত্রীলোকদের সঙ্গে যে মজ, সে তার কি বলবো । শেষে প্রদপট নিবান পৰ্য্যন্ত হয়েছিল । সেই পৰ্য্যন্ত অামার এক খুড়শা ও ট্রীর সঙ্গে ভারি ভাব হয়ে যায়। সকলে টের পেয়েছিল যে, বাবা অপছা জামাই ! কেদার । তাছা বাসর ঘরে কি এমন মন্দ ব্যবহার হয় ? ভদলোকের স্ত্রীদের চরিত্র কি এমন মন্দ ? অামার ত বিশ্বাস হয় না ; দোয়ারি । আমি কি তোমাকে মিথ্যা করে বলচি ! কালি। আমি যতদূর জানি কেন না আমারও একসময় বিবাহ হয়) অণর আমিও বাসর ঘর “এমৃজয়” করিছি। কিন্তু আমি বলতে পারি যে, বাসর ঘরে যে সকল স্ত্রীলোক যায়, সকলেরি যে চরিত্র মন্দ, তা নয় । কিন্তু তাও বলি, উীদের ভিতর অনেকে ফোচকে থাকে, আfর কারো করে চরিত্র মন্দ । কেদার । আমাদের দেশের এ রকম বিবাহর প্রথা শুনলে,