এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
সানাই পাখির পায়ে এটে দিলেম ফঁাস অভিমানের ব্যঙ্গস্বরে, বিচ্ছেদেরই ক্ষণিক বঞ্চনায়, কটুরসের তীব্র মাধুরীতে । এমন সময় বেড়াজালের ফঁাকে পড়ল এসে আরেক মায়াবিনী ; রণিত তার নাম । এ কথাটা হয়তো জানো— মেয়েতে মেয়েতে আছে বাজি-রাখার পণ ভিতরে ভিতরে । কটাক্ষে সে চাইল আমায়, তারে চাইলুম আমি, পাশা ফেলল নিপুণ হাতের ঘুরুনিতে, এক দানেতেই হল তারি জিত । ਛਿਣ ? কে জানে তাও সত্য কি না । কে জানে তা নয় কি তারি দারুণ হারের পালা । সেদিন আমি মনের ক্ষোভে বলেছিলুম কপালে কর হানি চিনব ব’লে এলেম কাছে, হল বটে নিংড়ে নিয়ে চেনা চরম বিকৃতিতে । কিন্তু তবু ধিক্ আমারে, যতই দুঃখ পাই ৭২