পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় ভাগ).djvu/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

를 সাধনা ৷ বঙ্কিম বাবুর প্রসঙ্গ । 를 o 鞘, মহেন্দ্র বাৰু তখন এলোপেথি হোমিওপেথি দুই মতেই চিকিৎগ ছিলাম কিন্তু অভিনয় ভাল হয় নি। তাই ডাক্তার সরকারকে - - 縣 করেন, এত নাম হয় নাই। তিনি ও আর আর ডাক্তারের বিশ্বে - এইয় যাইনি, নহিলে সরকার যাইবেন বলিয়া পাঠাইয়া ছিলেন।” | ধরে সহিত চিকিৎসা করেন, ঘরে বাতাস মাত্র আসিতে দিলে - বমি বাৰু দেশীয় বিক্টেরের উপর বড় চটিয়াছেন, বলিলেন i না। একটু সাগু মাত্ৰ খাইতে দিতেন, তাও হজম হইত না। - এখন উছ ভদ্রলোকের যাইবার যোগ্য স্থান নহে। কতকগুলো । 縣 প্রাতে আসিয়া মল পরীক্ষা করিয়া প্রত্যহ মহেন্দ্র বাবু সন্দেহ করি - অসভ্য ছোড়া আর বেস্যা হা হা করিয়া হাসে—বড় ত্যক্ত হইয়া o তেন যে সাগুর চেয়ে আয়ও কিছু বেশী খেতে দেওয়া হয়েছিল। আসিয়াছেন। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, থিয়েটরের উন্নতির জল্প 獸 কিছুতে কিছু হলো না-মেয়েট বীচে না। নিজে গিয়া আ৷ি তিনি ম্যানেজারদিগকে উপদেশ পরামর্শ দেন কি না ? বলিলেন, তাকে বাড়ী রাখিয়া আসি-রেলের কষ্ট তার সহে কি না মন্ত্ৰ বেশ নহে, তা বুঝিবে কে ?” বাবু সন্দেহ করিয়াছিলেন। তার পর বাড়ী গেলে একমাগী কর্তী এই সময়ে বাবু নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায় বঙ্কিম বাবুর সঙ্গে এক ভজা আসিয়া মেয়েটকে দেখে বলিয়াছিল যে সেটা কেন তাকে দিন দেখা করিতে আসেন। তিনি উঠিয়া গেলে রাখালকে বলেন, দেওয়া হোক না। তারাত তার জীবনের আশা ছেড়ে দিয়েছেন। "নি নিশিকান্ত, বড় বিদ্বান।” একটু পরে হাসিয়া বলেন, “আমি সে যদি কোন উপায়ে মেয়েটিকে বাঁচতে পারে তবে মেয়ে তাহাই ত মন্দ বলতে পারবই না, তিনি যুরোপে বসিয়া আমার বই হবে। শেষে মেয়েটার চিকিৎসা করিতে সম্মত হয়ে বলে যে গে পড়িয়াছেন।” - মজিষ্ট্রেটের সঙ্গে একটু অবনিবনাও ইৎসা এই সময়ে বঙ্কিম * বাবুকে হাবড়ায় পৃথক বাসা করিতে হইয়াছিল-মাঝে মাঝে কলিকাতায় আদিতেন । ৯ই বৈশাখ সন্ধ্যাপ একটু পূর্বে ফিরিয়া আসেন। আমি আসিয়া দেখি ইজিচেয়ারে বসিয়া তিনি তন্ময় চিত্তে আলবোলায় তামাকু সেবন করিতেছেন। তাহার মত এই যে মস্তিষ্কের পোষণ জন্য প্রচুর পুষ্টিকর আইপিএ প্রয়োজন। বলিলেন, * তার শরীরে এমন বল নাই যে দশ সের জিনি" তুলিতে পারেন, অথচ অতিশয় অধিক আহার করিয়া খাণ" | छ्शनी अददान গলে বাৰু জগদীশনাথ রায়, অক্ষয়চন্দ্র সরকার প্রভূতির সঙ্গে জুই দিন কিরূপ ভয়ানক আহার করিয়াছিলেন লি "প করিলেন । আপাততঃ স্তত বেশী থাইতে পারিতেছেন " " কিন্তু জাজপুরে - থাকিতে তিনি দুই বেলায় চারটে মুরগী, আটটা ডিম ও আর আর ঘা বলিবে, তাহাই করিতে হবে। প্রথমে মেয়েটার গলায় একটা কিসের পুটুলি ৰাধিয়া দিয়া তাকে পুকুরে স্নান করাইতে বলে। তাতেও সন্তুষ্ট নয়। বর্ষাকাল, বৃষ্টি পড়িতেছিল, আবার সেই জলে মেয়েটাকে ছাড়িয়া দিল। পরদিন থেকে উপকার বোধ হতে লাগল। মেয়েট ক্রমে বেঁচে উঠল। এখন সে বেঁচে আছে, ব্য বিশ বৎসর।” আমি বলিলাম এসকল ব্যাপারে আমার বড় বিশ্বাস ছিল না, কিন্তু তার “রজনীর” সন্ন্যাসী চরিত্র এবং লর্ড লিটান একখানি নবেল পড়িয়া বোধ হইয়াছে যে তাহ অসম্ভব নহে। বঙ্কিম বাবু হাসিলেন, বলিলেন অনেক দেখিয়া তবে তিনি লিখিরী ছেন। বঙ্গদর্শনের কথা একটু হইল। “আনন্দমঠ” সম্বন্ধে ডাক্তা _সরকারের মত ও প্রশংসার কথা বলিলাম। উহার অভিনয় দেখিতে গিয়াছিলেন কি না জিজ্ঞাসা করিলেন বলিলেন গিৰী