পাতা:সাধনা (দ্বিতীয় বর্ষ).djvu/৮১

১৬২ সাধনা। - ইহাকেই বলে কড়ায় কড়, কাহলে কানা । কি রাথিলtয আর কি হান্নাইলাম সে কেহ বিচার করিয়া দেখে না। কবিকঙ্কণে বাণিজ্যবিনিময়ে আছে— “শুকুন্তার বদলে মুকুত দিবে ভেড়ার বদলে ঘোড়া।” আমরা পণ্ডিতের মিলিয়া অনেক যুক্ত করিয়া শুকার বদলে BB BB BBB DDDBBS BBBB B BBBBS B BBBB পাপপুংখার কোন অর্থই থাকে না, সেই স্বাধীন তাকে লগি ধিয়। নামমাত্র পুশাকে তহবিলে জমা করিয়াছি। পাপপুণা, উখাণপতলের মধ্য দিয়া আমাদের যমুম্বাত্ব উত্তরোত্তর পরিস্ফুট হইয়া উঠিতে থাকে। স্বাধীনভাবে আমরা যাহা লাভ করি সেই আমাদের লধার্থ লাভ ; অধিচারে আনের নিকট হইতে বাহা গ্রহণ করি তাহ আমরা পাই যা। ধুলি কদমের উপর দিয়া, মাধান্তসংঘাতের মধ্য দিয়া, পতন পয়াভধ অতিক্রস করির অগ্রসর হইতে হুইহে লে বল সঞ্চয় করি, যেই বলই আমাদেয় চিরজীবনের সঙ্গী । মাটিতে পদার্পণ মাত্র না করিয়া, দুগ্ধফেন গুস্ত্ৰ পুণ্যশলায় শয়ান থাকিয় হিন্দুর দেবতার নিকটে জীবনের একটি অতি সিদ্ধাঙ্ক হিসাব প্রস্তু ত করিয়া দেওয়া যায়-কিন্তু সে হিসাধ কি ? একটি শূন্য শুভ্র BB00 BBBBB BBB BB BBB BBBB BBS BBB BBS BB BB BBB BB DD BB BBS BDD BB BS BBB BDS নিখুং সম্পূর্ণতা ময়ুসোর জন্য নহে। কারণ, সম্পূর্ণতাব DD BBBS BBSB BBBS BBB BBBBBB BBB BBK BBS BBB BBBB BBB BS BBBgg BBB BBBBB একটি জীবনের মধ্যেই আস্থলে উধাত সত্তাকার শেষ নাই। w - - | - ..+ . . কড়ীয়-কড়া কfহন-কানা । -59 নিয়শ্রেণীর জন্তুর ভূমিষ্ঠকাল অবধি মানবশিশুর অপেক্ষা অধিকতর পরিণত । যানবশিশু একান্তু অসহায় । ছাগশিশুকে চলিবার আগে পড়িতে হয় না। যদি বিধাতার নিকট চলার হিসাব দিতে হর তবে ছাগশাবক কাকদ্বত্তির হিসাব ጙቫW¥ মিলাইয়। দিতে পারে । কিন্তু মকুল্যের পতন কে গণনা করিবে ? জন্তুদের জীবনের পরিসর সঙ্গীর্ণ, তাহার অল্প দুর গিয়াই উন্নতি শেষ করে—এই গুণা আরস্ত কাল হইতেই তাছার শক্ত সমর্থ। মহিষের জীবনের পয়িযি বহুবিস্তীর্ণ, এই জন্য বহুকাল পর্যাগু সে অপরিণত দুৰ্ব্বল । জন্তুরা বে স্বাভাবিক নৈপুণ্য লইয়া জন্মগ্রহণ করে ইংরাজিম্ভে ভfছাকে বলে ইন্‌ষ্টিংক্ট বাঙ্গলায় তাহার নাম দেওয়া যাইতে পারে সহজ সংস্কার। সহজ সংস্কার, অশিক্ষিত পটুত্ব একেবারেই ঠিক পথ দিয়া চলিতে পারে, কিন্তু বুদ্ধি ইতস্ততঃ করিম্ভে করিতে ভ্রমের মধ্য দিয়া আপনার পথ সন্ধান করিম। বাহির করে। সহজ সংস্কার পশুদের, দুদ্ধি মামুযের । সহজ সংস্কারের গম্যস্থান মামান্য সীলর মধ্যে, বুদ্ধির শেখ লক্ষ্য এ পৰ্য্যস্ত আবিষ্কৃত হয় নাই। আলিশাকের অাকর্ষণ, চতুষ্পার্শ বঁচোইয়া, পথ ঘাট দেখিয়া, ক্ষেত্র লিঙ্কণ্টক করিয়া, স্ববিধার পথ দিয়। আমাদিগকে স্বার্থপরতার সীমা পর্য্যন্ত লইরা যায় ; প্রেমের আকর্ষণ, মালাদিগকে সমস্ত গণ্ডীর বাহিরে লইয়া, আত্মবিসর্জন করাইয়া, কথনে ভূভগশায়ী কথনে অশ্রাগরে নিমগ্ন করে । আবশাকের গাযা আপনার মধ্যে, প্রেযের সীমা কোথায় কেহ জানে না। তেমনি, পুৰ্ব্ব হইতে সমস্ত নির্দিষ্ট করিয়া সমস্ত পতম সমস্ত গ্লানি হইভে রক্ষা করিয়া একটি নিরতিশর সমতল |