পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, প্রথম ভাগ).djvu/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○、○・ করিয়াছেন, সে ধূলি পুষ্পরেণুর ন্যায় প উচ্চ করিয়া দ্বাররো সুন্দর হইতে পারে তথাপি لم ཨ། s হুগন্ধ হইতে পারে, স্বর্ণরেণুর ন্যায় তাহা উচ্চতর সৌন্দর্য্যরাজ্যের পথে বাধাস্বরূপ । সহজ পরিতৃপ্ত সঙ্কীর্ণ সম্ভোগবিলাস কতকগুলি চিরনীয় উপমাসন্নদ্ধ হইয়া এক মেরুদণ্ডবিহীন নিতান্ত পিচ্ছিল কোমল লাখ লাখ যুগ হিয়ে হিয়ে রাখলু তবু হিয়ে জুড়ন না গেল । যত যত রসিক জন রস অনুগমন, অনুভব কহে, না পেখে, বিদ্যাপতি কহে প্রাণ জুড়াইতে লাখে না মিলল একে ৷” ○ উপর দিয়া স্বলিত ও লুষ্ঠিত হইয়া গিয়াছে । দেবের সুন্দরীগণের যৌবনসন্নদ্ধ এবং এই সুদীর্ঘ শৃঙ্গারকলুষ মাত্রও বসে না । এখানে কেবলমাত্র প্রেমের শীতল ইন্ধন সংগীত হয় নাই, কিন্তু সেই দীপ্ত অগ্নিশিখ বহু উদ্ধে উঠিয়া চতুর্দিকে আলোক বিকীর্ণ করিতেছে। শুদ্ধ শরীরমাত্র সম্ভোগ হইলে অনুরাগ তিলে তিলে এমন নুতন হইয়া উঠিত না, প্রতি মুহূর্তে স্নান ও জীর্ণ হইয়া পড়িত। রূপ দেখিতে দেখিতে নয়ন তৃপ্ত হই। আসিত, কথা শুনিতে শুনিতে শ্রবণ অসাড় হইয়া পড়িত, হৃদয় হৃদয়ের উপরে ভার বোধ হইত, এবং কেলি ক্লান্তিতে পরিণত হুইতে বিলম্ব হইত না। শ্রান্তি শরীরের ধৰ্ম্ম। কিন্তু অন্তরের প্রেম এ ক্ষণিক সম্ভোগমাত্র নহে। অন্তরও রূপ দেখে, কিন্তু দেখিতে দেখিতে অবসর হইয় পড়ে না। লক্ষ লক্ষ যুগ ধরিত্র প্রিয়জনকে হৃদয়ে রাখিয়া ও তাহার পরিতৃপ্তি নাই। সে 25 প্রেম কেলি কলামাত্রে চরিতার্থ হয় না ; সে যতই পায় マjö競 5t和 ং প্রিয়জনকে প্রাণপণে যতই বক্ষে চাপিয়া ধরে दिङ्काउदै ছন ও যেমন পিচ্ছিল, জয় ধনায় পাঠকের মনে সে সৌন্দৰ্য্যও সামান শ্লোক ধারাবাহিক সমভাবাপন্ন শৃঙ্গার-প্রতিধ্বনি মাত্র ; এবং এই শ্লোকশ্রেণীর মধ্য দিয়া কিয়দর অগ্রসর হইতে তদানুষঙ্গিক বিরক্তি আসিয়। শ্লোকের পর

,تعغسه

ইতে পাঠকের মনে শ্রান্তি ও র দেহ অথবী (2t에 য়দেবের গৌরব নিৰ্ব্বচনীয় কিন্তু এই শৃঙ্গারসম্ভোগই গীতগোবিনে दू क्ल ! ७१३९ সমালোচকেরা ইহাতেই জ জীবাত্মা ও পরমাত্মার আ এবং জয়দেব নিজেই হয় তবে এই জয়দেব প্রতিষ্ঠা করেন। কারণ, ইহ জদস্তিক মিলনেরই শরীরী রূপক । বলিয়াছেন যে, যদি হরিস্মরণে মন সরস ব إگه সরস্বত্ৰী শ্রবণ কর । ন। বলিয়া গীতগোবিন্দকে মনের মত করিয়া পায় ন! ; জয়দেবে এই চির-অতৃপ্ত প্রগাঢ়তা কোথাও চোখে পড়ে সুতরাং শারীরিক সম্ভোগেরই বর্ণন । - নিকুছ শ্রেণীর কাব্য বলা যায় না। কবি "ি সেই ঈশ্বরের ভাবে না। গীতগোবিন্দ পাঠান্তে মনে হয়, ন্যায়শাস্ত্রবর্ণিত অন্ধের হ্যায় প্রেমের বিপুল বহুল বহিরঙ্গেই জয়দেব হাত বুলাইঃ গিয়াছেন ; তিনি খণ্ড খণ্ড সম্ভোগে প্রেমকে বিক্ষিপ্তভাবে দেখিয়াছেন ও দেখাইয়াছেন, অন্তরের অসীমতার দ্বারে કૃત્તિ তাহাতে এমনই কি দোষ হইয়াছে ? "নের কথা বলিয়াছেন এবং মৰ্ত্ত বিরহের ভাষাতেই প্রিয়জনের ు