এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
পরিচয় বয়স ছিল কাচা, বিদ্যালয়ের মধ্যপথের থেকে বার হয়েছি আই-এ’র পালা সেরে } মুক্ত বেণী পড়ল বাধা খোপার পাকে, . নতুন রঙের শাড়ি দিয়ে দেহ ঘিরে যৌবনকে নতুন নতুন ক’রে পেয়েছিলুম বিচিত্র বিস্ময়ে । অচিন জগৎ বুকের মধ্যে পাঠিয়ে দিত ডাক কখন থেকে থেকে—— দুপুরবেলায় অকাল ধারায় ভিজে মাটির আতপ্ত নিশ্বাসে, চৈত্ররাতের মদির ঘন নিবিড় শূন্যতায়, ভোরবেলাকার তন্দ্রাবিবশ দেহে ঝাপসা আলোয় শিশির-ছোওয়া আলস-জড়িমাতে । যে বিশ্ব মোর স্পষ্ট জানার শেষের সীমায় থাকে তারি মধ্যে, গুণী, তুমি অচিন সবার চেয়ে তোমার আপন রচন-অন্তরালে । কখনো বা মাসিক পত্রে চমক দিত প্রাণে অপূর্ব এক বাণীর ইন্দ্রজাল, কখনো বা আলগা-মলাট বইয়ের দাগি পাতায় হাজারোবার-পড়া লেখায় পুরোনো কোন লাইন হানত বেদন বিদ্যুতেরই মতো, "לט\