পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গাথমা। নংসার এমনি ধারা অদ্ভুত মাকরি, কে যে কোথা পড়িয়াছে, স্থির নাহি তfল্প অস্থানে অকালে ! আৰ্ত্তনাদে অট্টহালে চলেছে উৎকট যন্ত্র অন্ধ উদ্ধশ্বাসে ময়ামায়া শোভাহীন,—বিরূপ ভঙ্গীতে সৰ্ব্বাঙ্গ নড়িছে তার ; সৌন্দৰ্য্য সঙ্গীতে কে চালাবে তারে ? সেথা হতে ফিরে এসে গ্নিভহাস্যমধ্যস্নিগ্ধ তব পুণ্যদেশে, কল্যাণকামনা বেগ নিয়ত বিরাজে লক্ষ্মীরূপে, সেই তব ক্ষুদ্র গৃহমাঝে বুঝিতে পেরেছি আনি ক্ষুদ্র নহি কহু, যড় দৈলা থাকু মোর, ধীন নহি তবু ; তুমি মোরে করেছ ষাট ভূমি মোরে পর্যয়েছ গৌরব-মুকুট । পুষ্পডোরে সাজায়েছ কণ্ঠ মোর ; তব রাষ্ট্রটক দীপিছে ললাটমাঝে মহিমার শিখ। অহৰ্নিশি ! আনার সকল দৈন্য লাজ, আমার ক্ষুদ্রত যত, ঢাকিয়াছ আজ তব রাঙ্ক-আস্তরণে হৃদি শয্যাতল শুভ্ৰ দুগ্ধকেননিভ, কোমুল শীতল, তারি মাঝে বলায়েছ ; সমস্ত জগৎ বাহিরে দাড়ায়ে আছে, নাহি পায় পথ লে অন্তর অন্তঃপুরে । পুৰ্ব্বে একদিন বধির জীবন ছিল সঙ্গীত-হুিইন, গ্রেমের অভিষেক । <>e> গ্রেমের আহবালে মাঙ্কি আমার গভীর এলেছে বিশ্বের কবি, তারা গান গার • মোদের ধোহারে ধিরি ;–অমরবীণায় উঠিয়াছে কি ঝঙ্কার । নিত্য শুন যার যুর দূরাগুর হতে দেশখিদেশের ভাৰ্য, যুগযুগাত্তের কথা, দিবলের নিশীথের গান, দিলনের বিরহের গাথা, তৃপ্তিহীন শ্রান্তিহীন আগ্রহের উৎকণ্ঠিত তাল –গাধুনিক রাজধানী, আমি গরি আধুনিক ছেলে, ধরে অনি চাকুরীর কড়ি, ফিরে আসি ধিলশেবে কৰ্ম্ম হতে ; জন্ময়াছি যে কালে যে দেশে না হেয়ি যাহাত্ম্য কিছু, কোন কীৰ্ত্তি নাই.. তবু ব্যাতিহীন আনি কত সঙ্গী পাই কত গৌরবের 1 তব প্রেমমন্ত্রধলে ইতর জনতা হতে কোথা খাই চলে’ নব দেহ ধরি । প্রেমের অদরাবতী, প্রদোব-আলোকে বেথা মময়ন্তী লর্তী বিচরে নলের ললে, দীর্ঘ-নিঃশ্বসিত - অরণ্যের বিবাদ-মৰ্ম্মরে ; বিকশিত পুষ্পবীথি তলে, শকুন্তলা আছে বাস করপদ্মতলীন স্নান মুখশশি ধাfনরঙ । পুকুরব। ফিরে অহরহ বলে বনে, গীতস্বরে দুঃসহ ধিরন্থ