পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$r সাধন । মনঃপুত রকম হয় না, এমন স্থলে গোজামিলন দেওয়াই হুবিধা। আমাদের প্রথম ইংরাজি শিক্ষায় এইরূপ কত গোঞ্জামিলন চলে তাহার আর সীমা নাই । ইংরাজিটুকু শিখি তfহ এত বৎসামান্ত এবং এত ভুল যে, তাহার ভিতর হইতে কোন প্রকারের রস আকর্ষণ করিয়া ५.8%1 বালকদেয় পক্ষে অসম্ভব হয়--কেহ ভাহা প্রত্যাশts করে লা মাষ্ট্যরও বলে ছাত্রও বলে, আমার রসে কাজ নাই, টানিয়1 বুনিয়া কেন মতে একট। অর্থ বাহির করিতে পাঞ্চিলে এ যাত্র বাচিয়া বাই, পরীক্ষায় পাস হই, আপিসে চাকুর জোটে । সচরাচর বে অর্থটা বাছির হয় তৎসম্বন্ধে শঙ্করাচায্যের এই বচলটি থাটে - “অর্থমনৰ্থং জ্ঞালয় বিতং নাপ্তি ততঃ হৰ্পলেশঃ সত্যং " অর্থকে অনৰ্থ বলিয়া জানিও, তাহাতে স্বথও নাই এবং 阿葛T3 নাই । তবে ছেলেদের তাগো বাকি রছিল কি ? বধি কেবল বাঙ্গল। শিথিত তবে রামায়ণ মহাভারত পড়িতে পাইত, বাদ কিছুই ন। শিথিত তবে খেলা করিবার অবসর থাকত, গাছে চড়িয়া জলে কঁপাইর। ফুল ছিড়িয়া প্রকৃতি-জননীর উপর সহস্ৰ দৌরাত্মা করিয়া শরীরের পুষ্টি, মনের উল্লাস এবং বাল্য প্রকৃতির পরি. তৃপ্তি লাভ করিতে পারত। আর ইংরাজি শিপিতে গিয়া না হইল শেখা, ন হইল থেলা, প্রকৃতিয় সত্যরাজ্যে প্রবেশ কঃিবারও অবকাশ থাকিল না, সাহিত্যের কল্পনারাজ্যে প্রবেশ করিবারও স্বার রুদ্ধ রহিল। অন্তরে এবং বাছিয়ে যে ছহটি উধার এবং উন্মুক্ত বিংtৱক্ষেত্র আছে, স্থ্য বেথান হইতে জীবন, - - ফলতঃ অল্পবয়সে কামরা থে - শিক্ষার হের-ফের। సిన বল এবং স্বাস্থা সঞ্চয় করে, যেখানে নানা বর্ণ, মীন রূপ, নানা S gDS BBB BB BBB BBS BBB B BBBB BBD DDBBS গিত হইয়া আমাদিগকে সৰ্ব্বাঙ্গসচেতন এবং সম্পূর্ণ বিকশিত করিয়া তুলিবার চেষ্টা করিতেছে সেই দুই মাতৃভূমি হইতে নিৰ্ব্বাস্থিত করির হতভাগ্য শিশুদিগকে কোন বিদেশী কারাগারে শৃঙ্খলাবদ্ধ করিয়া রাখা হয় ? ঈশ্বর খাছাদের প্রস্ত পিতা মাতার হৃদয়ে স্বেছ সঞ্চায় করিয়াছেন, জননীর কোল কোদল করিয়া দিয়াছেন, যাহারা আকারে ক্ষুদ্র তবু সমস্ত গৃহের সমস্ত শূন্ত অধিকার করিয়াও তাছাদের খেলার জন্য বথেষ্ট স্থান পায় না, তাহাদিগকে কোথায় বালা ধাপন করিতে হয় ? বিদেশী ভাষার ব্যাকরণ এবং অভিধানের মধ্যে । যাহার মধ্যে জীবন নাই, আনন্দ নাই, অবকাশ নাই, নবীনতা নাই, নড়ির বসিবার এক ভিল স্বান নাই তাহtয়ই অতি শুষ্ক কঠিন সঙ্কীর্ণতার মধ্যে। ইহাতে কি সে ছেলের কথনে মানসিক পুষ্টি, চিত্তের প্রসার, চরিত্রের বলিষ্ঠতা লাভ হইতে পারে ? সে ফি একপ্রকার পাণ্ডুবর্ণ রক্তহীন শীর্ণ অসম্পূর্ণ হইরা থাকে না ? সে কি বয়ঃপ্রাপ্তিকালে নিজের বুদ্ধি খাটাইয়া কিছু বাহির করিতে পারে, নিজের বল থাট।ইয়া বাধা অতিক্রম করিতে পারে, নিজের স্বাভাবিক ভেঙ্গে মস্তক উন্নত করিয়া রাথিতে পারে ? সে কি কেবল মুখস্থ করিতে, নকল করিতে এবং গোলামী করিতে শেখে না ? এক বয়স হইতে আর এক বয়স পর্যন্ত একটা বোধ . আছে । ধেীবন বে বাল্যকাল হইতে ক্রমশঃ পরিণত হইরা উঠে এ কথা নূতন করিয়া বলাই বাহুল্য । যৌবনে সহস। কৰ্ম্মক্ষেত্রে প্রবেশ করিরাই বখন যাহা আবশ্যক অমনি যে হাতের কাছে পাওয়া বার তাহ নহে—জীবনের যথার্থ নির্ভর