পাতা:সাহিত্য-মীমাংসা - বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য্য.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

● २ সাহিত্য-মীমাংসা উহারা সাক্ষিভাস্য’—‘বৃত্তিভাস্ত নহে।’ সুতরাং রতি প্রভৃতি স্থায়িভাব যেমন সহৃদয়ের আস্তরধর্ম, সেইরূপ বিভাব প্রভৃতি নাট্যের উপাদান—যাহারা সাধারণদৃষ্টিতে বাহপদার্থরূপে প্রতিভাত হইয়া থাকে, তাহারাও তত্ত্বদৃষ্টিতে অনুরূপভাবে সহৃদয়েরই আস্তরভাব মাত্র । প্রশ্ন হইতে পারে : বিভাব, অকুভাব প্রভৃতি যদি সহৃদয়ের আস্তর ধর্মই হয়, এবং রতি প্রভৃতি স্থায়িভাবের সহিত যদি তাহদের সহৃদয়চিত্তে সমাবেশ বাস্তব হয়, তবে রসামুহুতি’র এই কাচিংকত (occasionality) কেন ? আমি কেন সর্বদাই রসাস্বাদ করি না ? উহার জন্য বিশিষ্ট দেশ এবং কালের অপেক্ষা কি জন্য ? উত্তরে বলা হয় : আমাদের চৈতন্যের তিনটি অংশ (aspect) অাছে—(১) সদংশ– যাহার ফলে ‘আগাম অগছি? এইরূপ প্রতীতি হয় ; (২) চিদংশ—যাহার ফলে ‘আমি জানি’ এইরূপ বোধ জন্মিয় থাকে ; এবং (৩) আনন্দাংশ—যাহার স্ফুরণের ফলে ‘আমি মুখী’ ‘আমি আনন্দ অনুভব করিতেছি এইরূপ প্রতীতি সম্ভবপর হয় । এই প্রত্যেকটি অংশেরই এক একটি আবরক অজ্ঞান (nescience) আছে । উহার কায শুধু চৈতন্তের কোনও অংশবিশেষের স্ফুরণ আবৃত করিয়া রাখা । সদংশের আবরক অজ্ঞানকে বলা হয়—~‘ অসত্তাপ দি ক’ অজ্ঞান, কেন না, ইহার ফলে আমার প্রকৃত সত্ত। চাপা পড়িয় যায়, অামি আমার স্বকীয় অস্তিত্ব সম্বন্ধেই সন্দিহান হইয় পড়ি । চিদংশের আবরক অজ্ঞানকে বলা হয় ‘অভানাপাদক অজ্ঞান । ইহা আত্মার বিজ্ঞানাংশকে আবুত করিয়া রাখে । বিভিন্ন বিষয়ের সহিত বিজ্ঞানাংশের সংস্পশের ফলেই সেই সেই বিষয় সম্বন্ধে আমাদের জ্ঞান উৎপন্ন হয় । কিন্তু অভানাপাদক অজ্ঞান আমাদের চৈতন্তের বিজ্ঞানাংশ ও জ্ঞানের বিষয়—ঘট, পট প্রভৃতির মধ্যে একটি ব্যবধান রচনা করে, একটি পর্দা ফেলিয়া GSGST T TT T AAAA AAAAA ---- == ബ >. ‘विडtवानौनावनि वध्रष्ट्रब्रशामौनाiभव ब्रत्रब्रजउा'नाभिय नांक्रिडांशश्यविक्रकम्-बनशत्रषिब्र, शृ. २ ७ ॥