পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় ভাগ).djvu/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

표본 সাধনী । ত্রিপূর্ণীর ঘাটে দুটো মাছ ভেসেছে। একটি নিলেন গুরুঠাকুর একটি নিলেন কে । তার বোনকে বিয়ে করি ওড়ফুল দিয়ে ॥ ওড়ফুল কুড়তে হয়ে গেল বেলা । তার বোনকে বিয়ে ঠিক দুঙ্কুর বেলা । ইহার মধ্যে ভাবের পরস্পর সম্বন্ধ নাই সে কথা নিতান্তই পক্ষ পাৰ্তী সমালোচককেও স্বীকার করিতে হইবে। কতকগুলি অমংলগ্ন ছবি নিতান্ত সামান্য প্রসঙ্গস্থত্র অবলম্বন করিয়া উপস্থিত হই য়াছে। একটা এই দেখা যাইতেছে কোন প্রকার বাচ-বিচার নাই। যেন কবিত্বের সিংহদ্বারে নিস্তব্ধ শারদ মধ্যান্ত্রের মধুত্ব উত্তাপে দ্বারবান বেটা পা ছড়াইয়া দিয়া ঘুমাইয়া পড়িয়াছে। BBSeeBK BBBBS BB KBB BBBB BBBB BBBBBS রাখিয়া, কোনরূপ উপলক্ষ্য অন্বেষণ না করিয়া অনায়ালে তাহার পা ডিঙ্গাইয়া, এমন কি, মাঝে মাঝে লঘুকরস্পর্শে তাহার কনি BBB BB BBBBB DDuBB BBBBB DBBBB BBBS করিতেছে। দ্বারবানটা যদি দুলিতে দুলিতে হঠাৎ একবার চমক খাইয়া জাগিয়া উঠিত তবে সেই মুহুর্তেই তাহার কে কোথা দৌড় দিত তাহার আর ঠিকানা পাওয়া যাইত না। যমুনাবতী সরস্বতী যিনিই হউন আগামী কল্য যে, তাহার শুভ বিবাহ সে কথার স্পষ্টই উল্লেখ দেখা যাইতেছে। অবশ্য বিবাহঃ পর যথাকলে কাজিতলা দিয়া যে তাহীকে শ্বশুরবাড়ি যাইতে হুইবে সে কথা আপাততঃ উত্থাপন না করিলেও চলিত ; যাই হউকৃ, তথাপি কথাটা নিতান্তই অপ্রাসঙ্গিক হয় নাই। কিন্তু বিবাহের জন্য কোন প্রকার উদ্যোগ অর্থব সে জন্য কাহারও তিন মাত্র ঔৎসুক্য আছে এমন কিছুই পাওয়া যায় না। ছত্তার মেয়েলি ছড়া । リ。 রাজ্য তেমন রাজ্যই নহে! সেখানে সকল ব্যাপারই এমন অনায়াসে ঘটিতে পারে এবং এমন অনায়াসে না ঘটিতেও পারে, যে, কাহাকেও কোন কিছুর জন্যই কিছুমাত্র দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বা ব্যস্ত হইতে হয় না। অতএব আগামী কল্য শ্ৰীমতী যমুনাবতীর বিবাহের দিন স্থির হইলেও সে ঘটনাকে বিন্দুমাত্র প্রাধান্ত দেওয়া হয় নাই। তবে সে কথাটা আদৌ কেন উত্থাপিত হইল তাহার জবাবদিহির জন্যও কেহ ব্যস্ত নহে। কাজি-স্কুল যে কি ফুল আমি নগরবাসী তাহ ঠিক করিয়া বলিতে পারি না, কিন্তু ইহা স্পষ্ট অম্বুমান করিতেছি, যে, যমুনাবতী নামক কস্তাটির আসন্ন বিবাহের সহিত উক্ত পুষ্পসংগ্রহের কোন যোগ নাই। এবং হঠাৎ মাঝখান দেখাইতে পারিব না। আলোচলের প্রলোভন একটা মস্ত কারণ হইতে পারে, কিন্তু সেই কারণ আমাদিগকে সীতারামের আকস্মিক মৃত্যু হইতে ভুলাইয়া হঠাৎ ত্রিপূর্ণির ঘাটে আনিয়া উপস্থিত করিল। সেই ঘাটে দুটি মৎস্য ভাসিয়া উঠা কিছুই আশ্চর্য নহে বটে, কিন্তু বিশেষ আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, ছুটি মৎসের মধ্যে একটি মৎস্য যে লোক লইয়া গেছে তাহার কোনরূপ উদেশ না পাওয়া সত্ত্বেও আমাদের দৃঢ়প্রতিজ্ঞ রচয়িতা কি কারণে তাহারই ভগিনীকে বিবাহ করিবার জন্য হঠাৎ স্থিরসংকল্প হইয়া বসিলেন, অথচ প্রচলিত বিবাহের প্রথা সম্পূর্ণ উপেক্ষ করিয়া একমাত্র ওড়ফুল সংগ্রহ দ্বারাই শুভকৰ্ম্মের আয়োজন যথেষ্ট বিবেচনা করিলেন এবং যে লগ্নটি স্থির করিলেন তাহাও নুতন অথবা পুরাতন কোন পঞ্জিকাকারের মতেই প্রশস্ত নহে ! এই ত কবিতার স্বাধুনি। আমাদের হাতে যদি রচনা "

  • -

- s T-ia-- -ணஐ Ho of