1_ o o, * vళe সাধনা | হানি করে না, কিন্তু ইংরাজেরা এবনি হুষ্ট, ইহুদিগকে পাথর ছুড়িয়া মারে।” I আরও দূরে, একটি পরিত্যক্ত প্রাসা, বুনো ঘাসে সবুজ হইrীয় গিয়াছে—মনে হয় যেন উহা একটি প্রকাও সরলীর আশিতাংশ প্রতিষ্ঠিত। ইহার কালে বিষাক্ত জল অল্প অল্প কিক্ খিক্ কf তেছে। ইহার তটদেশে কুম্ভীরের স্থির ভাবে নিদ্রা যাইতেন্থেশীয় চারিদিকে হুঙ্গর স্বর্ণেজ্জিল পৰ্ব্বতশ্রেণী আলোকে পরিপূর্ণ এাজপ্রশান্ত নীল গগনকে বেষ্টন করিা আছে।” স্বর্ঘ্যের মৃত্ন উত্তাপঞ্জি বায়ু হুঙ্ক, লঘু মুখস্পর্শ এবং একটু মাদকতা-বিশিষ্ট।------ fড তাড়াতাড়ি আমরা মহারাজার প্রাসাদ দেখিতে গেলাম। আস্তাধ, বলে শত শত আরব ঘোড়া পদাক্ষালন করিতেছে কুকুর-গৃহে শিকারী - কুকুর সকল রহিয়াছে, হাতিশালায় হাতির শৃঙ্খলাবদ্ধ, উদ্ভিজ্জ- . মওপে-বিবিধ উদ্ভিজ্জ রক্ষিত। এইবার গোলাপী নগরের নিকট বিদায় লইয়া যাইতে হইতেছে। ষ্টেসনের নিকটে,হিন্দুস্থানী পুস্তকরাশির ভারে ভারাক্রান্ত একটি অল্পবয়স্ক পাজপুত ছাত্র আমাকে মধুর ভাবে “গুভু আফটরমুন' বলিয়া অভিবাদন করিল। যুরোপীয় সাজসজ্জায় বেষ্টিত রেলগাড়িতে আবার যখন উঠিলাম, তখন মনে হইল যেন এমন একটি উন্মত্তকারী রঙ্গালয় হইতে খহি গত হইলাম যেখানকার নাট্য-দুখ দেখিয়া আত্মহারা হইতে হয়, যেখানে সেক্সপিয়রের কমেডির স্থায় কিম্বা ওয়াটাের প্যাষ্টোরালের স্তায় বাস্তবকে ভুলিয়া যাইতে হয় । এই পিতৃ-শাসিত জনসমাজ, এই সকল গোত্র, এই সকল স্বর্যবংশীয় অশ্বায়েই রাজপুত ঠাকুরের দল, এই সুবিস্ত্র রাজা র্যাহাকে প্রজাপী ভালবাসে,গিনি স্বেচ্ছাতন্ত্রী --- - SBBBDDDS BBB BBBB BBB BBB Bmmmgg Bgg 핵I II 1 n
t - ভারতবর্যে—জয়পুর। ○。" পিতৃস্থানীয় ; চালবামধারী এই সকল যোগণ, ইহাদের অস্তুত শ্মশ্রীরাজি, ইহাদের সৌধীন পরিচ্ছদ,রাস্তার হান্তময় সুখী লোকজন, নীলরঙ্গের কুকুর, পিকারী নেকড়ে বাঘ–এই সমস্তই গীতিনাটোর জগৎ-স্বল্পজগৎ । কর-মন্দিত বেরিফলের রং, গোলাপী রঙ্গের বাড়াসকল যাহা পাথলেল বলিয়া মনে হয় না, ছোট ছোট পাহড়ের উপর বুরুজ-শোভিত দুর্গ-নিবাস, অদ্ভুত লঘু-ধরণের ইমারৎসকল, ‘হুর্যের মন্দির’ ‘বায়ুর প্রাসাদ 'মেঘের প্রাসাদ, পায়ার দ্বার, “শোভার শালা" বাষ্পবৎ লঘুপর্ণ-জাতীয় (Fern) উদ্ভিজ্জপরিপূর্ণ উদ্ভিজ্জ মণ্ডপ, ঘাসে পরিপূর্ণ মাঠ, ঝোপ-নিবাসী নীলকণ্ঠ ময়ূর, কৃষ্ণসলিলা সরসাশোভিত পরিত্যক্ত প্রাসাধ-মন্দির-এই সমস্ত গীতিনাটের দৃশ্নাবলী। এখানকার জীবনযাত্রাও গীতিনাট্যের উপযুক্ত। এখানে কোনও দায়িত্বপূর্ণ গাম্ভীর্য নাই, কোনও গুরুতা নাই, দুঃখকষ্ট্রের কোনও ভাব নাই—এই হাস্যময় শিল্পীজাতির আল কোনও কাজ নাই—অীর কোনও ভাবনা নাই ; ইহার কেবল মৰ্ম্মর প্রস্তরের ছোট ছোট দেবমূৰ্ত্তি পশুমূৰ্ত্তি গড়িতেছে, জরির জুতা তৈয়ারি করিতেছে, গৃহ-প্রাচীর নীল রঙ্গের ছবির দ্বারা চিত্রিত করিতেছে, সুন্দর আরব ঘোড়ায় সওয়ার হইতেছে, আকাশের পক্ষিদিগকে পোষণ করিতেছে, ঘুড়ি উড়াইতেছে এবং বিশ্বস্তচিত্তে মুক্ত আলোকে স্বথস্বচ্ছনে জীবনযাত্রা নির্বাহ করিতেছে। ই ! ইহাদেল জীবন সাদাসিধা, সুধী, শিশু-প্রায়-- ইহাদের মধ্যে সঙ্গীতের বিরাম নাই-আনন্দের বিরাম নাই। আমাদের দুঃখময় তমোময় যুরোপে ফিরিয়া যাইধার সময় আমি এর সমুদুল কবিতাময় স্বপ্নটিকে সঙ্গে লইয়া যাইতেছি।
