-ाज्रा ठूल्लि८-बन्। ... ংসবাকৃ-সারার্ণবীভাষী । ২৩ প্রাণে'-'ষতে বা ইমানি ভূতানি জায়ন্তে'-ইত্যাদি শ্রুতিকে তটস্থ লক্ষণাবাণী বলা যায়। যেহেতু সৰ্ব্বজ্ঞত্ব সৰ্ব্বকর্তৃত্ব অন্তে সস্তবে না এ নিমিত্ত শব্দার্থ সাধক ৰৰ্ণ দ্বারা অব্যক্ত (তৎপদলক্ষিত ) ব্ৰহ্ম ক্রমে বর্ণকারে তন্ময় ও ব্যক্ত ( উচ্চার্য্য, অথবা বোধগম্য ) হইয়াছেন, ইহাই নিশ্চয় । তৎপালক্ষিত সেই পরমাত্মা এই প্রত্যক্ষ জীবাত্মারূপে বুদ্ধিবিবরে প্রবিষ্ট প্রাণবায়ুতে শব্দময় কারণ শরীরে মনোময়, স্বক্ষশরীরে মাত্রা স্বরময়, স্থলশরীরে বর্ণীক্ষরময় হইয়া প্রামাণ্য হইয়াছেন। যেমন অব্যক্তাবাণী বাহ্যে নানা বেদশাখা পদ ভেদে অতি স্থলা হইয়াছেন, সেইরূপে স্বাক্ষাৎ স্বগ্নতর পরমাত্মা কর্তৃত্বাভিমানে অতি স্বক্ষ অতি স্থল, বিধি নিষেধাধিকারী বিরাট’ হিরণ্যগৰ্ভ ঈশ্বর হইয়াছেন । সংসার-ব্যবহার নির্বাহ উদ্দেশ প্রসঙ্গই জীবত্বের কারণ। এই অবস্থাতে এই মায়োপহিত অবস্থাতে, মায়া প্রভাবে, বদ্ধত্ব উপলক্ষে চিত্তশুদ্ধির নিমিত্ত-মুক্তির নিমিত্ত র্তাহার কৰ্ম্মের কৰ্ত্তব্যতা রূপ বিধি নিষেধ মান্ত করিবার অধিকার, চিত্তশুদ্ধি হইলে, স্ব স্ব রূপ-প্রাপ্তি হইলে আর বিধি নিষেধের অপেক্ষ থাকে না, প্রত্যুত কৰ্ম্ম জাড্য পরিহার পূর্বক দৃঢ় বিশ্বাসের সহিত কৰ্ম্মের অনাদর করতঃ বিচরণ করেন, কারণ রোগীর রোগ নিবৃত্তি হইলে ঔষধি সেবনের ব্যবস্থা আর তাহার প্রতি প্রযোগ হয় না। - অন্ত রোগীর প্রতি হয়। কি প্রকারে আত্মা দেহ প্রবিষ্ট হইয়া আছেন, তদৰ্থে কহিতেছেন যথা,— “সএষ জীবো বিবর প্রসূতিঃ প্রাণেন ঘোষেণ গুহাংপ্রবিষ্টঃ মনোময়ং সূক্ষ্যমুপেত্যরূপং মাত্র স্বরে বর্ণ ইতি স্থবিষ্ঠঃ”। অর্থাৎ (সএষ) সেই এই প্রসিদ্ধ পরমাত্মা জীবাকারে, বুদ্ধিধিবরে প্রবিষ্ট হইয়া, নাড়াজালপ্রপঞ্চে শরীরধারী হইয়া,—গমনাগমন করিতেছেন। অপানি পাদ" পরমাত্মার গমনাগমন সস্তবে না ! অতএব কহিতেছেন যে প্রাণের সহিত ‘মনোময়’ স্বাক্ষরূপে,—পর পশুন্তী মধ্যমাবাণী রূপে, মাত্রা স্বর বর্ণাকারে (স্থবিষ্ঠ) স্থল, নানা বেদশাখাত্মক বহির্গত-তেজ * হইয়াছেন । চত্বারি বাক্ পরিমিতানি, তানি বিদুর্যেব্রাহ্মণ মনীষিণঃ গুহায়াং ত্রীনি নিহিতানি নেঙ্গয়ন্তি তুরীয়ং বাচে মনুষ্যা বদন্তি ইতি’ । 町
- বহির্গত তেজ,-বাহ্যজ্ঞান বিশিষ্ট।
