२8२ সাধন । পদার্থ দ্বারা জমির উৎপাদিকা শক্তির বৃদ্ধি হয়। এইরূপ ভিন্ন তাহার সহিত জমীর প্রকৃতির বিশেষ সম্বন্ধ। এইরূপে ভূতত্ত্ব বিৎ পণ্ডিতেরা স্থির করিয়াছেন যে, একযুগের প্রাণী পরবর্তী যুগের প্রাণীর সহায়তা করে । এখন দেখা গেল যে, যে পদার্থে অধিক পরিমাণে ফফর আছে, জমির উর্বরতার জন্য তাহাই একান্ত প্রয়োজন। কোন কোন স্থানে নিম্নস্তর অতি শীঘ্র চুর্ণীকৃত হইয়। মৃত্তিকাতে পরিণত হয়। সে সকল স্থানের উৰ্ব্বরত রক্ষার জন্য সারের দরকার নাই । - অামাদের আর একটি কথা বলিবার অাছে। একটি পদার্থ আছে যাহ। বৃক্ষাদি মূল দ্বারা গ্রহণ করিয়া পুষ্ট হয়। তাহার পরিমাণ অতি অল্প। স্বভাবতঃ মাটি যতই উর্বর ইউৎ না কেন, মনুষ্যের যত্নে ও পরিশ্রমে মাটী যতই উৎকর্ষ লাভ করুক না কেন, এ পদার্থ না থাকিলে সমস্তই বৃথা । ইহার একটী বিশেষ গুণ এই যে, তরুলতাদির কার্য্যদ্বারা ইহা স্বত তরলতা প্রাপ্ত হইয়। মূলদ্বারা গৃহীত হয়। নচেৎ মৃত্তিকা দধিত
- T
মিশাইয়া জলে ধেীত হইয়া প্রথমে নদী ও পরিশেষে সমুে @ शें [. 函 - জমি হইতে দূরীভূত না হয়, এ বিষয়ে মনোযোগী হওয়া নিতওঁ # ______--অা বশ্যক । , - - . . . . চাষের দ্বারা যে জমির গভীরতার দিন দিন হ্রাস হয়, তাই আর সন্দেহ নাই। চাষের পূর্বেই ভূপৃষ্ঠস্থ তৃণাচ্ছাদন দুৱাই” মরিয়া গেলে এই পদার্থ স্তরে রক্ষিত হয়। এই ফফাট । ভিন্ন স্তরে ভিন্ন ভিন্ন পদার্থ দেখিতে পাওয়া যায়। সুতরাং : জীবের দেহাবশেষ হইতে যে পদার্থ প্রস্তরাভ্যন্তরে নিহিত থাকে, । মাটিতে এমন । - গিয়া পড়ে। অতএব যাহাতে এরূপ আত্যাবশ্যকীয় পদার্থ „r,--" بی بی پی بیجار বিদায়-অভিশাপ । ૨ 8૭ হয়, জমি বারিবর্ষণে ধুইয়া যায়, সুতরাং মৃত্তিকার পরিমাণও কমিয়া যায়। আবার মৃত্তিকার উপরিভাগ যে পরিমাণে বসিয়া যায়, নিম্নভাগ সে পরিমাণে বসিয়া যায় না। ইহার কারণ দ্বিবিধ—প্রথম, তৃণাচ্ছাদিত থাকিলে মৃত্তিকার উপরিভাগের যে পরিমাণ ক্ষয় হয়, তাহ অনাবৃত থাকিলে তদপেক্ষ ক্ষয় হ্রদ হইতে যে পরিমাণে গ্যাস প্রাপ্ত হয়, তাহাও কমিয়া যাওয়ায় প্রস্তর-থনন কার্য্যের বিশেষ প্রতিবন্ধক জন্মে । কিন্তু নদীর উভয়পাশ্বে ও সমুদ্রের মোহানার নিকট যে জমি তাহীদের বিশেষ কোন ক্ষতি হয় না । কারণ, যেমন একদিকে তাহাঁদের মৃত্তিক বৃষ্টির জলে ধৌত হইয়া যায়, তেমন আবার বাৎসরিক বন্যার সময় প্রচুর পরিমাণে নুতন মৃত্তিক। সঞ্চিত হইয়। সে ক্ষতিপূরণ হয় । অবস্থিত ബജ്ജ-ാ বিদায়-অভিশাপ । দেবগণ কর্তৃক আদিষ্ট হইয়। বৃহস্পতিপুত্র কচ দৈত্যগুরু শুক্রাচার্য্যের নিকট হইতে সঞ্জীবনী বিদ্যা শিখি বার নিমিত্ত তৎসমীপে সেখানে সহস্ৰ বৎসর অতিবাহন করিয়া এবং ইত্যগীতবাদ্য দ্বারা শুক্রতুহিতা দেবযানীর মনোরঞ্জনপূৰ্ব্বক কিমি হইয়া কচ দেবলোকে প্রত্যাগমন করেন। দেবযানীর নিকট হইতে বিদায়কালীন ব্যাপার নিয়ে বিবৃত হইল । কচ । দেহ আজ্ঞ, দেবযানী, দেবলোকে দাস করিবে প্রয়াণ । আজি গুরুগৃহবাস শ্ৰে--- ... .