পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় ভাগ).djvu/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

_ட 雷宫岛 जांधृमां । ছবি যদি কিছু অদ্ভুত গোছের হয় তাহাতে কোন ক্ষতি নাই, বরঞ্চ ভালই। কারণ, নূতনত্বে চিত্তে আরও অধিক করিয়া আঘাত করে। ছেলের কাছে অদ্ভুত কিছু নাই, কারণ, তাহার নিকট অসম্ভব কিছু নাই। সে এখনও জগতে সম্ভাব্যতার শেষসীমাবৰ্ত্তী প্রাচীরে গিয়া চারিদিক হইতে মাথা ঠুকিয়া ফিরিয়া আসে নাই * সে বলে যদি কিছু সম্ভব হয় তবে সকলি সম্ভব। একটা জিনিষ যদি অদ্ভুত না হয় তবে আর একটা জিনিষই বা কেন অদ্ভুত হইবে? সে বলে একমুণ্ডওয়ালা মানুষকে আমি কোন প্রশ্ন না করিয়া বিশ্বাস করিয়া লইয়াছি, কাবণ, সে আমার নিকটে প্রত্যক্ষ হই স্বাছে ; দুই মুণ্ডওয়াল মানুষের সম্বন্ধেও আমি কোন বিরুদ্ধ প্রশ্ন করিতে চাহি না, কারণ, আমি ত তাহাকে মনের মধ্যে স্পষ্ট দেখিতে পাইতেছি ; আবার স্কন্ধকাটা মানুষও আমার পক্ষে সমান সত্য, কারণ, সে ত আমার অনুভবের অগম্য নহে। এই জন্য ছড়ার দেশে সম্ভব অসম্ভবের মধ্যে সীমানাঘটিত কোন : বিবাদ নাই । আয়রে জায় টিয়ে । - নায়ে ভরা দিয়ে ॥ \ o o না নিয়ে গেল বোয়াল মাছে। তা দেখে দেখে ভোঁদড় নাচে ৷ o ওরে ভোঁদড় ফিরে চা’ । থোকার নাচন দেখে যা ৷ প্রথমতঃ টিয়ে পাখী নৌকা চড়িয়া আদিতেছে এমন দৃশু কোন বলিক তাহার পিতার বয়সেও দেখে নাই ; বালকের পিতার সম্বন্ধেও সে কথা খাটে। কিন্তু সেই অপূৰ্ব্বতাই তাহার প্রধান কৌতুক। বিশেষতঃ, হঠাৎ যখন অগাধ জলের মধ্য হইতে একটা - mu on o o o cझा प्लनि झुख्न| । স্ফীতকায় বোয়াল মাছ উঠিয়া, বলা নাই কহ নাই থানখা তাহার নৌকাখানা লইয়া চলিল এবং ক্রুদ্ধ ও ব্যতিব্যস্ত টিয়া মাথার রোয় ফুলাইয়া পাখী ঝাপ্টাইয়া অত্যুচ্চ চীৎকারে আপত্তি প্রকাশ করিতে থাকিল তখন কৌতুক আরও বাড়িয়া উঠে। শর্টয়া বেচারার দুৰ্গতি এবং জলচর প্রাণীটার নিতান্ত অভদ্র ব্যবহার দেখিয়া অকস্মাৎ ভোঁদড়ের দুণিবার নৃত্য-স্পৃহাও বড় চমৎকার। এবং সেই আনন্দনৰ্ত্তনপর নিষ্ঠুর ভোঁদড়টিকে নিজের নৃত্যবেগ সম্বরণপূর্বক খোকার নৃত্য দেখিবার জন্য ফিরিয়া চাহিতে অনুরোধ করার মধ্যেও বিস্তর রস আছে। যেমন মিষ্ট ছন্দ শুনিলেই তাহাকে গানে বাধিয়া গাহিতে ইচ্ছা করে তেমনি এই সকল ভাষার চিত্ৰ দেখিলেই ইহাদিগকে রেখার চিত্রে অন্থবাদ করিয়া আঁকিয় ফেলিতে ইচ্ছ। করে । কিন্তু হায়, এ সকল চিত্রের রস নষ্ট না করিয়া-ইহাদের বাল্য সরলতা, উজ্জ্বল নবীনতা, অসংশয়তা, অসম্ভবের সহজ সম্ভবত রক্ষা করিয়া আঁকিতে পারে এমন চিত্রকর আমাদের দেশে কোথায় এবং বোধ করি সৰ্ব্বত্রই দুর্লভ ! * ് থোকা যাবে মাছ ধরতে ক্ষীর-নদীর কুলে। ছিপ নিয়ে গেল কোলা বেঙে, মাছ নিয়ে গেল চিলে। থোকা বলে পার্থীটি কোন বিলে চরে। খোকা বলে ডাক দিলে উড়ে এসে পড়ে। ক্ষীর-নদীর কুলে মাছ ধরিতে গিয়া থোকা যে কি সঙ্কটেই পড়িয়াছিল তাহা কি তুলি দিয়া না আঁকিলে মনের ক্ষোভ মেটে ? . অবশ্য, ক্ষীর-নদীর ভূগোলবৃত্তান্ত খোকাবাবু আমাদের অপেক্ষা আলেক ভাল জানেন भटकई नाहे ? কিন্তু যে নদীতেই হোক, তিনি যে প্রাজ্ঞোচিত ধৈৰ্য্যাবলম্বন করিয়া পরম গম্ভীরভাবে নিজ আয়