পাতা:সারার্ণব - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છેર সারীর্ণব । পরাবাণী প্রলয়ংকরী জ্ঞান শক্তি, মধ্যে পালন কত্রী মধ্যম বাণী ইচ্ছাশক্তি, এবং अरख वथबैौदांौ, मूर्ष शहैtठ दाख्गं श्रेब्रl, जिब्रांक्रनिंगै श्रब्रन । नभूलद्र (वन) ৰীজৰূপকে ব্যক্ত করিয়া আনন্দিত হয়েন যে বাণী, তাহাঁতেই তমঃ হইতে তেজ «थकां८*ब्र नTांग्न ऋ च-क्र* **अन्नमर्थन' लांङ ङ्ग्र । ठिन थकांद्र औ८वद्र विदब्र* কহিতেছেন । পঞ্চ স্থলভূত তামস, জ্ঞান কৰ্ম্মেস্ক্রিয় দশ তৈজস, স্বল্পতন্মাত্রা পঞ্চ ও তদধিষ্ঠাত্রী দেবতা পঞ্চ ৰৈকারিক হয়েন। স্থলভূত পৃথিব্যাদি, তৈজস শ্রোত্রাদি, আর শব্যাদির অধিষ্ঠাত্রী দেবতা ( দিশ্বায়ু অর্ক, প্রচেতা, কুমারদ্বয়, অগ্নি, ইন্দ্র, উপেন্দ্র ও মিত্র ) বৈকারিক করেন। ইছারা সকলেই ব্ৰহ্মসত্তাতে প্রকাশবান, যেহেতু পরমাত্মা সকলের হৃদয়ে সাক্ষীরূপে অধিষ্ঠান করত বাণীরূপে ব্যক্ত হয়েন। নবদেবময়ী নবমী ৰাণী বাগাদি পঞ্চ কৰ্ম্মেত্রিয় এবং বচনাদান প্রভৃতি তত্তং কাৰ্য স্বরূপে ( দশমী ) বিজয়া নামে দশ দিক্ বিজয় করিতেছেন। এই বিজয় সংশয়, নিশ্চয়, স্বরণ ও মননাদি অন্তঃকরণ বৃত্তি চতুষ্টয় রূপিণী হয়েন। ইহা হইতেই প্রাণের ক্রিয়াশক্তি, বুদ্ধির বিজ্ঞানশক্তি, এবং ইহা হইতেইচন্দ্র চতুৰ্ম্ম,খ শঙ্কর এবং অচ্যুত এই চারি দেবতার প্রেরণা সিদ্ধ হয়। ইহা হইতেই অগ্নির রক্তবর্ণ জলের শুক্লবৰ্ণ এবং অল্পের কৃষ্ণবর্ণ রূপ। ইহা হইতেই অধিভূত অধিদৈব ও অধ্যাত্ম রূপে অখিল কৰ্ম্মের কর্তা এবং জ্ঞান বিজ্ঞান আস্তিক্য প্রভৃতি বুদ্ধিবৃত্তির পৃথক পৃথক প্রেরয়িত প্রকাশ হইয়া জরাযুজাদি চাতুৰ্ব্বিধ প্রাণী জাৎকে ক্ষুধা পিপাসা লজ্জা ভয়াদিতে আচ্ছাদন করেন। ইনিই এক অনাদি মায়া স্ব স্বরূপ নিত্য অনিত্য বহুবিধ প্রজ প্রসব করেন, সেই নিত্য অনিত্য, সচৈতন্য অচৈতন্যের মধ্যে যিনি নিত্য ও চৈতন্ত স্বরূপ তিনিই অনাচ্ছাদিত সদা-জাগ্রত পদবাচ্য “শিব” আর সকল ‘জীব” হয়েন । সেই অতুল তেজধৱ “বিষ্ণুর” যোগনিদ্র স্বরূপিণী একাদশী বাণী, অপৰ্কীকৃত পঞ্চমহাভূতকে পঙ্কীকৃত করিয়া সকল আচ্ছাদন করিয়া আছেন। কলাস্তকালে সেই একাদশী ভারতী শেষ শয্যায় শয়নকারী বামুদেবকে ভজনা করিয়া মহার্ণবে মহার্ণব রূপিণী হয়েন ; অতএব, হরিবাসর রাত্রে জাগরণ বিধিও সত্য । অল্পের মধ্যে প্রাণ, প্রাণের মধ্যে মন, মনের মধ্যে জ্ঞান বিজ্ঞান এবং জ্ঞান विखांम भ८था जनांनना वांग्रांप्क थैिनि छांटनम, cनऐ वांगैौ नर्तिबद्धtक श्रांष्झांनन করিয়া নব পত্রিক রূপ হইয়াছেন। প্রাণের আধার সেই নব পত্রিকা সৰ্ব্বত্র বিখ্যাত, যথা— রঙ, কচু, হরিদ্র, জয়ন্তী, বিষ, দাড়িমী, অশোক, মান ও ধান্ত। এই