| 嘯 | -ii IA' * | o - 劃 | 擱 拂 椰 撒 枋 撃 擺 墨。 腳 腿 響,臘 o 邯 髓 骰 វ៉ុ 擱 醬 臘擺 髒 擱 髒 牆 # | 髓 ` శ్రి সাধন । যাহার সহস্ৰ পদ, সহস্ৰ চক্ষু, সহস্র মস্তক, সহস্র উরু, সহস্ৰ বাহু এবং যিনি কোটা কোটা যুগ ধরিয়া অবস্থিতি করিতেছেন।” আমাদের হিন্দুর একটি নীতি-তন্ত্র আছে। তাহার অন্তরাত্ম। তাহাকে কতকগুলি কাজ করিতে আদেশ করে, যাহা করিলে পুণ্য হয় এবং না করিলে শাস্তি পাইতে হয়। আমাদের o নীতিতন্ত্রের সহিত র্তাহার নীতিতন্ত্রের কোন মিল নাই। কতকগুলি উচ্চভাব যাহা প্রত্যেক সমাজের অন্তভূত ব্যক্তি- 鬆 দিগের মধ্যে সাধারণ, সেই সকল ভাবের উপরেই সকল সমাজ প্রতিষ্ঠিত। যে স্বার্থপ্রবৃত্তির প্রবণতাই এই—প্রতিবেশীর ক্ষতি করিয়া অতিরিক্ত পরিমাণে আপনার উন্নতিসাধন করা, সেই স্বার্থ-প্রবৃত্তিগুলিকে দমন ও যথাপথে নিয়োগ করাই এই উচ্চতর ভাবগুলির কাজ। উচ্চভাবের সহিত স্বীর্থপ্রবৃত্তির সামঞ্জস্য রক্ষা করিয়া যেরূপে সামাজিক জীবন নিয়মিত হয়, সেই সামাজিক নিয়মের উপর সকল সমাজ প্রতিষ্ঠিত। অবশ্য, এই ভাবগুলি অত্যন্ত পরিবর্তনশীল । যে সমাজের যেরূপ ভাব, তদনুসারে সমা জের গঠন, শক্তি, ও জমাটভাবের তারতম্য হইয়া থাকে। প্রাচীন পুরাতন নগরে যেরূপ ভাব ছিল, তাহার হার এই ভাবগুলি অত্যন্ত সাদাসিধাও হইতে পারে ; আবার আধুনিক সমাজের ছায় এই ভাবগুলি অত্যন্ত জটিল হইতেও পারে। কত কত শতাব্দী হইতে সামাজিক অবস্থার কত পরিবর্তন হইয়। তবে সেই প্রাচীন সহজ ভাবের উপর আর কতকগুলি স্বহ্ম সুকুমার ভাবের স্তর পড়িয়াছে। কিন্তু সরলই হউক বা জটিলই হউক, সকল সমাজেরই একটা অবশুপালনীয় নিয়ম আছে। হিন্দুদিগের মধ্যে যে নীতিতন্ত্র দেখা যায়, তাহার মূলস্বত্র ও প্রকৃতি আমাদিগের নীতি হইতে অনেক ভিন্ন। অন্যের প্রতি কি কৰ্ত্তব্য সে বিষয় ইহাতে কিছু নাই; o -*- i *o:--- - - - -- --- _ ভারতবর্ষে । þrł কেবল, আপনার বাহা জীবন, আপনার অঙ্গভঙ্গী, আপনার অtহার পরিচ্ছদ কিরূপে নিয়মিত করিতে হইবে, তাহারই উপদেশ আছে। কল্পনা কর, এই সকল সামাজিক সহজ সংস্কার, যথা,— বিশ্বাসঘাতী ও মিথ্যাবাদী হইও না, চুরা করিও না, হত্যা করিও না, ব্যভিচার করিও না, যুদ্ধে সাহসী হও, আপনার অধীনস্থ লোককে রক্ষা কর, নিজ প্রভুর অনুসরণ কর, নিজ সঙ্গীকে পরিত্যাগ করিও না, আপনার দলের প্রতি অনুরক্ত হও, প্রতিজ্ঞাপালন করিও, আপনার যশকে অকলঙ্ক রাখিও—কল্পনা কর যেন এই সকল সংস্কার মধ্যযুগে লোপ পাইয়া গিয়াছে—আর কতকগুলি বাহ অনুষ্ঠান তাহার স্থান অধিকার করিয়াছে ; যথ, Mass-এ যাইতে হইবে, “ইষ্টর অনুষ্ঠান করিতে হইবে— আত্মদোষ পাদ্রির নিকট প্রকাশ করিতে হইবে, উপবাস করিতে হুইবে, “লেন্ট” পালন করিতে হইবে, সন্তানদিগকে ব্যাপটাইজ করিতে হইবে, মুমূৰু কে তৈলাক্ত করিতে হইবে-এই বাহ অনু ষ্ঠানগুলি আরও অনন্তগুণ বৃদ্ধি কর—যাহাতে মানুষের সমস্ত জীবন আচ্ছন্ন হইয়া যায়, তবে আমাদের হিন্দুর নীতিতন্ত্রের কতকটা আভাস পাইবে । তাহার নীতিতন্ত্রে মিথ্যা কথা কহিতে কিম্বা চুরি করিতে নিষেধ নাই। ইংরাজ-আধিপত্যের পূৰ্ব্বে, কতকগুলি সম্প্রদায় গুপ্তহত্যার শিক্ষা দিত, অথবা দলবদ্ধ চৌর্য্যবৃত্তির দ্বারা শিবের পূজা করিত। কিন্তু এই হিন্দু যদি কাহাকে মাংস খাইতে দেখে– যদি দুগ্ধ পান করিবার সময় দৈবক্রমে তাহার সহিত গরুর একগাছি লোম গলাধঃকরণ হয়, তাহা হইলে সে পতিত হইয়া থাকে-মৃত্যুর পর তাহার নিকৃষ্ট জন্ম হয়—সে রক্ত নরকে, ইটস্ত জলন্ত তৈল নরকে-সরিস্বপ-সস্কুল নরকে—উত্তপ্ত তাম্বের দলকে দওভোগ করে। শাস্ত্রের এই সকল আদেশ লঙ্ঘন
- -