সাধন । موالاك ৩১৯ কি বাস্তব অবস্থা তাহ নির্ণয় কর। --ইহা কেবল কথার কথা است 3. প একটা কথা থাক। অত্য অর্থাৎ পরস্পরকে অভিভূত করিয়া—কিম্বা আশ্রয়। করিয়া দুঃসাধা। তবে বিজ্ঞানশাস্ত্রে ঐরূ জনন ও মিথুনৰুক্তিযুক্ত হয়। রাসায়নিক সংযোগের নাম অভি. VST (chemical combination) ; HfHFFÍ FIRCTfC^fA FifA EfER বশ্যক ?-- (mechanical combination) of seco: FC&I নূতন দ্রব্যের stoo উৎপত্তি (জনন) ; আশ্রয়ের ফলে মিশ্রদ্রব্যের উৎপত্তি (মিথুন। ইহা ক-খ-গ-এর একপ্রকার কার্য্য । এদিকে আধ্যাত্মিক জগতে য়দেব । “পুরুষ’নামক বহুসংখ্যক নিত্যপদার্থ বিদ্যমান । তাহাদিগকে জয় . “শ” “ষ” “গ” বল। মনে কর “শ” = কুকুর ; “ষ” = শৃগাল । কল জিনিষেরই এমন এক একটি কেন্দ্রস্থল আছে যেখান “স” = ব্যাস্ত্র। “শ”এর উপর “ক” এর ক্রিয়াতে কুকুরের স্বৰ্য্য না দেখিলে তাহাকে কিছুতেই সম্পূর্ণরূপে ও गमअङ्ग्य দর্শন ; “ষ”এর উপর “ক” এর ক্রিয়াতে শৃগালের স্বৰ্য্যদর্শন ; । এবং তাহার ভিন্ন ভিন্ন একদেশ মাত্র দেখিয়t “স”এর উপর “ক” এর ক্রিয়াতে ব্যান্ত্রের স্বৰ্য্যদর্শন । এখানে ভন্ন ব্যক্তির মনে তৎসম্বন্ধে নানাবিধ ধারণা জন্মিয় থাকে। . “ক”এর ত্ৰিবিধ আত্মার উপর ত্ৰিবিধ ক্রিয় বা কাৰ্য্য দেখা যাই" } ন্যায়শাস্ত্রের একটি উদাহরণে এই তত্ত্বটি অতি স্থদরকপে তেছে । ইহা অার এক প্রকার কার্য্য । হইয়াছে। কতকগুলি অন্ধ স্পর্শদ্বারা একবার ক-খ-গএর অভিভবে ও আশ্রয়ে যে দ্রব্যান্তর প্রত্নত,ত অ' কার নির্ণর করিয়াছিল । যে অন্ধ হস্তীর পাণপণ কারণ, হয়—বিবিধ শ্রেণীর আত্মার উপর তাহদেরও তাদৃশ কাৰ্য্য উৎ দেহস্তাকে স্তম্ভাকার বলিয়। বর্ণনা করিল। যে " করিল, খিতেছি । যে পন্ন হয় । সে বলিল, ন, এ ত স্তম্ভ নয়, এ যে সপাকার দেখিতোছ वांछि ऐनवल्लभ इखौद्र द* *** क३िअlt*** *" ఆతాE মিথ্যাবাদী ঠাহরাইয়া হস্তীকে কুলার মত বলিয়া বুঝাইতে চেষ্ট। করিল। এইরূপে হস্তীর আকার লইয়। অন্ধে অন্ধে যখন তুমুল গছ বধিয়াছে এক চক্ষন্মান ব্রাহ্মণ আসিয়া বুঝাইয়া দিলেন হস্তীর যে, বাপুসকল, তোমরা কেহই মিথ্য বল নাই কিন্তু হস্তা ক তদনুরূপ বর্ণনা করি এক এক অঙ্গমাত্র স্পর্শ করিয়া তাহা.ে 前 지회 স্বাছ । তোমাদের সকলের বর্ণনা মিলাইয়। লইলে a. ཤཱ་ཝa হস্তীর বর্ণন করা হয় । . . . ... " হস্তী সম্বন্ধে ব্রাহ্মণ যে কথা বলিয়াছিলেন, 6*" সত্ত্ব রজস তমস এবং তাহীদের অন্যোহন্যাভি ভবাশ্রয়জন্য দ্র ব্যসংঘ যখন এই শেষোক্তরূপে পুরুষ সংঘের জ্ঞানো ৎপাদক হইয়া কার্য্যের জনক হয় তখনই তাহারা দর্শনশাস্ত্রের সীমার পৌছে। যাহা তাহদের সাম্যাবস্থা বা অকাট্যাবস্থা–তাহ দর্শন শাস্ত্রের অতীত একটি কল্পনামাত্র । তাহাই সাংখ্যদর্শনের অব্যক্ত প্রকৃতি ! তাহারা অন্যোহন্যকে অভিভূত বা আশ্রয় না করির কোনও কালে অকাৰ্য্যকর অবস্থায় থাকে কি না—ব থাকিতে পারে কি না—তাহার উত্তর দর্শনশাস্ত্র দিতে অক্ষম । "কাৰ্য্যভিন্নং গুণত্ৰয়ং প্রকৃতিঃ " সম্বন্ধে -
পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, প্রথম ভাগ).djvu/১৩২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।