পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3-డి: সাধন। ঘেরা বিকটাকার ধয়িয়া ভঁiস্থাকে আক্রমণ করিয়াছিল, ইত্যাদি ব্যাপার ভাবের দিক হইভে দেখিতে হুইবে এবং এই সকল লইয়া । বৌদ্ধ ভক্তিশাস্ত্র, বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম এবং বৌদ্ধ কবিতা । কোন মহাপুরুষের ইতিহাস ধরিলে ছুইয়েরই সামঞ্জস্য আবশ্যক। কেবল ঘটনাগুলি সন্নিবিষ্ট থাকিলে ইতিহাসের মাধুর্য্য থাকে না, এবং কেবলমাত্র ভাব লইলে তাহার ইতিহাসত্ব চলিরা যায়। প্রকৃত ইতিহাসে হুইট থাকাই আবশ্যক। এই জনা আময় কোনটিকে পরিত্যাগ করিলাম না। অনেক সন্য তত্তের উচ্ছ সে এত অধিক দূর গড়াইয়। ধায় মে ভাহা উপহাসাম্পদ হইয় পড়ে। সেগুলির উল্লেথ না করাই ভাল। কিন্তু উচ্ছসি যখন কবিতায় নিয়মকে অভিক্রম না করে, ভাব যখন অঙ্কেশে বুঝিতে পারা যায়, তখন ভাস্থা আমাদিগকে লইতে হইবে--ছাড়িলে চলিবে না। পাঠকের এই ভাবে যদি বুদ্ধ এবং অন্যান্য মহাপুরুষের জীবনীসকল পাঠ করেন ভাহা হইলে তাহাদিগের পক্ষে কেবল বে বিশেষ উপকার হইবে ভাহা নহে, তাহারা ভাবসাগরে সস্তরণ দিয়া জীবনের কবিত্ব, মাধুর্য্য এবং নি গূঢ় তাৎপৰ্য্যসকল তাল করিয়া বুঝিতে পারবেন। তবে বুদ্ধ মাতার দক্ষিণ দিক হইতে উৎপন্ন হইলেন একথার অর্থ কি ? তিনি জন্মগ্রহণ করিলেন এইটি ঐতিহাসিক ব্যাপার, কিন্তু দক্ষিণ পাশ্বের কথাটি ভাবুকের ভাব । আময় ইডিহাসে পড়িয়াছি ধে, যেখানে কোন মহাপুরুষ,দেব কিম্বা দেবী পবিত্রতার আধার হইয়। পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন, মন্থবোরা তাহাদিগকে সকলপ্রকার জড়পদার্থের তাব হইতে পৃথক রাথিতে যত্নবান হয়। তাছায়া তাহাদিগে আত্মা এবং শরীরকে পৃথক করিয়া দেখে। মাত্মা দেবপদার্থ। ইহা বিশুদ্ধ চিস্তার অাঁকাশে উড্ডীয় করি, না তাহার স্বাৰ্থত্যাগ, তাহার ক্ষযা, বুদ্ধচরিত । ృచిన్క్ মান থাকে—পৃথিবীর অতীত। কামনা ইহাকে কলঙ্কি ঙ্গ করেন ; মাংসপিণ্ড ইহাকে বন্ধ রাখিতে পারে না। বিশুদ্ধ চিন্তা কেবল ভাব লইয়া থাকে— ইহাতে জড়ের সংস্পর্শ থাকে না। ইহা নিষ্পাপ, নিৰ্ম্মল এবং নিষ্কলঙ্ক। আমরা যখন সংসার ছাড়িয়া বিশুদ্ধ চিস্তরে রাজ্যে ভ্রমণ করি, তখন আমরা ততট। পাপ হইতে নিষ্কৃতি পাই । আয়ার নি বাগ সত্য, শিল হলরে। এখানে পৃথিবীর দুর্গন্ধ পৌঁছে না, ইঞ্জিয়ের অধিকার পায় না। মহাপুরথেরা সাধারণ লোক হইতে ভিন্ন জীব। তাহার কারণ এই যে, ওঁাচারা কেবল বিশুদ্ধ চিন্তা লইয় থাকেন। পৃথিবী তাহাদিগকে নানা প্রকারে নির্যfতন করুক, তাহার। এখানকার সম্ভোগ এবং কষ্টের অতীত্ত। তাহাদিগে নাম করিলে তাহাদিগের শরীরের কথা মনে উদয় হয় না ; ধে ভাব লইয়। তাহার। বিখ্যাত সেই ভাবটি কেবল মনে হয়। যখন ঈশার কথা ম্বলি, তখন কি মাময় তাহার চক্ষু, ক4, নাসিকা যা রূপ মনে তাহাঁর বৈরাগা, তাহার ক্রুশে মৃত্যু এই সকল কথা মনে পড়ে । শরীরী ঈশা— আসীদের কাছে একথায় কোন অর্থ নাই । তিনি কিরূপ দেখিতে ছিলেন তাহা জানি না । বপন তাহার মীম করি তথন ভলিযয় ঈশ্যই আমাদিগের প্রত্যক্ষগোচর হন। প্রসিদ্ধ দার্শনিকেরা বলেন যে, এই ভাব কথন পৃথিবীর হইতে পারে ন!—ইং। ঈশ্বর হইতে আগমণ করে, ইহার জন্ম স্বৰ্গে। ইহা কামসস্তুত বা শরীরম্বস্তুত নহে। ইহায় জন্ম শরীরের জন্মের মত হইতে পারে না। বিশুদ্ধ চিন্তা ঈশ্বরের সন্তান ; মকুয্যের, নরনারীর সন্তান লহে । স্বতরাং খ্ৰীষ্টানের যখন ঈশার জন্ম ব্যাখ্যা করেন তথন ঠfহায়া ভাবময় ঈশাকে ভাবেন, শরীরী ঈশাফে তাহার কোন -