পাতা:সামবেদীয়া ছান্দোগ্যোপনিষদ‌্.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় খণ্ড; ] qግዟሖIእቫjiጻ፡ ሁ 8 করিয়া থাকেন ; কেন না; , ইহাকেই আঙ্গিরস, ‘ বৃহস্পতি, আয়াস্যও প্ৰাণ বলিয়া মনে করেন।” এইরূপ ‘বচনান্তর রহিয়াছে। [ ভাষ্যকার বলিতেছেন ] যথাশ্রত অর্থ অসম্ভব হইলে এরূপ সম্বন্ধ হইতে পারে বটে, কিন্তু এখানেতা যথাশ্রুত অর্থই সম্ভবপরু, হইতেছে (১২) - “সেই হেতু, ঋষি হইলেও ইহাকে (প্রাণকে) ‘भङर्ध्निन्’' বুলিয়া অভিহিত করিয়া থাকেন’। প্ৰাণোপাসক ঋষিগণের নামূল্লেখ প্রসঙ্গে অন্য শ্রীকৃতির ন্যায়, এখানেও প্ৰাণোপাসক এই অন্ত্রিী, বৃহস্পতি ও আয়াস্য ঋষির অভেদ-জ্ঞানের জন্য প্ৰাণ-স্বরূপে নির্দেশ করা হইতেছে ; যেমন ‘প্ৰাণই পিতা, প্ৰাণই মাতা”, ইত্যাদি স্থলে হইয়াছে, তদ্রুপ। অতএব আঙ্গির নামক ঋষি নিজে প্রাণস্বরূপ হুইয়াও আপনাকেই অঙ্গির প্রাণ ও উদ্‌গীথরূপে উপাসনা কুরিয়াছিলেন যেহেতু তাহা সমুদয় অঙ্গের প্রাণভূত হইয়। রসস্বরূপ, অর্থাৎ সূরীভূত, সেই হেতু ইহা “আঙ্গিরস’ ৷ ২০॥১৩৷৷ তেন তত্ত্ব হ বৃহস্পতিরুদগীথমুপাসাঞ্চক্ৰে; এতমু এবং বৃহস্পতিং মন্যন্তে, বাগহি বৃহতী, তস্যা এষ। পতিঃ ॥২১॥১১ (১২) তাৎপৰ্য্য—অপর ব্যাখ্যাত বৃত্তিকার বলিয়াছেন যে, এপানে যে “অঙ্গিরা: আছে, ইহা উপাসনার কর্তৃপদ নন্থে ; পরস্তু পরবর্তী দালুভা (বকনামক ঋষিই হার, কৰ্ত্তা ; আঙ্গির শব্দটি উদগীদ্ধের গুণবিষয়ক মাত্র । ভাষ্যকার বলিতেছেন যে, না-এ-ঐরাপ সম্বন্ধ হইতে পারে না ; কারণ, সন্নিহিতের সহিত সম্বন্ধ সম্ভব হইলে ব্যবহিতের সক্তিত্ব সম্বন্ধ কল্পনা করা নায্য হয়নি। বিশেষতঃ এখানে আঙ্গিরস, লাহস্পিত্য ও আয়াস্তত্ব, এই ত্ৰিবিধ গুণ-যোগে প্ৰাণোপাসনা অভিপ্রেতি ৫ “অঙ্গিয়া” প্রভৃতি শব্দে প্রকৃত ঋষিগণের উল্লেখ স্বীকার করিলেও উক্ত গুণত্ৰয়বিশিষ্ট প্ৰাণোপাসনার ব্যাঘাত হইতেছে না ; সুতরাং - প্ৰধান • উদ্দেশ্যের যখন কিছুমাত্র বাধা নাই, এবং প্রথম গ্ৰীতির বিষয় প্রসিদ্ধ আঙ্গির প্রভৃতি ঋষি নাম পরিত্যাগ করিয়া অপ্ৰসিদ্ধ যৌগিকার্থ গ্রহণ করাও যখন যুক্তিযুক্ত ইচ্ছে না, তখন অঙ্গিরা ও বৃহস্পতি প্রভৃতি শব্দগুলি প্ৰসিদ্ধ ঋষিনামই বটে। ঐ সকল ঋলিরা আপনাকে তত্তদগুণ-বিশিষ্ট প্রাণরূপে উপাসনা করিয়াছেন। () ঐতরেয় উপনিষদেও এইরূপেই ঋষিগণের নাম অভিহিত হইয়াছে ; এখানে ‘শ্রীঅন্তরবৎ’ YLKDDD BDB DDBBLL S SuDuDLSS SS DDDSY KBBDDS BBDB BBBBD BD ‘শতৰ্চিন। যেহেতু এই প্ৰাণও শ্বতবৰ্ষাকাল পুরুষদেয়ুকে আশ্ৰয় করিয়া থাকে, সেই * হেতু ঐই প্ৰাণও ঋষি শরীরস্থিত বলিয়া ‘শতৃটুিন’ নামে অভিহিত’ হইয়া থাকে। অন্ত্রিরা প্রভৃতি ঋষির প্রাণরূপে নির্দেশে শ্রুতির’ আঁভিপ্রায় •এই যে, র্যাহীরা উল্লিখিত গুণবিশিষ্টরূপে প্ৰাণের উপাসনা করেন, উপহারা প্ৰাণের সহিত অভিন্নভাব লাভ করেন, তাহাদের পৃথক ভাব বিলুপ্ত হইয়া যায়। ്