-
- २t>
সাধনা। ব। ব্যাঘ্রপুর-বংশের সহিত হইত। স্বতরাং গুদ্ধোদন আপনার পিগির দুই কন্যাকে বিবাহ কল্লিরছিলেন । কিছুকাল গভ হইলে অবশেবে যখন প্রসবের সময় নিকটবৰ্ত্তী হইল তখন মায়াদেব আপনার স্বামীকে বলিলেন-আমি পিত্রালয়ে বাইব ; সেখানে জননী ও ধন্ধুবান্ধবদিগের মুখ দেখিয়। তাগ থাকিব। শুদ্ধোদন তৎক্ষণাৎ তাহাকে ব্যাঘ্ৰপুরে, পাঠাইবার সমুদায় আরোঞ্জন করিলেন । ৰাস্ত্রপুর কপিলবস্তু হইতে চারি ক্রোশ পূৰ্ব্বদিকে। মধ্যবর্তী পথসকল পরিষ্কার করিয়া সমতল ফয়িয়া দেওয়া হইল ; পথের দুই পাখে কম্বলীবৃক্ষ রোপিত হইল ; নিৰ্ম্মল জলপুর্ণ ফলসসকল মধ্যে মধ্যে স্থাপিত হইল। মায়াদেবী BB BBBBB BBBB BSBB BBBBB BBBB BB BBS লেন। সহস্র ভদ্রবংশোদ্ভূত কৰ্ম্মচারী তাহার সঙ্গে গমন কারলেন । ব্যাঘ্রপুর এবং কপিলবস্তুর মধ্যে এক প্রকাও শালবন ছিল তাহ্যকে লম্বিনীর উদান বলিত । কাৰ্লাইল সাহেব এই স্থানে ভ্রমণ করিতে করিতে এখনও অসংখ্য শালবৃক্ষ দেখিতে পাইয়াছিলেন। পথিমধ্যে মায়াদেবী বৃক্ষদিগের যৌন্দর্য্য দেখিয়। BK BBBB BBS BBB S SBB BBBSBBBBB একটি বৃক্ষের নিকটে লইয়। যাও, আমি উহার একটি শাখা BBBS BBBB BB DDBB BBBS BB BB BBBBB সঙ্গে লইয়া তিনি একটি পান্ধীর উপয় বগিলেন । কিন্মংগুণ বিশ্রাম করিলে পর তিনি ধীরে ধীরে দণ্ডায়মান হইয়। বৃক্ষ হইতে gBB BBS BBD BBBBS gB BBB BBBB BBBBBB উপস্থিত হয় । অঙ্গুচরবর্গ তৎক্ষণাৎ সেই স্থানের চতুৰ্দ্দিক আবরণ করির দিল এবং কথিত আছে যে সেই মুহুর্বে তাছায় দক্ষিণ ধিক ي حمهملر
বুদ্ধচরিত। 》冷> তেদ করির একটি পুত্রসস্তাম জন্মগ্রহণ করিল। এই সমরে মায়াদেবীর বয়স ছাপ্লায় বৎসর ছিল । বুদ্ধের এইরূপে জন্ম হয় একথা সকল বৌদ্ধ পুস্তকেই লিথিত আছে। পাঠকেরা জিজ্ঞাসা করিতে পারেন, এ কথার অর্থ কি ? বাস্তবিক কি এই প্রকার জন্ম হইয়াছিল ? তবে কি অনৈসর্গিক, বটনাসকল আমাদিগকে বিশ্বাস করিতে হইবে ? বুদ্ধের জন্মবর্ণনা কি কল্পণ নহে? ইহা কি সৰ্ব্বৈব মিথ্য নহে ? পাঠক কিঞ্চিৎ ধৈর্যা অবলম্বন করুন। কেহ কেহ মূলেন যে, ধৰ্ম্ম-ইতিহাসের স্বযুদ্ধার কথা বিশ্বাস করিতে হইলে শৈশবাবস্থায় পিতামহীর নিকট বে সকল উপকথা শুনা বার তাহাও বিশ্বাস করিতে হয়। অতএব অনেক প্রসিদ্ধ লেখক এই সকল ইতিহাস পাঠকালে অনৈসর্গিক অংশ সমুদায় বাদ দিয়া লন । আমাদিগের মতে এরূপ করিলে ইতিহাসের সমুদায় মাধুর্য্য নষ্ট হুইয়া যায়। বাস্তবিক কি এই সকল অনৈসর্গিকতার কোন অর্থ নাই ? অাময়। নিজে অলৌকিক থটনা কিছুমাত্র মানি না। তগবান বে তাহার নিয়ম ভঙ্গ করিয়া পৃথিবীকে আপনার সঞ্চাশক্তিমত্ত দেখান তাহ। আমরা স্বীকার করি না । বিশ্বমণ্ডলে প্রকাও প্রকাও শক্তিসমুহ সঞ্চিত আছে। সেই শক্তিসকল নিজ নিজ কাৰ্য্য কহিবেই করবে। উত্তাপশক্তি উত্তাপ দিবেই দিবে, মাধ্যাকর্ষণশক্তি আকর্ষণ করিবেই করিবে, তড়িৎশক্তি চমকিত করিবেই করিবে । কিন্তু এই সমুদায় শক্তি ভগবালেয় হাতে । তিনি এক শক্তি দিয়া আর এক শক্তিকে নিবৃত্ত কয়েন। এক অভিপ্রায় সাধনে নান শক্তি নিযুক্ত করিয়া একটাকে আর একটা দিয়া BB BBBS BBBS BDD DDBBB BB BBB BBB BBB BB BBB gDBB BS BBB BBBBB BBt DD DD
