পাতা:সাহিত্য-মীমাংসা - বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য্য.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য ও রসতত্ত্ব \גס ক্ৰোধৰূপ ভাববিকারেরই অনন্তরভাবি অব্যভিচারি কার্য্য।’ সেইজন্য ইহারা ক্রোধের ‘অকুভাব’রূপে কথিত হইয়া থাকে। সেইরূপ, মুখবর্ণের পাণ্ডুত, রোমাঞ্চ, স্বেদশ্ৰুতি, পলায়নপ্রবৃত্তি প্রভৃতি শারীরবিকার লৌকিক ভয়াত্মক (fear) চিত্তবৃত্তির কায,—সুতরাং ইহার লৌকিক ভীতির অনুভব। সংস্কৃত রসমীমাংসকগণ অতি নিপুণভাবে বিভিন্ন চিত্তবিকারের সহচারী অমুভাবসমূহ বিস্তৃতভাবে বর্ণনা করিয়াছেন । শারদাতনয়ের ‘ভাবপ্রকাশ’-গ্রন্থে আস্তর ভাববিকারের সহিত বাহ শরীরবিকৃতির নিগৃঢ় সম্বন্ধ যেরূপ যুগ্মভাবে আলোচিত হইয়াছে, তাহাতে গ্রন্থকারের অতুলনীয় মনোবিশ্লেষণনৈপুণ্যে ও পর্যালোচনাশক্তির তীক্ষতায় সত্যই বিস্মিত হইতে হয়। অতএব বুঝা গেল, সাহিত্যিক বিভাগ লৌকিক কারণের সমগোত্রীয়, সাহিত্যিক অকুভাব লৌকিক চিত্তবৃত্তিজন্য কাঘের সজাতীয় । কিন্তু অমুভাবের ক্ষেত্রে একটু বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। অকুভাব প্রকৃতপক্ষে লৌকিক চিত্তবৃত্তির কার্য হইয়াও সাহিত্যিক রসাত্মক চিত্তবৃত্তির কারণ। বিভাব যেমন সাহিত্যরসের কারণ, অষ্ট্রভাবও তুল্যরূপে সাহিত্যরসেব কারণ। ব্যাবহারিক জগতের কার্য’ কিরূপে কাব্যজগতে ‘কারণের পদবীতে উন্নীত হইতে পারে, ভরতাচার্যের রসস্থত্রের ব্যাখ্যাপ্রসঙ্গে তাহা বিচায। এক্ষণে সাহিত্যিক রসের দুইটি অবশিষ্ট উপাদান স্থায়িভাব ও সঞ্চারিভাব, ইহাদের স্বরূপ বিচার্য। পূর্বেই বলিয়াছি, ‘স্থায়ী ও সঞ্চারিভাব, বসচবণর আন্তর উপাদান’,—ইহারা সহৃদয়ের মনোজগতের সহিত সম্পন্ত । মানুষ কখনও বাসনাহীন হইয়৷ এই জগতে জন্মলাভ করে না। কতকগুলি প্রবৃত্তি তাহার সহজাত— congenita । মহর্ষি গৌতম তাহার S DDDDBu BBBBBBSD ggDEBBBB BBBBBB BBBS BBBBSBBBBB ধমনীসকল স্ফাত হইয়। রমণীয় রেখা দেখা দিল ; জ্যোতির্ময় চক্ষুঃ রবিকরমুখরিত नमूणवांब्रिष९ ঝলসিতে লাগিল , নাসারন্ধ, কঁাপিতে লাগিল।”