". . . . . . - -- دت_ - - " سrهست تسمسیح مسعسسمسیح تعتیج - -———- 8 . সাধনাগ । - - | - - ९श्वाड्नु । $ - - - ; প্ৰকতিপর e যেরূপ : যে স্বভাবতঃ“বুদ্ধ"ওমুক্ত,--বুদ্ধ হইলেই যে মুক্ত হওয়া যায় এসা | মধ্যে আশা ও আশ্বাসের সমাচার এই যে, : র র্তাহার থাকিয়া গেল।—তবে তাহার মনে হইল যে "তৃষ্ণার” সম্বন্ধ তাহাতে কেহই অন্তের দাস নহে। केि BBBB BBBBBSBBB BBBB BBBDDD DDD DDDS SS BBBB B BB B BB BBB BBB S প্রকৃতি আমাদের এতটুকু আয়ত্তাধীন যে, আমরা যত্ন করিলে ক্ষুৎপিপাসা শান্তি করিতে পারি—বুঝিয়া চলিতে পারিলে রোগের হস্ত অনেক এড়াইতে পারি।-- অকালবাৰ্দ্ধক্য ও অকালমৃত্যুৎ এড়াইতে পারি। জর মৃত্যু অপরিহার্য্য বটে—কিন্তু জরার পূৰ্ব্বে জীবন নিতান্ত মন্দ নয়। প্রকৃতির রূপও মনোহর এবং অদ্ভূত সৌন্দৰ্য্যময় ; সেইরূপ দর্শনের শক্তি যে আমাদের হহয়াছে ইহাও অল্প লাভের বিষয় নহে। কিসে দুঃখের অপচয় ও মুখের উপায় । হইবে, দর্শনশাস্ত্র সেই দিকেই লক্ষ্য রাখিতে আমাদিগকে উপদেশ । শ্ৰীকৃষ্ণ অৰ্জ্জুনকে যুদ্ধক্ষেত্রে বলিয়াছিলেন—“মা ক্লৈব্যং গচ্ছ। কোন্তেয় !” অভ্রান্ত দর্শনশাস্ত্রও জীবনসংগ্রামের মধ্যে মনুষকে বলে—“ম কৈব্যং গচ্ছ মানব!” কপিলের দর্শন-সিদ্ধার্থ গৌতমের । দর্শন এস্থলে উভয়েই ভ্রান্ত ; উভয়েই মনুষ্যের বীরত্বের হানিজনক ; · রাব ভাবের উৎপাদক । * কপিলের তপস্যা বা যোগপন্থী, বুদ্ধের বৈরাগ্যপন্থী, উভয়েই মনুষ্যকে বিপথগামী করে। তদ" প্রাচীন ঋষিরা যে বলিতেন— - বুদ্ধ অর্থাৎ বিশুদ্ধ চৈতন্তময় হওয়া যায়—এবং মনুষ্য মুক্ত হয়। তিনি ৷ রাজপুত্র হইয়াও রাজ্যত্যাগ করিলে তাহার যে তৃষ্ণার নির্বাণ হই । য়াছে তাহাতে আর কাহারও সন্দেহ থাকিল না। অতএব তিনিই ংসারে প্রথম “বুদ্ধ” বলিয়া বিখ্যাত হইলেন ; এবং কপিল যাহাকে মোক্ষ বলিয়াছিলেন তাহ এক্ষণে নিৰ্ব্বাণ আখ্যা প্রাপ্ত হইল। অতঃপর কিরূপে সুখদুঃখের হাত এড়াইয়া বিশুদ্ধ চৈতন্তময় হওয়া যায়—কিরূপে “নিত্য-শুদ্ধ-বুদ্ধ-মুক্তস্বভাব” পুনর্লাভ করা যায়তাহাই কিছুকাল মানবজীবনের লক্ষ্য হইল । . দুঃখের অত্যন্ত নিবৃত্তি সম্ভব কি না ইহা দৰ্শন-শাস্ত্রের অতীত কথা। ঋষিবর সোমযাগের দ্বারা দুঃখের অত্যন্ত বিনাশ সম্ভাবনার উপদেশ দিতেন—কপিল তাহার বিরোধী হইয়। তপস্তার পন্থা প্রচার করেন। তিনি বলিলেন “দীর্ঘকাল শীতাতপের মধ্যে, ক্ষুৎপিপাসার মধ্যে, আমার বিবেক-মার্গের অনুশীলন কর-আত্মা যে দুঃখের অতীত কঠোর দুঃখের কারণের মধ্যে থাকিয় তাহার সাক্ষাৎ কারের চেষ্টা কর—যাহা যুক্তি দ্বারা বুঝিলে তাহ অনুভব করতখন চিরকালের জন্য দুঃখের অবসান হইবে।” সিদ্ধার্থ দেখিলেন। তাহা ঠিক নয়। তিনি বৈরাগ্যের উপদেশ দিলেন। কিন্তু ময় । এপর্য্যন্ত কোনও মনুষ্যকেই দুঃখের পারগামী দেখিলেন না। নব্য দর্শনশাস্ত্র হইতে “স্বৰ্গ” “মোক্ষ” বা “নিৰ্ব্বাণ” শব্দকে দূরীভূত করিতে হইবে। দর্শনশাস্ত্রের সীমায় মনুষ্যকে স্থখজুঃখের অধীন বলিয়া অঙ্গীকার করিতে হইবে। বুদ্ধ ও কপিল బ్రైడా ভ্ৰমে পড়িয়াছিলেন স্বীকার করিতে হইবে। দর্শন শাস্ত্রের সীমার “জীবনং খলু সংগ্রামে। বৃত্রহী তত্ৰবেশ্বরঃ । . . . আততায়িনমায়ান্তং হন্যদেব বিচারয়ন ॥" ३इएउद्दे दत्र६ भन्नुबाद्र भन्नुबाङ्ग द्धाश्री ीछा । त्यो" | "তারা শীতাতপের বেশেই সমাগত হউক, ম্যালেরিয়া জরের । -- 3.ت. سمين
- ব্রাহ্মণের। সেই জন্যই কপিল দর্শন ও বৌদ্ধ দর্শন তুল্য হের বোধ করেন। তাহার বলেন “সাংখ্যশাস্ত্র সচ্ছাস্ত্রং প্রচ্ছন্নং বৌদ্ধমেব তৎ।