পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wyo e সাহিত্য-রত্নাবলী । পাইতেছি ; কিন্তু কেবল সেইটুকুই কি ইংলেণ্ডের মহন্ত ? তাহা নহে। এ বিদ্যা বুদ্ধি ও দক্ষতার পশ্চাতে, যে অব্যক্ত বহুদূর প্রসারিত বিদ্যা LL EYDBS DBDLLS DDD S LLLS KKBB DBD DDBD DDDK LgD অপর শত শত ব্যক্তি সেই স্থান অধিকার করিতে পরিবে, সেই গৃঢ় শক্তি বা অব্যক্ত মানসিক বলবীৰ্য্যই ইংলণ্ডের মহত্ত্ব। অর্থাৎ, ভাবুন সেই দেশ কিরূপ বলবীৰ্য্যসম্পন্ন, যে দেশের প্রথম শ্রেণীর লোক গ্লাডষ্টান প্রভৃতি এ দেশে আসিবার চিন্তাও কখনও করেন না, যে দেশের দ্বিতীয় শ্রেণীর লোক ফসেটু প্ৰভৃতি, এ দেশে আসা আবশ্যক ভাবেন না, যে দেশের তৃতীয় শ্রেণীর লোক গ্রাঠি ডফ প্রভৃতি উন্নত পদলাভ করিয়া কাচিৎ এ দেশে আগমন করেন ; সুতরাং সে দেশের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীর লোকের দ্বারাই এই বিশাল ভারতসাম্রাজ্য শাসিত ও সুরক্ষিত হইতেছে। অতএব ইংলণ্ডের যে বল আপনারা দেখিতেছেন তাহাতেই ইংলেণ্ডের মহত্ব নয় ; কিন্তু যাহা দেখিতেছেন না, তাহতেই মহত্ব নিহিত রহিয়াছে। চরিত্র সম্বন্ধেও এইরূপ। কথা ও কাজে লোকের যতটুকু সাধুতার পরিচয় পাইতেছি, তাহার পশ্চাতে যে অব্যক্ত ও গভীর কুপ-সমান সাধুতার উৎস রহিয়াছে, যাহা হইতে ঐ কথা ও কাজ উৎপন্ন হইয়াছে প্ৰকৃতির সেই গুঢ় শক্তিই চরিত্র। ইতিহাসে আজ যাহাঁদের নাম উজ্জ্বল স্বর্ণীক্ষরে লিখিত রহিয়াছে, যাহারা মুখের এক একটা কথাতে কত কত ব্যক্তিকে আকৃষ্ট করিয়াছেন, যাহাদের অঙ্গুলির এক একটি সঙ্কেতে এক একটি জাতি মোহশয্যা হইতে উখিত ইইয়াছে, সেই সকল মহাজনের কথা যদি স্মরণ করি তাহা হইলে কি দেখিতে পাই ? কিসের গুণে র্তাহাদের এত অভাব ? কি জন্য