পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ማb” সাধমা। অগ্নিঃ পুরাষ্ট্রানমেষ দহতি স্বাস্থান এবং স্বর্ণনা পরানের স্ত্রক্ষতি ন স্থাখুন। ইণ্ঠি । অর্থাৎ অগ্নি যেমন পরকে দহন করে কিন্তু আপনি দগ্ধ হয় না, তেমনি চক্ষু অন্যকে দেথে নিজেকে দেখিতে পায় না—ইহ অসুস্থ ব মহে । উত্তরপাত বলেন-এতদ্বপাযুক্তং । ইহাও যুক্তিসিদ্ধ নহে। ফায়ণ, ল পৰ্য্যাপ্তোংখ্রিস্তুষ্টাস্তে দর্শনস্য প্রসিদ্ধয়ে। সমৰ্শন: স প্রতুক্তে গম্যমানখস্তাৰ্থতৈ: | অর্থাৎ অগ্নিদৃষ্টাস্ত দর্শন প্রমাণের পক্ষে পৰ্য্যাগু নহে। কারণ, গমাবানগড়াগভেয় দ্বারা দহনশক্তি এবং দর্শনশক্তি উভয়ই অপ্রমাণু হইতেছে । “গম্যমানগঙ্গাগত” বলিতে কি বুঝায় সেট একটু মনোবেগে ফরিয়া বুঝা আবশ্যক । SYYSKKDD BBBS BBBBBS BBB BBBB BBB B BBBB BBBS DBB BBBBS BBS BBS BBS YK BBB BBB B BBBB BBB BB DBB BBBB BBBBS BB BBBS BBBBBBB BBBD BBBJ অর্থাৎ যাহা গত তাহ বাইতে পারে না, যাহা অগত তাছাও যাইতে পারে মা এবং ধtহা গতও নহে আগতও নহে কেবলমাত্র গম্যমান, তাহারই যা যাওয়া হইল কৈ ? তেমনি, যাহা দগ্ধ DDD DDB BB BS BBB BB BBBB BBB BB BS BB দ্বহমান তাহারই বা দাহ হইল কৈ ? পুনশ্চ যাহা দৃষ্ট তাহা আর দেখা হয় না, বtহা অদৃষ্ট তাহাও দেখা হয় না, বাহা দৃষ্টও নাহ অদৃষ্টও নহে কেবল দৃশ্যমান তাহাও দেখা হইতে পারে ন। ভাবট। এই, যাহা হইয়া গেছে তাই ত চুকিয়াই গেছে, | - - - বুদ্ধচরিত । - ፶፰ খাল হয় নাই তাহার কথা ছাড়িয়াই দাও, যাহা হইতেছে মাত্র তাহাকে হুইল এমন কথা কেহ বণিতে পারে না। o "এবং স্বর্ণনং পশুতে তালদিত্যাদিন অধিকৃষ্ঠাণ্ডেল গ্ৰহ ৭াম্যমানগড়াগয়ৈ ননং ঘূর্ণং মস্তোবিদর্শনসিদ্ধিরিতি ন যুজাতে। তবেই ত এক “গমামানগতাগতে”র দ্বারা চক্ষুই বল অগ্নিই বল সমস্ত অসিদ্ধ হইরা গেল । সিদ্ধ হইল কি ? "ঙতশ্চ সিদ্ধমে তৎ স্বাক্সবন্দ্বর্ণনং পরানপি ন পশুতীতি ।” অর্থাৎ চক্ষু যেমন আপনাফে দেখিতে পায় না তেমনি পর 8 দেখিতে পার না । 尊


বুদ্ধচরিত। পঞ্চম অধ্যায় । পুৰ্ব্বজন্ম । - পুনর্জন্মবাদ বৌদ্ধধৰ্ম্মের মুলমত। জগং স্বষ্টি হইবায় সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতির অস্তয়ে ফৰ্ম্মফল বলিয়া একটি মুলনিয়ম निश्७ि श्श्ग्राप्छ। cमहे निम्न८मग्न अपीनश्रु श्हेग्रो मभूझान्न छोक्লোক জীবনচক্রে ঘুর্ণায়মান হইতেছে। লোকেরা যে সকল কৰ্ম্ম করে তাহার ফল ভিন্ন ভিন্ন জন্ম । ভাল কৰ্ম্ম করিলে ভাল चन्ा इा, मन्तः कं नि८च भम् छद्म श्ा ।। ५ं निद्रंभद्म वंश ८रुरु गश्यायद्म হইতে পশুজন্ম, পঞ্চজন্ম হইতে দেবজন্ম এবং দেবঞ্জন্ম হইতে পুনরায় পশুজন্ম ইত্যাদি তিয় তির জন্ম লাভ করে। এইরূপ চক্রে অসংখ্য বৎসর কাটিয়া যায়। যতদিন