১৮৯৯ খৃষ্টাব্দে কৃষ্ণভামিনী দাসীর ‘ভক্তি সঙ্গীত’ প্রকাশিত হয়।
১৯০০ খৃষ্টাব্দে কুসুমকুমারী রায়ের ‘প্রসূনাঞ্জলি’ এবং রাণী মৃণালিনীর ‘মনোবীণা’ উল্লেখযোগ্য বই।
১৯০১ খৃষ্টাব্দে সুরমাসুন্দরী ঘোষের ‘সঙ্গিনী,’ সরলা দেবীর ‘শতগান’ বসন্তকুমারী দেবীর ‘মজুরী,’ নগেন্দ্রবালা মুস্তফীর ‘অমিয় গাথা’, সরোজকুমারী দেবীর ‘অশোকা’ কাব্য, জগৎ মোহিনী চৌধুরীর ভ্রমণ ‘ইংলণ্ডে সাতমাস’ এবং হেমাঙ্গিনী কুলভীর ‘সূতিকা চিকিৎসা’।
১৯০২ খৃষ্টাব্দে স্বর্ণকুমারী দেবীর শিশুপাঠ্য বই ‘বাল্যবিনোদ’ ও ‘সচিত্র বর্ণবোধ’, গিরীন্দ্রমোহিনী দাসীর ‘অর্ঘ্য’, নগেন্দ্রবালা মুস্তফীর ‘ব্রজগাথা’, ইন্দ্রপ্রভা দেবীর ‘বৈভ্রাজিকা’ এবং ‘শেফালিকা’ কাব্য।
১৯০৩ খৃষ্টাব্দে সুরমাসুন্দরী ঘোষের “রঙ্গিণী”, মানকুমারী বসুর ‘বীরকুমার বধ’(?) সুমতি দেবীর ‘উদ্যান-প্রসূন’, চারুশীলা দেবীর ‘ভাষাশিক্ষা’, শৈলবালা দেবীর ‘পাঠশালার পাঠলেখা’।
১৯০৪ খৃষ্টাব্দে অম্বুজাসুন্দরী দাসগুপ্তার ‘খোকা’, কুসুমকুমারী রায়ের ‘মর্ম্মোচ্ছ্বাস’, নিস্তারিণী দেবীর ‘মনোজবা’, লজ্জাবতী বসুর ‘টেম্পেষ্টের’ অনুবাদ ও “হোমারের ইলিয়াড”ও এরই কাছাকাছি সময়ের লেখা ও ছাপা। মৃণালিনী সেন মেরী করেলীর “থেলমার” অনুবাদ করেন।
১৯০৫ খৃষ্টাব্দে স্বর্ণকুমারী দেবীর স্কুলপাঠ্য বই ‘কীর্তি-কলাপ’, গিরীন্দ্রমোহিনী দাসীর কবিতার বই ‘স্বদেশিনী,’ শরৎকুমারী চৌধুরাণীর ‘শুভবিবাহ’, অম্বুজাসুন্দরীর ‘প্রভাবতী’