v: রাশিকে সঞ্জীবিত করিয়া তুলিয়াছেন ইহা কেবল সাময়িক মত নহে, এ কথা কোন বিশেষ তর্ক বা রুচির উপর নির্ভর করিতেছে না, ইহা একটি ঐতিহাসিক সত্য । বাঙ্গলা পাঠকদিগের সুহৃদ, এবং সুজলা সুফল। মলয়জশীতলা বঙ্গভূমির মাতৃবৎসল প্রতিভাশালী সন্তানের নিকট হইতে বিদায় গ্রহণ করি, যিনি জীবনের সায়াত্ন আসিবার পূর্বেই, নুতন অবকাশে নূতন উদ্যমে নুতন কাৰ্য্যে হস্তক্ষেপ করিবার প্রারম্ভেই, আপনার অপরিমান প্রতিভারশ্মি সংহরণ করিয়া বঙ্গ সাহিত্যাকাশ ক্ষীণতর জ্যোতিষ্কমণ্ডলীর হস্তে সমর্পণপূর্বক গত শতাব্দীর বর্ষশেষের পশ্চিম দিগন্তসীমায় অকালে অস্তমিত হইলেন। । অধিক দিনের কথা নহে ; ইতিপূর্বেই যে সভায় আমি সাধারণের সমক্ষে প্রবন্ধ পাঠ করিয়াছিলাম বঙ্কিমচন্দ্র তাহার সভাপতি থাকিয়া আমাকে পরম সন্মানিত এবং উৎসাহিত করিয়াছিলেন। তখন কে কল্পনা করিয়াছিল তাহার অনতিকাল পরে পুনশ্চ এই সাধারণ সভায় দাড়াইয়া তাহার বিয়োগে বঙ্গসাহিত্য এবং বঙ্গদেশের হইয়া আমাকে শোক প্রকাশ করিতে হইবে ! কে জানিত আমার সহিত র্তাহার সেই শেষ ঐহিক সম্বন্ধ ! একদিন আমার প্রথম বয়সে কোন নিমন্ত্রণসভায় তিনি নিজ কণ্ঠ হইতে আমাকে পুষ্পমাল্য । পরাইয়াছিলেন, সেই আমার জীবনের সাহিত্যচর্চার প্রথম গৌরবের দিন । তাহার পরে সেদিন তিনি আমার প্রবন্ধ শ্রবণ করিয়া সমাদর সহকারে আমার বক্তৃতার স্থলে সভাপতি হইতে স্বীকার করিলেন ; সে সৌভাগ্য অন্ত লোকের পক্ষে এমন বিরল ছিল এবং Yসেই সমাদরবাক্য এমন অন্তরের সহিত উচ্চারিত হইয়াছিল, যে, । আজ তাহ লইয়া সৰ্ব্বসমক্ষে গৰ্ব্ব করিলে ভরসা করি সকলে আমাকে মার্জনা করিবেন । কিন্তু সেই পুরস্কার যে তাহার হস্ত হইতে আমার শেষ পুরস্কার হইবে তাহ আমি স্বপ্নেও জানিতাম । না । সেই সকল উৎসাহবাক্য সাহিত্যুপথযাত্রার মহামূল্য পাথেয়- । স্বরূপে আমার স্মৃতির ভাণ্ডারে সাদরে রক্ষিত হইল ; তদপেক্ষ । উচ্চতর পুরস্কার আর এ জীবনে ত্যাশা করিতে পারিব না । *-- و تهیه سسهمه و همساسی aیسم
- চৈতন্য লাইব্রেরীর বিশেষ অধিবেশনে পঠিত তথ্য শ இடி `్య
.. ه ---مسع-ام «ماری
- -l.
- . . . .