সাধনা । সৰ্ব্ব প্রিয়বস্তু তার অকাতরে করিয়া ইন্ধন । চিরজন্ম,তারি লাগি জালায়েছে হোম-হুতাশন ;– হৃৎপিণ্ড করিয়া ছিন্ন রক্তপদ্ম অৰ্ঘ্য উপহারে ভক্তিভরে জন্মশোধ শেষ পূজা পূজিয়াছে তারে মরণে কৃতাৰ্থ করি প্রাণ ! শুনিয়াছি, তারি লাগি রাজপুত্র পরিয়াছে ছিন্ন কন্থা, বিষয়ে বিরাগী পথের ভিক্ষুক ! মহাপ্রাণ সহিয়াছে পলে পলে সংসারের ক্ষুদ্র উৎপীড়ন, বিধিয়াছে পদতলে প্রত্যহের কুশাঙ্কুর, করিয়াছে তারে অবিশ্বাস মূঢ় বিজ্ঞ জনে, প্রিয়জন করিয়াছে পরিহাস অতি পরিচিত অবজ্ঞায়, গেছে সে করিয়া ক্ষমা নীরবে করুণনেত্ৰে—অন্তরে বহিয়া নিরুপমা । সৌন্দৰ্য্যপ্রতিমা ! তারি পদে, মানী সঁপিয়াছে মান, ধনী সঁপিয়াছে ধন, বীর সপিয়াছে আত্মপ্রাণ, তাহারি উদ্দেশে কবি বিরচিয়া লক্ষ লক্ষ গান صاحد ছড়াইছে দেশে দেশে —শুধু জানি তাহারি মহান গম্ভীর মঙ্গলধ্বনি শুনা যায় সমুদ্রে সমীরে, তাহারি অঞ্চল প্রান্ত লুটাইছে নীলাম্বর ঘিরে, তারি বিশ্ববিজয়িনী পরিপূর্ণ প্রেমমূৰ্ত্তিখানি বিকাশে পরমক্ষণে প্রিয়জনমুখে ! শুধু জানি সে বিশ্বপ্রিয়ার প্রেমে ক্ষুদ্রতারে দিয়া বলিদান বর্জিতে হইবে দূরে জীবনের সর্ব অসম্মান, সম্মুখে দাড়াতে হবে উন্নতমস্তক উচ্চে তুলি । সামরিক সারসংগ্ৰহ । আঁকে নাই কলঙ্ক-তিলক । তাহারে অন্তরে রাখি । জীবনকণ্টকপথে যেতে হবে নীরবে একাকী, . স্বখে দুঃখে ধৈৰ্য্য ধরি, বিরলে মুছিয়া অশ্রু-আঁখি, প্রতিদিবসের কৰ্ম্মে প্রতিদিন নিরলস থাকি । সুখী করি সর্বজনে তার পরে দীর্ঘ পথশেষে জীবযাত্ৰা-অবসানে ক্লান্তপদে রক্তসিক্ত বেশে উক্তরিব একদিন শ্রান্তিহরা শান্তির উদ্দেশে । দুঃখহীন নিকেতনে ! প্রসন্নবদনে মন্দ হেসে পরাবে মহিমালক্ষ্মী ভক্তকণ্ঠে বরমাল্যখানি, করপদ্ম পরশনে শান্ত হবে সৰ্ব্ব দুঃখ গ্লানি সৰ্ব্ব অমঙ্গল ! লুটাইয়া রক্তিম চরণতলে ধৌত করি দিব পদ আজন্মের রুদ্ধ অশ্রজলে, সুচিরসঞ্চিত অাশা সম্মুখে করিয়া উদঘাটন জীবনের অক্ষমতা কাদিয়া করিব নিবেদন, o মাগিব অনন্তক্ষমা ! হয় ত ঘুচিবে দুঃখনিশা, SAASA SAAAAS AAAAA AAAA SAAAAASA SAASAASSAAAAAAS S তৃপ্ত হবে এক প্রেমে জীবনের সর্বপ্রেমতুষা | ২৩ ফান্তন نہ ہ 9\لا সাময়িক সারসংগ্ৰহ । খ্ৰীষ্ট ধৰ্ম্ম ও মহম্মদীয় ধৰ্ম্ম। “খৃষ্টধৰ্ম্ম ও মহম্মদীয় ধৰ্ম্মের মধ্যে কতটা ঐক্য আছে” এই বিষয়ে মাকসমূলর নাইণ্টীন্থ সেনচুরি” পত্রিকায় সম্প্রতি একটি প্রবন্ধ ।
পাতা:সাধনা (তৃতীয় বর্ষ, প্রথম ভাগ).djvu/১৮৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।