পাতা:সাহিত্য-মীমাংসা - বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য্য.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

to e সাহিত্য-মীমাংসা কার্যকারণের সামানাধিকরণ্যের কোনও ব্যতিক্রমই রসাচুভূতির স্থলে আশঙ্কা করা যায় না । * প্রকারাস্তরেও রসাচুভূতি ও বিভাবাদি কারণের একাশ্ৰয়তা রক্ষণ করা যাইতে পারে—বৈয়াকরণ দার্শনিকগণের সাকার শাকবিজ্ঞানবাদ আশ্রয় করিয়া, ধনিক, রুষ্যক প্রভৃতি পরবর্তী অনেক সাহিত্যমীমাংসক তাহাই করিয়াছেন। ‘বাক্যপদীয়’-রচয়িত। আচার্য ভর্তৃহরি বলেন যে, শব্দের এমনই মহিমা যে তাহ শুনিলেই যুগপৎ চিত্তপটে অর্থের চিত্রটি অঙ্কিত হইয়া যায়। 'কংসবধ’ প্রভৃতি পৌরাণিক আখ্যায়িকার সৌভিকগণকর্তৃক অভিনয়ের কালে যেমন নাটকীয় বস্তুবিষয়ে প্রেক্ষকের প্রত্যক্ষ চাক্ষষ জ্ঞান জন্মে,— fএই ব্যক্তি কংস’, ‘এই ব্যক্তি কৃষ্ণ', 'কৃষ্ণকর্তৃক কংস নিহত হইতেছে’,— সেইরূপ কংসবধ বিষয়ক কাব্য-পাঠকালেও কংস প্রভৃতি শব আপন অলৌকিক বিচিত্র মহিমাবশে অভিনয়ের সাহায্য ব্যতিরেকে ও সহৃদয় পাঠকের চিত্তমুকুরে আপন আপন অর্থের প্রতিবিম্ব সংক্রাস্ত করিয়া দিতে পারে। সহৃদয়ের নিকট নাট্যাভিনীত অর্থ যেরূপ প্রত্যক্ষ, কাব্যবর্ণিত কাহিনীও সেইরূপই প্রত্যক্ষ। তফাত শুধু এইটুকু যে, প্রথমটি ঐন্দ্ৰিয়ক প্রত্যক্ষ, দ্বিতীয়টি শাক । সহৃদয় পাঠকের নিকট বাহ অভিনয়ের খুব বেশি আবশ্বকতা নাই, শব্দশ্রবণেই তাহার চিত্ত-রঙ্গমঞ্চে শব্দোপনীত পদার্থসমূহের মানসঅভিনয় চলিতে থাকে । ‘শকুন্তলা’ পাঠ করিতে করিতেই সে মানসচক্ষে মহর্ষি কথের তপোবনের শাস্ত পরিবেশ, দুৰ্যস্তের রাজসভার ঐশ্বর্যপূর্ণ সাজসজ্জা, স্বর্গের মারীচতপোবনে বিরহক্লিষ্ট শকুন্তলার পাণ্ডুর দেহযষ্টি প্রত্যক্ষ করিতে পারে। এই যে মানসচিত্রপরম্পরা একটির পর একটি ভাসিয়া উঠিতেছে— '. यछिनदछांब्रटी, २भ छाँगं, मूं. ०8७-8s । শৰোপতিরূপান্তান বুদ্ধেবিতা গান। यठाऋयक् कश्मीन् नबनाउन मछरछ।'-बांकाणीव्र