পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৪৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, মাঘ, ১৩২৩ । ] दक्षांखाल-कांश्र्निौ । 88) উত্তরের প্রতীক্ষা না করিয়াই দীঘির গভীর তলদেশে স্বেচ্ছায় অবতীর্ণ হইলেন। তৎক্ষণাৎ শত শত জলস্রোত কোথা হইতে আসিয়া দীঘিটিকে পূর্ণ করিয়া ফেলিল। রামপালও সেই অগাধ জলরাশির মধ্যে নিমগ্ন হইলেন, আর পাড়ে উঠিতে পারিলেন না । বিস্মিত দর্শকবৃন্দ সমস্বরে ‘রামপাল, রামপাল” বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিল। কিন্তু তৎপূর্বেই জলরাশি দীঘিটিকে একেবারে পূর্ণ করিয়া ফেলিয়াছিল । রামপালের চিহমাত্রও আর দেখিতে পাওয়া গেল না । বল্লাল সেন বন্ধুর জন্য দুঃখ করিয়া কঁাদিতে কঁাদিতে বলিলেন,• • •“আমারই পাপে আমার বন্ধুর মৃত্যু ঘটিয়াছে। তাহার মৃত্যুর জন্য আমিই দায়ী। এই দীঘি অদ্যাবধি রামপালের নামেই অভিহিত হইবে।” তদবধি ইহা “রামপালের দীঘি” নামেই খ্যাত। এই ঘটনা হইতে এ প্রশ্ন স্বতঃই মনোমধ্যে উদিত হয়-“দীঘির নাম হইতেই কি দেশের নামকরণ হইয়াছে ?” এই দীঘির অদূরেই একটি পুষ্করিণী আছে। রামপাল দীঘির সহিত ইহার উৎপত্তির বিবরণ সংশ্লিষ্ট । কথিত আছে, উক্ত দীঘি খননের পর বঙ্গাল সেন প্ৰত্যেক শ্রমজীবিকে নিকটস্থ এক স্থান হইতে এক কোদাল করিয়া মাটি খুঁড়িতে আদেশ করেন । শ্রবিজীবিদের সংখ্যা এত অধিক ছিল যে, তাহারা প্ৰত্যেকে এক কোদাল করিয়া মাটি খুড়িতেই স্থানটি এক বৃহৎ পুষ্করিণীতে পরিণত হইল। BDDB DBBDB SDLLS D D D gDSSB sBK SSS BD ggDD SDBDBDES ौिधि माम अख्ििश्ड दश् । রামপাল দীঘির উত্তর পাড়ে একটি বিশাল গজারি বৃক্ষ আছে। ইহার উচ্চতা প্ৰায় দেড়শত ফিট । ইহা বহুকাল ধরিয়া ঐস্থানে অবস্থিত। স্থানীয় হিন্দুঅধিবাসিগণ বৃক্ষটিকে পবিত্র জ্ঞানে পুজা করিয়া থাকে । তাহদের ধারণা বৃক্ষটি অমর এবং ইহার অসাধারণু গুণ ও দৈব শক্তি আছে। ইহার পত্রে অনেকের দুরারোগ্য রোগের উপশম হইয়াছে বলিয়া কথিত আছে। ইহার পাতা ছেড়া বা ডাল কাটা বিশেষ ভাবে নিষিদ্ধ। একবার একজন ফকির এই বৃক্ষের তলদেশে আশ্ৰয় লইয়া ইহার ডাল কাটিয়া অগ্নি সংযোগে তাহার সান্ধ্য আহাৰ্য্য প্ৰস্তুত করিয়াছিলেন। কিন্তু गरे अन्न মুখে করিবামাত্র তিনি রক্ত বমন করিয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন। বন্ধ্যা স্ত্রীলোকগণ এই পবিত্র বৃক্ষতলে বসিয়া সন্তানলাভের জন্য ঠাকুর-দেবতার পূজা করিয়া থাকে এবং কৃষকেরা সত্তোষজনক 'শস্ত