- 為○● সাধনা। - ফড়িকাঠ বসাইয়া দিই, তাহাতে মাধ্যাকর্ষণশক্তির নিবৃত্তি হয়। ভগবান সেইরূপ শক্তিযবুচকে পরম্পয় পরস্পরের বিরোধী ফরিরা একটি উদ্দেশ্য সাধন করাইয়া লন । যদি তাহার এমন ইচ্ছ। হয় বে অস্থির দাহিক-শক্তি থাকিবে না, একজন লোককে অগ্নিতে ফেলিয়া দিলে ৪ সে অগ্নিতে পুড়িবে না, তগবান এমন একটি বিপরীত শক্তি সেই লোকে ভিতর আলিয়। ধুতে পারেন যাহার বলে অগ্নির দাহিকা-শক্তির নিবৃত্তি হইবে। এইরূপ হইতে পারে, কিন্তু ইহা অনৈসর্গিক হইল ন। স্বাভাবিক শক্তিসমূহ DD BBBB BB BBggBBBBB BB BBtG BB BBBS সেই জন্য বলি বে অনৈসর্গিক বটনা পৃগিবীতে কখনও হইতে পারে না। কেনন। অনৈসর্গিক কথার অর্থ স্বভাবের নিরমভঙ্গ । ভগৱান বেমন পাপ করিতে পারেন না, তেমনি তিনি নিজের নিয়ম ভঙ্গ করিতেও পারেন না। তিনি স্বর্যাকে বলিতে পারেন না তোমার গতি স্থগিত কল্প । তেমলি তিনি স্থ্যতাবিক নিয়ন অতিক্রম করিয়া ইহা বলিতে পারেন না বে, একজন শিশু জননীয় দক্ষিণ দিক হইছে নিৰ্গত হইয়া জন্মগ্রহণ করাক । তগবানের যদি কোন বিশেব অভিপ্রায় পাকে তিনি তাছার নিজ নিয়মদ্বার, প্রাকৃতিক শক্তির পরস্পর নিবৃত্তিস্থায় তাহ সিদ্ধ কন্থিয়। লইবেন । কিন্তু যাহা চিরকাল হইয়া অসিতেছে, বে নিয়ম প্রকৃতিতে সন্নিহিত আছে, তাহার ব্যতিক্রম কখন হর নাই, এখন হুইতেছে না এবং কশন হইবে না। বুদ্ধেয় জন্মকাহিনী সেই জন্য মিথ্যা—ইহা স্থিয় হইল। অথচ সকল পোঁদ্ধেরাই মিথা হইলেও ইহা মামিয় লইয়াছেন ইহার অর্থ কি ? DLSSSBBBB BBB BBB BBBS00 DDDDS DDttS DDttSL যে তথন নানাপ্রকায় অদ্ভুত ব্যাপার দৃষ্ট হইয়াছিল। তাছার
- —--—
—
বুদ্ধচরিত। כפיצ মধ্যে একটি ব্যাপায় এই যে আকাশে পার্কুল ফুটিয়াছিল । ২ এখন পাঠকের বলুন দেখি যে বাস্তবিক পদ্মফুল ফুটি ছিল কি না ? অাময় বলি ফুটিয়ছিল। কোথার ? অrযরা বলিব ভক্তের DDDSDDLSS BB BBBB BBBB BB BBB BBGG পারি। একটি সেই পদার্থের দিক হইতে, আর একটি ভাবের দিক-হইতে । একজন লোক প্রফুল্লম্ভাবে সদা বিচরণ করে, সে তাছার বন্ধুর মৃথকেও প্রফুল্ল দেখে । অনা একজন লোক সদা বিমর্য থাকে, সে সেই বন্ধুকেই বিমূর্য দেখে । বলুন দেখি, সেই প্রফুল্ল তাব এবং সেই বিমর্য ভাব কি সেই বন্ধুতে আছে ? একই সময়ে বন্ধু বিমর্য এবং প্রফুল্ল কিরূপে হইতে পারেস? আমরা বলিব বে প্রফুল্ল ভাব সেই প্রফুল্ল-হৃদয় ব্যক্তির মনে, আর বিনৰ্য ভাঘ বিমর্য ব্যক্তির মনে। তেমনি একটি anলাপ ফুলেরও দুই দিক আছে। যথন গোলাপের দিক হইতে দেখি, তখন গোলাপটির ভিতর পাপড়ি আছে,তাহাতে রঙ আছে, তাহার আয়তন আছে এই দেখিব। কিন্তু দর্শকের দিক হইতে দেখিলে বলিব যে গোলাপ হাসিতেছে। এখন এই হাসিটি গোলাপে, না দর্শকে দর্শকের হৃদয়ে সন্দেহ নাই। এইরূপে সকল পদার্থকে জুই দিক হইতে দেথা যায়। মস্তর দিক হইতে বিজ্ঞান এবং ইতিহাসের স্বষ্টি, তাবের দিক হইতে কবিতা, ভক্তি এবং ধৰ্ম্মের স্বষ্টি। বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করিলেন, ক্রমশঃ মুদ্ধিত হইয়া সংসারধৰ্ম্ম পালন করিতে লাগিলেন, তাহার পর গৃহত্যাগ করিয়া সূর্যাপী হইলেন ইত্যাদি ব্যাপার যুদ্ধের দিক হইতে দেখি এবং সেই সকল ব্যাপার লইয়া বুদ্ধের ইতিহাস রচিত হয়। আবার বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করিলে স্বযুদ্রায় জগৎ উৎফুল্ল তাব দেখাই য়াছিল, আকাশ হইতে পুষ্পবৃষ্টি হইয়াছিল, তাহার সিদ্ধি হইবার সময় পাপপুর -
