, S)ను সাধনা। চার নামক বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বিশুদ্ধ নাস্তিবাদ। কপিল ईड्रांज़ { কপিল আদ্য ত্ৰিবেদী মহাশয়ের স্থানীয় হইলে “ ব্যক্ত জগৎ—সৰ্ব্বতোভাবে মানব মন ও জড় প্রকৃতির জ্ঞ-জ্ঞেয় সম্বন্ধবশাং স্বঃ এ কথাটা আমরা যখন তখন ভুলিয়া যাই।” স্থা ত্ৰিবেদী মহাশয় উক্ত প্রবন্ধে আরো লিখিয়াছেন— “জগৎকে নিয়মানু্যায়ী দেখিলে আমার জীবনযাত্রার যথেষ্ট স্থবিধ ঘটে—অনিয়ত দেখিলে জীবনযাত্রা ভার হইয় উঠে। সেই | জন্য আমার জগৎকে আমি নিয়মানুযায়ী, নিয়মের অধীন করিয়া গড়িয়া তুলিয়াছি।” এই “সেই জন্য” নামক বুদ্ধিপূর্বক ব্যাপারটা কপিলশিষ্যেরা জ্ঞানগম্য বলিয়া স্বীকার করেন না। অগ্নি দাহ করিলে আমরা জীবনযাত্রার যথেষ্ট সুবিধা ঘটে দেখিয়া অতঃপর অগ্নি নিত্য নিত্য দাহ করুক বলিয়া কি আমরা অগ্নিতে দাহিকী শক্তি অর্পণ করিয়াছি ? সেই শক্তি অপিত হওয়ার পূর্বে অগ্নি দাহ করিয়াছিল কিরূপে ? ফলতঃ আমার মূল বক্তব্য এই যে, ত্ৰিবেদী মহাশয়ের ন্যায় পণ্ডিতদের দর্শন—সাংখ্যদর্শন নহে – সাংখ্যদর্শন জড়ের অপলাপ করে না—আত্মারও অপলাপ করে না । র্যাহারা আত্মার সম্ভাবিত বিনাশের বিভীষিকাগ্রস্ত তাহার সাংখ্যদর্শন পাঠে কিঞ্চিৎ শান্তিলাভ করিতে পারেন। কিন্তু প্রধান কথা এই সাংখ্যদর্শন অনুসারে জীবনের লক্ষ্য কি ? বাচিয়া আমাদের কি লাভ ? সাংখ্যেরা বলেন – অথ ত্ৰিবিধ দুঃখীত্যন্তনিবৃত্তিরত্যন্তপুরুষাৰ্থঃ ৷ ১ ৷ ১ ৷ 一ー一で ,
- ত্ৰিবেদী মহাশয় যখন আমার এই লেখা পড়িবেন তখন ভরস-" | স্বীকার করিবেন যে এই লেখারূপ বাহ্য জগৎটা সৰ্ব্বতোভাবে তাহার মনের**
নহে । 碎 - - সাংখ্যদর্শন। - ex-, a , ) cv بہا". মনুষ্য নানাবিধ কেশে যে কষ্ট পায় তাহার এককালীন সম্পূর্ণ অবসানই জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত। ইহাই সাংখ্যশাস্ত্রের মোক্ষ। পাইলে আহার করিলাম—রোগ হইলে চিকিৎসা করাইয়৷ আরোগ্য লাভ করিলাম ; ইহাতে সাংখ্যের মন পরিতুষ্ট नव्ह। কিরূপে একেবারে ক্ষুধা না পায়, কিরূপে একেবারে রোগ না হয়— সাংখ্য ইহারই উপায় উদ্ভাবনের চেষ্টা করিয়াছেন। ইহা কি সম্ভব ? সাংখ্য বলেন স্থা; আমার যুক্তি শ্রবণ কর। আমি প্রমাণ করিয়াছি যে, প্রকৃতি ও পুরুষ পরস্পর বিভিন্ন পদার্থ। এই দুইয়ের একটা অস্বাভাবিক সংযোগে রূপরসাত্মক ব্যক্ত জগতের আবির্ভাব হয় । সেই ব্যক্ত জগতে মুখ ও দুঃখ নামক দুইটা সামগ্রী দেখা যায় । তোমাদের যতকিছু দুঃখ সেই রূপরসাদির অনুভবসাপেক্ষ। যদি সেই রূপরসাদিরই অনুভব না হয়—তাহা হইলে তদপেক্ষিত সুখদুঃখের অনুভবের সম্ভাবনা কি ? অতএব প্রকৃতিপুরুষের বর্তমান সম্বন্ধ ঘুচিয়া গেলেই দুঃখেরও অত্যন্ত অবসান হইবে। - ইহার কি অর্থ এই যে, মৃত্যুই জীবনের লক্ষ্য ? মরিলে ত প্রকৃতিপুরুষের সংযোগ ঘুচিতে পারে ? - এইখানেই গোল। সাংখ্য বলেন, প্রকৃতিপুরুষের বর্তমান সম্বন্ধ কিরূপে সংসাধিত হইল –তাহ আমরা অবগত নহি । সুতরাং মরিলেও যে সেই সম্বন্ধ ঘুচিবে তাহার প্রমাণ কি ? স্থল দেহ বিনষ্ট হইলেও আত্মার একটা সুহ্ম লিঙ্গ শরীর থাকা সম্ভব। তবে উপায় ? - - সাংখ্যেরা বলেন আত্মা যে অবস্থায় দুঃখ অনুভব করে তাহার নাম “বদ্ধভাব” । যে অবস্থায় দুঃখ অনুভব অসম্ভব তাহার নাম ”মোক্ষ’ বা “মুক্তি”। আত্মা যদি স্বভাবতঃ “বদ্ধ“-” مز হয় তবে মুক্তি অসম্ভব। - . . . . २ ــــ مسیحییجی ۔ ) ٤ ט\ יsאי.