পাতা:সারার্ণব - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রশ্নোত্তর। * নিবন্ধন চক্সের সহিত স্বৰ্য্যলক্ষিত স্থানে পৃথিবীর গমন জন্য প্রতিপদাদি চতুৰ্দ্দশ্যস্ত অষ্টাবিংশতি নক্ষত্রাকার তিথি গণনায় কালের অামায়ু হইয়াছে। এই অষ্ট ৰিংশতি চরণে পৃথিবীর এক মাস, অমাবস্ত পূর্ণ লইয়া যে দুই পাদ স্বৰ্য্য হইতে নূ্যন তাহাই দুই বৎসরান্তে মলমাসে পূর্ণ হইয়া থাকে। চক্রমণ্ডলই জলের রূপ, চন্দ্ররসেই পৃথিবী রসৰতী হয়েন এবং ঋতুবতী হইয়া বীজ ধারণ করেন। পৃথিবী চন্দ্রের সহিত পদে পদে গমন করেন এ কারণ “প্রতিপদী” নামে প্রসিদ্ধা । স্বর্য্যের লক্ষ্য কোথায় ? না প্রলয় কালের প্রতি, পৃথিবীর লক্ষ্য-স্থান কোথায় ? সেই প্রলয়কালে। এই সন্ধিস্থলকে অধিদৈব বা কালকবল বলি। কালাত্মা রবি প্রতিপলকে পৃথিবীর আয়ু গণনা করিতে করিতে আপনার নিকটে আকর্ষণ করিতেছেন, পৃথিবী স্বীয় আধার চন্দ্রমণ্ডলস্থ স্থধারসে স্নিগ্ধ ও গুরুতর হইয়া ততই ভ্রমণচ্ছলে মৃত্য করতঃ তাহাকে মুগ্ধ রাখিবার চেষ্টা করিতেছেন ; কিন্তু, সুধালোলুপ ক্ষুধাকাতর সেই “কালাগ্নিরুদ্র-পুরুষ" কালপ্রাপ্ত হইলে তাহাকে আত্মসাৎ করিবেন সন্দেহ নাই। প্রাচীন ও নবীন জ্যোতিষমতে এই প্রলয়ের (মৃত্যুর) অনুসন্ধানে, আয়ু গণনায়, প্রবৃত্তি দেখা যায়। প্রাণ ও অন্ন, ভোক্তাও ভোগ্য, পতি ও পত্নী, চক্ষু ও চরণের এই পরমভাবই দিব্যভাব আর সকল ইহার আবাস্তুর মায়ীভাব হয়। মহাশয় শাস্ত্রজ্ঞ ইহাতেই বুঝিতে পরিবেন যে একার্ণব জলস্থ ব্ৰহ্মাও দ্বিখণ্ডে বিভক্ত। উৰ্দ্ধভাগ দিবি, অধোভাগ ভূমি। তদ্রুপ স্বৰ্য্য ও পৃথিবী,--সচন্দ্র বা সসাগর। পৃথিবী, পরস্পর সংলগ্ন স্বতন্ত্র নহে; একের অভাবে অপরের অভাব অনিবাৰ্য্য হয় । এই বিশ্বের আদি পুরুষ আপাদ নাভি এবং আনাভিমস্তক দ্বিখণ্ডে বিভক্ত দেহবান বিরাট হয়েন। স্বৰ্য্যাদি সকল তাহার অঙ্গ । ইনি জল হইতে উখিত হইয়াছেন আবার জল মধ্যেই লয় হইয়া অরূপ হইবেন । ইনি অচল হইয়াও সচল এবং জড়পিও অচেতনের চেতনস্বরূপ আত্মা । ৪ । অনাদি স্বাক্টর পূর্বে কৰ্ম্ম কোথায় ছিল ? এ প্রশ্নের উত্তর সারার্ণব প্রথম খণ্ডে ৭১ হইতে ৭৬ পৃষ্ঠায় প্রদান করা হইয়াছে তথাপি,- - প্রজ্ঞানানন্দ বোধ স্বরূপ ব্ৰহ্ম হইতে শক্ষার্থময়ী প্রকৃতি, প্রকৃতি হইতে মহৎ, মহৎ হইতে অহং “শস্বত্রহ্ম" বেদ, বেদ হইতে মন্ত্রবর্ণাকার কার্য্যব্রহ্ম “খং” DDBHS DDDHH DDHH S0BSSSBLSB BDS DD DD BDD BB BBB BBB জাগ্ৰত স্বপ্ন স্বৰূপ্তির সাক্ষী, কৰ্ম্ম ও ক্রিয়ার কর্ব বিরাট নামে “স্থল দেহী” জীবসংজ্ঞা