পাতা:সারার্ণব - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 а সারণিব । সেই ত্রি গুণfয়ক ঈশ্বরাভিমানী “অহং’ তখন ত্ৰিধারূপে প্রকাশিত হয়েন। সত্ত্বগুণাত্মক যজুৰ্ব্বেদ প্রতিপাদিত রুদ্র, পশুপতি, যজমানরূপে অভিমান করেন,—যিনি অধিবজ্ঞ । এই মতে গুণাবতার হইয়া প্রকৃতি কাৰ্য্য মহত্তত্বাভিমান করেন,— সেই অভিমানী দেবতার নাম বাস্থদেব । তিনি শঙ্কর্ষণ রূপে অহংকার কার্য্য চিত্তের অভিমানী হয়েন ; প্রস্থ্যম রূপে চিত্ত কাৰ্য্য বুদ্ধির অভিমানী এবং অনিরুদ্ধ রূপে বুদ্ধিকাৰ্য্য মনের অভিমানী হয়েন। অনস্তর তিনিই দেবদত্তাদি নামে মনের কাৰ্য্য শব্দাদি বিষয়াভিমানী হইয়া নাদরূপে পঞ্চ তন্মাত্রা তন্ময় হং যং রং লং বং পঞ্চবীজরূপে তৎকার্য্য পঞ্চ জ্ঞানেঞ্জিয়ের অভিমানী এবং বৃত্তিরূপে তৎকার্য্য পঞ্চকৰ্ম্মেন্দ্রিয়াভিমানী হয়েন । সেই সদাত্মা “অহং’ ক্রিয়ারূপে সমস্ত জগৎ ও জীবযোনীব পৃথক পৃথক জাতি স্বভাবে জগদাভিমান করেন। এ সকল ব্ৰহ্মাত্মক হয়। অতএব ব্ৰহ্মাভিমান হইতে জীবাভিমান সম্ভব হয় ইহা সত্য। ব্ৰহ্মাভিমানের নিত্যত্ব কোপা,—তৎপ্রমাণস্বরূপ শ্রুতির্যর্থ,— - “অচ্যতোহ্মনন্তোহহং গোবিন্দোহ মহং হরিঃ আনন্দোহহমশেষোহমজোহমমৃতোহম্মহম্ ।” যদি বল নিত্য শুদ্ধ পরমাত্মার অভিমান সম্ভব হয় না, তদুত্তরে কহিতেছেন যে শ্রীতি বলেন,— “তথাচ কৰ্ত্ত দ্রষ্টা জ্ঞাত ভোক্তণ বক্তা শ্রেীতেত্যায্যদ্যভিমানো ন সম্ভবতি, জড়ত্বং প্রাপ্তস্তাভিমানঃ কুত্ৰাপি ন সম্ভবতি, মৃতকন্যায়েন ।” অর্থাৎ কৰ্ত্ত ভোক্তায় যদি অভিমান অসম্ভব হয়, তবে মৃতবৎ জড়ের অভিমান হওয়া কি সম্ভব -কদাচ নয়। চতুৰ্ব্বেদ প্রমাণে অহং শব্দ ব্রহ্মবাচক হয় ;–অহং শব্দে মায়া উপাধিরহিত অব্যক্ত রূপ ‘আমি আত্মাভিমানী, অন্তঃকরণের প্রকাশস্থিত, পরা পশুন্তী মধ্যম বৈখরী বাণীর প্রেরয়িতা হই । “তদাহহং শব্দোইশরীরং ব্ৰহ্মশরীরী ভবতি, হং ইতি ব্যোমবীজরুপেন হৃদ্যুল্লসতি, সোহহং চিদাত্মা হংসঃ সদিতু্যচ্যতে।” অর্থাৎ অশরীরী ব্ৰহ্ম অহং শব্দে শরীরী হইয়া ব্যোমবীজাকারে হৃদয় মধ্যে BBBB BBB BB BBBS SBBBS BBS BBS BBS DDDD SS SBBSS BB BB ७धंउTक्ररक दाक्रा द ब्रां ग्रांप्र ।