পাতা:সাগরের ডাক-কুমুদনাথ লাহিড়ী.djvu/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাগরের ডাক ] আচলদেব হাজার জন্ম সাধন কর, তারপর বুঝতে আসিস। সোজা কথা কি না ? এক বিন্দু শ্রদ্ধা নেই—অম্নি শুনলেই হল ? ন দেয়ং শ্রদ্ধহীনায়—যা, তোকে কিছু বলব না। চঞ্চলকুমার তবে শোনবার সম্ভাবনা নেই ? আচলদেব ন । চঞ্চলকুমার বেশ। তবে আসি। নমস্কার, ঠাকুর মশাই। (হাসিতে হাসিতে প্রস্থান ) আচলদেব বঁাচা গেল। কিছু দেখবে না, শুনবে না, মানবে না—গোয়ার গোবিন্দের মত ঘুরে বেড়াবে, আর সেইটাই এরা বিজ্ঞত্বের লক্ষণ বলে’ মনে করেছে। উচ্ছন্ন গেল ! উচ্ছন্ন গেল ! দেখ ত ছেলেটার আস্পদ্ধা—আমাকে এসেছে ঠাট্টা করতে আর যাবার সময় দিয়ে গেল কি না নমস্কার”। আরে, এ অচল শৰ্ম্মার পায়ের ধুলো পেলে কত লোক বহু জন্মের ভুগি মনে করে—তাকে কি না অবহেলা ? অধঃপাতে ষাওয়ার আর কি বাকি আছে ? ঐ যে আর একটি নব্য যুবক আসছেন। ও বেটাদের দেখলেই গাজলে যায়। সব গুলোই উচ্ছঙ্খলতার এক একটা জলন্ত মূৰ্ত্তি ! ३३