পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

స్క్ల সাধনা ৷ আধান | <›ማ - ঘটনা নানাবিধ কেশে যে কষ্ট পায় তাহার এক কালীন সম্পূর্ণ জনগানই জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত। ইহাই লাংথ্যশাস্ত্রের মোক্ষ । *રી পাইলে জাহার করিলাম—য়োগ হইলে চিকিৎসা করাইয়। আরোগা লাভ করিলাম ; ইহাতে সাথ্যের মন পরিতুষ্ট নহে। - কিরূপে একেবারে ক্ষুধা না পায়, কিরূপে একেবারে রোগ মা হয়— সাংগা ইহারই উপায় উদ্ভাবনের চেষ্টা করিয়াছেন। ইহা কি সস্তব ? ংখ্য বলেন ; আমার যুক্তি শ্রবণ কর। আমি প্রমাণ করিয়াছি যে, প্রকৃতি ও পুরুষ পরম্পর বিভিন্ন পদার্থ। এই দুইয়ের একটা অস্বাভাবিক সংযোগে রূপরসাত্মক ব্যক্ত জগতের আবির্ভাব হয় । দেই ব্যক্ত জগতে স্বথ ও ছ:থ নামক ছইট সামগ্ৰী দেখা যায়। তোমাদের যতকিছু দুঃখ সেই রূপরসাদির অনুভবসাপেক্ষ। যদি সেই { झ*द्रमान्निद्रहे अश्छद न श्य-थाश হইলে তদপেক্ষিত সুগদুঃখের অগুস্তবের সম্ভাবনা কি ? অতএব প্রকৃতিপুরুষের বর্তমান সম্বন্ধ সূচিরা গেলেই হুগেরও স্বতন্ত অবসান হইলে । हठ्ठान्न कि अर्ष अिहे cय, श्रृङ्खाग्ने बैंोदप्ने यस्तो ? মলিলে ভ প্রকৃতিপুরুষের সংযোগ ঘুচিতে পারে ? এইগানেই গোল । সাংগা বলেন, প্রকৃতিপুরুষের বর্তমান সম্বন্ধ কিরূপে সংসাবিত হইল -তাহা আমরা অবগত মহি । সুতরাং মরিলেও যে সেই সম্বন্ধ ঘুচিবে তাহার প্রমাণ কি ? স্থল’দেহ বিনষ্ট হইলেও আয়ার একটা স্বল্প লিঙ্গ শরীর থাকা সম্ভব। তবে উপায় ? શ્વે -- সাংগোরা বলেন আত্মা দে অবস্থায় ছঃখ অনুভব করে তাহার নাম “বদ্ধভাধ"। যে অবস্থায় দুঃখ অনুভব অসম্ভব তাহার ना “নুরু ভাব”—“মোক্ষ” বা “মুক্তি"। আত্ম যদি স্বভাবতঃ “বন্ধ” হয় স্তবে মুক্তি অসম্ভব । চার নামক বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বিশুদ্ধ নাস্তিনাদ । কপিল ইহার খণ্ডন করিয়াছেন। কপিল আদা ত্রিবেদী মহাশয়ের স্থানীয় হইলে লিখিছেন – “ ব্যক্ত জগৎ—সৰ্ব্বতোভাবে মানব মল ও জড় প্রকৃতির জ্ঞ-দোয় সম্বন্ধবশাং স্বঃ এ কথাটা আমরা যখন তখন ভুলিয়া ধাই " + ত্ৰিবেদী মহাশয় উক্ত প্রবন্ধে আরো লিথিয়াছেন – - “জগৎকে নিগমানু্যায়ী দেখিলে আমার জীবনযাত্রার যথেষ্ট সুবিধা ঘটে-মনিয়ত দেখিলে জীবনযাত্র তার হইয় উঠে। সেই জন্ম আমার জগৎকে আমি নিয়মাচুযায়ী, নিয়মের অধীন করিয়া গড়িয়া তুলিয়াছি।” এই "সেই জন্য” নামক বৃদ্ধিপূৰ্ব্বক ব্যাপারটা কপিলশিষ্যেরা জ্ঞানগমা বলিয়া স্বীকার করেন না। অগ্নি দাঙ্ক করিলে আমরা জীবনযাত্রার যথেষ্ট সুবিধা ঘটে দেখিগ] অতঃপর অগ্নি নিত্য নিত্য দাহ করুক বলিয়া কি আমরা অগ্নিতে দাহিক শক্তি অর্পণ করিয়াছি ? সেই শক্তি অৰ্পিত হওয়ার পূৰ্ব্বে অগ্নি পাছ করিয়াছিল কিরূপে ? ফলতঃ আমার মূল বক্তব্য এই যে, ত্রিবেদী মহাশয়েল দ্যায় পণ্ডিতদের দর্শন-সাংখালশন নহে।– সাংখাদশন জড়ের অপলাপ করে না-আত্মার ও অপলাপ করে না । যাহারা আত্মার সপ্তৰিত বিনাশের বিভধিকাগ্ৰস্ত তাহার । সাংখ্যদর্শন পাঠে কিঙ্কিং শান্তিলাভ করিতে পারেন। কিন্তু প্রমান কথা এষ্ট য়া-খাদর্শন অনুসারে জীবনের লক্ষ্য কি ? বাচিয়া আমাদের কি লাভ ? সাংখ্যেরা বলেন— o - জুথু ত্রিবিন্ধ-দু:খ জগুলিবৃত্ত্বিপ্নতা স্থপূঞ্জৰাধ: x i o - - - -- SCBBB BBBB BBB BBB BB BB BBSBBB BBB BBB BB BBB BBBB B BB BBBB BBB BBBBB BBBBBB KDDB BBB DDS নন্থে ।