পাতা:সাহিত্য-মীমাংসা - বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য্য.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-মীমাংসা وقاموا ৬ অভিমষগুপ্ত : অভিব্যক্তিবাদ

  • সর্বস্বং হি রসস্তাত্র গুপ্তপাদ বিজানতে”—মাণিক্যচন্দ্র স্থরি

আমরা ভট্টনায়কের ভূক্তিবাদের স্বরূপ আলোচনা করিয়াছি। পরিশেষে, অভিনবগুপ্তাচার্যের রসসিদ্ধান্ত বর্ণনা করিব । আচার্য অভিনবগুপ্তের মতবাদ আলঙ্কারিক সম্প্রদায়ে “অভিব্যক্তিবাদ” বলিয়া পরিচিত। ইহাই বুসচর্বণার শেষ কথা । অভিনবগুপ্তই বসতত্ত্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মীমাংসক । পূর্ববর্তী ভাষ্যকারগণের মতবাদের যে সকল অনুভববিরুদ্ধ অযৌক্তিকতা, সে সকল পরিত্যাগপূর্বক আচার্য অভিনবগুপ্ত র্তাহার পূর্বাচার্যগণের সিদ্ধান্তসমূহের অস্তনিহিত সারতত্ত্বসকল সঙ্কলন করিয়া স্বকীয় সিদ্ধান্ত ‘অভিব্যক্তিবাদে’র ভিত্তি ও সৌধ রচনা করিয়াছেন । সুতরাং তিনি যে ভারতীয় রসস্থত্রের ব্যাখ্যার জন্য পূর্বগামী আচার্যগণের নিকট অনেক পরিমাণে ঋণী, এ কথা তিনি নিজেই মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিয়া গিয়াছেন, কিছুমাত্র কুষ্ঠিত হন নাই । পূর্বগামী মনীষিগণের পরিকল্পিত বিবেকসোপানপরম্পরার সংস্কার সাধনই তাহার উদ্বেগু—পূর্বাচার্যগণের দূষণোদ্ভাবন তাহার লক্ষ্য নহে। “ভূক্তিবাদে’র বিশ্লেষণ-প্রসঙ্গে আমরা দেখিয়াছি—ভট্টনায়ক কাব্য এবং নাট্য উভয় ক্ষেত্রে তিনটি বিশিষ্ট শক্তি কল্পনা করিয়াছেন—অভিধা, ভাবনা এবং ভোগীকৃতি । প্রথমটি শব্দগত, দ্বিতীয়টি অর্থগত, তৃতীয়টি সহৃদয় শ্রোতা বা দর্শকের মানসব্যাপার। আচার্য অভিনব গুপ্ত ভট্টনায়ককর্তৃক কল্পিত ‘ভাবনা’ এবং ভোগীকরণ’—এই শক্তিদ্বয়ের অস্তিত্ব সম্বন্ধে সন্দেহ প্রকাশ 3. “উধের ধ্ব মারহ যদর্থতত্ত্বং ধীঃ পঙ্গতি শ্রান্তিমবেজয়ন্তী । জলং তদাভৈঃ পরিকল্পিতানাং বিবেকসোপানপরম্পরাণীম্‌ ৷” “তন্মাৎ সস্তামত্র নদূষিতানি মতানি ভাস্তেব তু শোধিতানি। शूर्वथटिéiनिटtषाङनांश मूलथठिछैक्लिबांभबखि "-अलिनक्सख्tstर्षकूल ‘खखिदाख्दिांta'ब्र च नृपठब्रणिक : श्रटिनदछाब्रडी, २भ छांग, श्रृं. २v •