পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় ভাগ).djvu/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মৃতন তাম্রশাসন। ৷৷ তৃতীয় প্রবন্ধ ৷ i. 觀 m-- s-,-|o|-o - ■------ -|:--| o--| .-i .i|| o--i| : fhsGi. IHo --i-i-- --|---| -io .闇 -:.s-o--o-is ---:----: * -o ==--i o oi#- --*-- -- -- =.-- - - ੋਂo-- --- - - - 翌 _._ -- To or ---------T--- 臀 SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS মংহারের রচয়িতা "ভট্টনারায়ণ” যে একই ব্যক্তি তাহার প্রমাণ 蘇 কি ? o প্রথমত ভট্ট ও ভট্টারক সমানার্থক শব্দ। সচরাচর বেদাভিজ্ঞ 蠶 পণ্ডিতকে ভট্ট বলা যায়। ভট্ট শব্দ স্বামিত্ব বোধক। ব্ৰাহ্মণ বেদাভিজ্ঞ হইলেই তাহার মর্য্যাদা বৃদ্ধি হয়। প্রায়ই তিনি অধ্যা : পক হয়েন এবং বহুসংখ্যক ছাত্র প্রতিপালন করেন। ছাত্রের 斷 অধ্যাপককে ভট্ট বা স্বামী বলিয়া সম্বোধন করেন। এদিকে "ভট্ট ; স্বামিত্বং ঋচ্ছতি ইতি ভট্টারঃ,”—তাহার পর স্বার্থে ক বলিয়া ভট্টা । রক শব্দের বুৎপত্তি করা হয়। এবং অভিধানে “রাজ ভট্টারকে : দেবঃ" এইরূপ প্রতিশব্দ দেখা যায়। অমরকোষ অভিধানে ঐর ীি ব্যাখ্যা দেখা যায়। তাহাতে ভট্টারক শব্দের অর্থ রাজা। মেদিনী অভিধানে তদতিরিক্ত “তপোধনে চ” বলিয়া অপর অর্থ প্রদত্ত | হুইয়াছে। তাহাতে ভট্টারক শব্দে যেমন রাজা বুঝায় তেমনি তপো ধন ব্রাহ্মণকেও বুঝায়। এদিকে ভর্টিনী শব্দে তন্দ্রপ যেমন রাজার . স্ত্রীকেও বুঝায় তেমনি ব্রাহ্মণের স্ত্রীকেও বুঝায়। পুংলিঙ্গ ভট্ট ভট্টার ভট্টারক ও স্ত্রীলিঙ্গ ভর্টিনী সকলই বোধ : হয় সংস্কৃতে “ভদ্ভূ" বা “ভৰ্ত্তর” শব্দের প্রাকৃত আকার। হে ভঞ্জ 拂 (সং)=হে ভট্ট (প্রা)। বাঙ্গলায় যে “ভাতার” (স্বামী) শব্দ স্ত্রীলোঁ | কেরা ব্যবহার করেন—তাহার সহিত “ভট্টার” শব্দের ঘনিষ্ঠ সমৃদ্ধ | আছে বোধ হয় । - তাম্রশাসনের দাতা ও সম্প্রদান উভয়েই “ভট্টারক" শৰে | এই তাম্রশাসনের সম্প্রদান “নারায়ণ ভট্টারক” এবং বেঞ্চী - S BBB SBBS BBBBS BB SBBBSS SBBBBS উভয়ই মূতন তাম্রশাসন। 徽 উল্লিখিত হইয়াছেন । ধৰ্ম্মপাল পরমেশ্বরঃ পরম ভট্টারকঃ” এদিকে ভগবান নারায়ণ ভট্টারকার” চারিখানি গ্রাম দেওয়া হইল । ক্ট ধৰ্ম্মপাল ভট্টারক অর্থাৎ রাজা ; নারায়ণও ভট্টারক বা ধাৰ্ম্মিক ব্ৰাহ্মণ। মূলশব্দ "ভট্টার” ; তাহারই পরিবদ্ধিত আকার "ভট্টারক”। “ভৰ্ত্ত” শব্দ হইতে উৎপন্ন ও সমানার্থক বলিয়া বোধ হয় । অতএব “নারায়ণ ভট্টারক” এবং “নারায়ণ ভট্ট” একই শব্দ। আর ভট্ট শব্দ নামের প্রথমেও বসে শেষেও বসে। কুল্পক ভট্টের পিতা ভট্ট দিবাকর । তাহাতে যে ব্যক্তিকে ভট্টনারায়ণ বলা যায় তাহাকে নারায়ণ ভট্ট বা নারায়ণ ভট্টারকও বলিবার কোনও আপত্তি নাই । কিন্তু ভট্টনারায়ণ এবং নারায়ণ ভট্টারক নামে সমান হইলেও তাম্রশাসনের সম্প্রদান এবং বেণীসংহারের রচয়িত যে অভিন্ন তাহার প্রমাণ কি ? ইহার এক প্রমাণ এই যে, নারায়ণ ভট্টারক পুণ্ড দেশে লাট বা কনোজ-দেশীয় ব্রাহ্মণদের নিকট অতিথিস্বরূপ আসিয়াছিলেন। ইহাতে সম্ভবতঃ তিনিও নিজে লাট বা কানাথ দেশীয় লোক ছিলেন। বেণীসংহারের রচয়িতাও কনোজদেশীয় লোক। ফলতঃ যদি ইহা ভিন্ন আর কিছু প্রমাণ না থাকিত তাহা হইলে অবশ্যই বিষয়টি অনিশ্চিত থাকিয়া যাইত । কিন্তু বেদীসংহারের রচয়িত ভট্টনারায়ণ যে রাজী ধৰ্ম্মপালের সময়ে এদেশে আসিয়াছিলেন তাহার বিশিষ্ট প্রমাণান্তর রহিয়াছে। প্রথম প্রবন্ধে আমরা সেই প্রমাণ উদ্ধৃত করিয়াছি। তাহাতে জানা যায় যে,রাজা ধৰ্ম্মপাল ভট্টনারায়ণের পুত্র আদিগাটা ওকাকে ধামনায় নামক গ্রাম দান করিয়াছিলেন। সেই কথা এক্ষণে আমাদের নূতন তাম্রশাসনের দ্বারা দৃঢ়ীভূত হইতেছে। । o o o - - |o .---.i o