পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/২১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাবণ, ১৩২৩ ৷ ] উত্তরবঙ্গী-সাহিত্য-সন্মিলন। না । কৃত্তিবাস, কাশীরাম ব্যতীত অপর কয়জন বঙ্গসাহিত্য-রখীর নাম, বঙ্গের DBDDDDB DB BB SuBDD BDDB BD DDD BDBD BBD হয় না। এই মুষ্টিমেয় সমাজে যে বঙ্গভাষা এত দিন আবদ্ধ ছিল, এখন সেই বঙ্গভাষা অতি ক্ষিপ্ৰগতিতে বাঙ্গালার সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রসার লাভ করিতেছে। সুতরাং এই সময়ে ভাষা যাহাতে সংষত-চরণে চলে, যাহাতে উচ্চ জ্বল না হয়, সে পক্ষে বঙ্গের জাতীয় জীবনের উদ্বোধন-কৰ্ত্তাদের বিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হইবে। আর সেই সঙ্গেই, আমাদের সুন্দরী মাতৃভাষা কি উপায়ে সুন্দরীতমা হইতে পারে, তাহাও ভাবিতে হইবে। কেবল গীতিকাব্য, মহাকাব্য, বা গল্পগুচ্ছে জাতীয় সাহিত্য পূর্ণাঙ্গ হইতে পারে না। জাতীয় সাহিত্যের বিরাট সৌধের চত্বরে শিল্প, বিজ্ঞান, ‘বাৰ্ত্তাশাস্ত্ৰ, সমাজনীতি, রাজনীতি, ধৰ্ম্মনীতি-সর্বপ্রকার রত্বের সমাবেশ আবশ্যক । সৰ্ব্ববিধ কলার বিলাসে জাতীয় সাহিত্য-মন্দির বিকসিত ইওয়া বাহনীয় । অন্যথা তাহাকে অসঙ্কোচে ‘জাতীয় সাহিত্য” বলিতে পারা যায় না । বৰ্তমান কালে, যখন বঙ্গভাষায় প্ৰতি জন-সাধারণের দৃষ্টি অল্প বিস্তর ভাবে নিপতিত হইবার উপক্রম হইয়াছে, তখন, বিশেষ বিবেচনাপূর্বক ঐ ভাষার গতিকে, বঙ্গবাসীর ভবিষ্যৎ অভু্যদয়ের অনুকুলভাবে নিয়ন্ত্রিত করিয়া লইতে হইবে। জাতীয়তা গঠন করিতে হইলে জাতীয় সাহিত্য গঠন সর্বাগ্রে আবশ্যক। সেই জাতীয় সাহিত্য কিরূপ ভাবে গঠিত হইলে আমাদের মঙ্গল হইবে, কি প্রকারে, কোন দিকে জাতীয় সাহিত্যের গতি নিয়ন্ত্ৰিত করিতে পারিলে ভবিষ্যতে আমাদের শ্ৰীবৃদ্ধি সাধিত হুইটবে, সেই সম্বন্ধেই আমি দুই একটী কথা বলিতে ইচ্ছা করি। আমাদের দেশে “শিক্ষিত” বলিতে আমরা কি বুকি ? সৰ্বসাধারণে কোন সম্প্রদায়কে “শিক্ষিত” বলিয়া স্বীকার করে ? বৰ্তমান কালে, আমাদের দেশে শিক্ষার কেন্দ্ৰ মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়। যাহারা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাপ্রাপ্ত হন, দেশবাসিগণ অসঙ্কোচে তাহাদিগকেই শিক্ষিত আখ্যা এবং শিক্ষিতের s BKDB sLLS YLS S LDYDBBB DB BDDD DBLLL DD পরম যন্ধে বুকে বুকে রাখিয়া, আমাদের প্রাচীন শান্ত্রিরাজি রক্ষণ করিয়া আসিয়াছেন, সেই সংস্কৃত-ব্যবসায়ী অধ্যাপকবর্গের আসন দেশবাসী এখনও অনেক উচ্চে প্ৰদান করিয়া থাকেন; যদি অধ্যাপকবৃন্দ আত্মমৰ্যাদা অক্ষুধা রাখিতে পারেন, তবে উভয়কালেও সে উচ্চাসনে তাহারা অধিকারী থাকিবেন,