পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ S लांश्छिा-अङ्गादडी । কোনও নুতন শক্তির দ্বারা নিজের অধিকৃত হইয়া তাহার প্রমাণ পাওয়া । এ ভাবে আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সকলকে সাক্ষাৎকার না করিলে, তাহা আমাদের নিকট মৃত হইয়া থাকে। সাধুমুখে কত কথাই শুনিতে পাই, শাস্ত্ৰে কত কথাই দেখিতে পাই, সে সমুদয় শোনা কথা মাত্র। যত দিন তাহার প্রমাণ নিজের মধ্যে না পাওয়া যায়, ততদিন তাহ নিজস্ব নহে। তুমি যে অপরকে বল,-“দয়াল নামে তারে যাবে”, তুমি কি দয়াল নামে তরিয়াছ ? তুমি কি নিজ অন্তরে দয়াল নামের শক্তি দেখিয়াছ ? তুমি কি সেই ধনিসন্তানের ন্যায় বলিতে পার “আগে অন্ধ ছিলাম, ঈশ্বর যে আছেন, তাহার প্রমাণ এখন নিজ হৃদয়েই দেখিতেছি, তঁাহার দ্বারা অধিকৃত হইয়া বুঝিতেছি।” এরূপে আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সকলের প্রমাণ পাইবার জন্য কত লোক ব্যগ্র হন ? জগতের অধিকাংশ লোকেই গতানুগতিকের অনুসরণ করিতেছে ; অধিকাংশ ধৰ্ম্মপ্রচারক তোতা পাখীর ন্যায় শোনা কথা বলিতেছে। কতিপয় অসাধারণ-প্ৰকৃতিসম্পন্ন মানুষ এখানে জন্মিয়াছেন, র্যাহারা গতানুগতিকে সন্তুষ্ট হইতে পারেন নাই; সত্যের DBBBBBDS BD BBDDB SYY DBL DBDDDDD S SDDD SYBBY মহাজন । ইহার এক এক জন এক এক বিষয়ে সিদ্ধিলাভ করিয়াছেন। বুদ্ধ শান্তভাৰে সিদ্ধ, মহম্মদ দাস্যভাবে সিদ্ধ, পারস্য কবি হাফেজ সখ্যভাবে সিদ্ধ, বীশু বাৎসল্যভাবে সিদ্ধ, চৈতন্য মধুরভাৰে সিদ্ধ। বাৎসল্যভাব দুই প্রকারে হইতে পারে ; ঈশ্বর পিতা আমি সন্তান, এই একীভাব, BB BD BB D DDBDS t L DDD DDDS sBDS DBB BBDB uBDBD দ্বিতীয়োক্ত ভাবটী মীরাবাই প্ৰভৃতি এ দেশের বৈষ্ণব সাধকগণের মধ্যে অনেকে সাধন করিয়াছেন, কিন্তু খীণ্ড প্রভৃতি পিতৃভাবেই সিদ্ধ। এই সকল মহাজনের জীবনচরিত আলোচনা করিলে দেখিতে পাওয়া যায়, যে ইহারা গতানুগতিকে সন্তুষ্ট হইতে না পারিয়া প্ৰতিজ্ঞা করিয়া