う窓ジ সাধন । বুদ্ধদেবের পর্য্যটন এবং শিক্ষারম্ভ। సిసి ছিল এবং এই স্থানেই শ্ৰীকৃষ্ণ পাণ্ডবদিগকে সঙ্গে লইয়। জরাসন্ধকে মৃত্যুসদনে প্রেরণ করিয়াছিলেন । সেই জরাসন্ধের রাজভবনের ভগ্নাবশেষ এখনও দেখা যায়। রাজগৃহকে পাঁচটি পৰ্ব্বতমালা প্রাচীরের ন্যায় বেষ্টন করিয়া আছে। ইহাদিগের নাম বৈভারগিরি, বিপুলগিরি, রত্নগিরি, উদয়গিরি এবং সোনগিরি। * নগরের চারিদিকে প্রস্তরময় প্রাচীর সকল নিৰ্ম্মিত ছিল এবং উত্তর, দক্ষিণ, পূৰ্ব্ব, পশ্চিম দিকে চারিটি প্রবেশদ্বার ছিল। ইহাদিগের অন্তর্গত একটি দুর্গও ছিল, সাত দিনের পর তিনি বৈশালী নগরে উপস্থিত হন। পাটলীপুত্রের অপর পারে যে স্থান ছিল তাহাকে এখন হাজিপুর বলে। সেইস্থান হইতে কিঞ্চিৎ উত্তরপূর্ব দিকে দশ ক্রোশ গমন করিলে বৈশালীতে পোছান যাইত। বৈশালী এখন একটিমাত্র গ্রাম, তাহার এখনকার নাম বিশাড়। ड्रेशं হিরণ্যবতী নদীর উপরে স্থিত বৈশালীতে আরোড়কালাম বলিয়। একজন সন্ন্যাসী বাস করিতেন। তাহীর আশ্রমে বুদ্ধদেব আশ্রয় গ্রহণ করিলেন । এই ঋষির তিন শত শিষ্য ছিল দেখিয়া সিদ্ধার্থ তাহার নিকট শিক্ষা প্রার্থনা করিলেন। কিন্তু যখন তিনি দেখিলেন যে, আরাড় কালাম প্রকৃত মোক্ষের लेिश्वभु নিতান্ত অনভিজ্ঞ, তখন তিনি আর তাহার নিকট থাকিতে পারিলেন না। বিশেষতঃ তিনি শুনিতে পাইলেন যে, বৈশালী কপিল বস্তু হইতে দ্বাদশ যোজন, অর্থাৎ ৪২ ক্রোশ দূৰে | তখন তিনি ভাবিলেন—“এস্থান কপিল বস্তুর অতি নিকটে । এখানে আমার থাকা উচিত নহে। শাক্যের আমার সমীচীর পাইয়া নিশ্চয়ই এখানে আসিয়া আমাকে গৃহে লইয়। যাইতে চেষ্টা করিবে। অতএব গঙ্গা পার হইয়। রাজগৃহাভিমুখে গমন করা উচিত।” এই বলিয়। তিনি দশ ক্রেীশ পদব্রজে গমন করিয়া গঙ্গাতীরে উপস্থিত হইলেন। তখন পাটলীপুত্র নগর প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। গঙ্গা পার হইয়। দক্ষিণ-পূৰ্ব্বদিকে গমন করিতে করিতে অবশেষে মগধের রাজধানী রাজগৃহে উপস্থিত । হইলেন । । রাজগৃহ অতিশয় পুরাতন নগর। মহাভারতে ខ្មា អ៊ ব্ৰজ নামে উল্লিখিত আছে। ইহা জরাসন্ধ রাজার রাজধানী
- হিরণ্যবতীর এখনকার নাম গণ্ডক ।
ইত । সমুদয় স্থানটি অতিশয় মনোহর। চারিদিকে প্রকৃতির নিজহস্তে নিৰ্ম্মাণ করিয়। রাখিয়াছিলেন । সেই সকল গুহার । মধ্যে অসংখ্য ঋষি বাস করিতেন। স্থানটি দেখিতে যেমন সুন্দর ছিল,চতুঃপার্শ্বস্থ পৰ্ব্বতশ্রেণীসকল তেমনি দুর্গম এবং হিংস্র ङलुसििद्ध निदाजङ्गनि हिज्ञ । नश्लष्बन्न दिंदै রত্নগিরি হতে পাণ্ডবগিরি বলিয়া একটি শাখা চলিয়া গিয়াছিল । তাহার মধ্যস্থিত একটি গুছার মধ্যে সিদ্ধার্থ আশ্রয় গ্রহণ করিলেন। ক্ষণকাল বিশ্রাম করিয়া অবশেষে কমণ্ডলু ধারণ করিয়া সিদ্ধার্থ পূৰ্ব্বদ্বার দিয়া নগরে ভিক্ষা করিতে প্রবেশ করিলেন। র্তাহাকে বিয়াই নরনারীগণ চমকিত হইল। এমন সুন্দরমূৰ্ত্তি, অল্পপর্ক যুব সংসার ত্যাগ করিয়া, পিতামাতাকে কাদাইয়া, সন্ন্যাস লইয়াছেন—ইনি কে ? ইনি কি ইন্দ্র, না অন্ত কোন (54
- মহাভারতে এই সকল পৰ্বতমালা বৈহার, বরাহ বৃষভ, ঋষিগিরি, এবং দৈত্যক বলিয়। উল্লিখিত আছে। । ്.