পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৪৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

36 es नाश्डिा-न६श्डिा । [ cभ थ७, s-s० ज९था । পৰ্য্যন্ত এই সকল বিলুপ্তপ্রায় অপ্রচারিত বিদ্যার পরিবর্তে তুল্যফলপ্ৰদ বিদ্যাদানে। অসমর্থ রহিয়াছে। সুতরাং, প্রাচীনের সকল বস্তু অপেক্ষা পরবত্তী কালের সকল বস্তুই যে ভাল বা উন্নত, তাহা বলিবার উপায় নাই। কতকগুলি ভাল বা অনেকগুলি ভাল হইলেও সকলই ভাল-একথা বলিবার অধিকার কাহারো নাই ইহা সুনিশ্চিত । , তাহার পর, মানবের সকল বিদ্যাবুদ্ধির ফল যে সচ্চরিত্ৰতা, ধৰ্ম্মজ্ঞান ৰ সুনীতি, সেই সচ্চরিত্ৰত প্ৰভৃতির প্রতি যদি দৃষ্টি করা যায়, তাহা হইলেও দেখা যাইবে, জগৎ চিরকাল ক্রমশঃই উন্নতির পথে ধাবিত হয় নাই। পূর্বকালের সত্যপালন পরোপকারপ্রবৃত্তি, দান ও ত্যাগের কথা ভাবিলে কি মনে হয় না যে, বৰ্ত্তমানকালে মানবসমাজ এ বিষয়ে আমাদের পূর্বপুরুষগণকে অতিক্ৰম করিতে পারে নাই। এই সকল সদগুণ আজ অতিশয় বাঞ্ছনীয় হইলেও যে নিরতিশয় ফুর্লভ হইয়া উঠিতেছে, ভাহা কি কেহ অস্বীকার করিতে পারেন? দুই হাজার বৎসর পূর্বে গ্ৰীক দূত ম্যাগাস্থেনিস ভারতীয় সভ্যতার যেরূপ পরিচয় দিয়াছেন, তাহা পণ্ডিলে ভারতের নীতির যেরূপ পরিচয় পাওয়া যায়, তাহা কি আজি জগতের কোন সমাজে দেখিতে পাওয়া যায় ? ষ্ট্রাৰো, হুয়েনসাঙ্গ, সুংজন প্রভৃতি বিদেশীয় প্ৰরিব্রাজকগণ তৎপরে ভারতবাসীর যেরূপ চরিত্রের উল্লেখ LBBSDBDS D BDDDBB BBBBD KLDES S DESS gDDLL BD ভারতের সাওতাল, ভীল প্ৰভৃতি গণের মধ্যে ষে সত্যনিষ্ঠা ও সরলতা বিদ্যমান, তাহা কি মনুষ্যসমাজের আদর্শনহে ? আর ইহাদের এ সকল গুণ, অজ্ঞানের বা অসভ্যতার ফল বলিয়া উড়াইয়া দেওয়া কি যায় ? কারণ, প্ৰাণীমাত্রেরই স্বভাবতঃ রাগন্ধেবাদিই প্ৰবল হয় । জাতিগত সত্যনিষ্ঠা, সরলতা, উপযুক্ত চর্চার ফল বা চেষ্টার ফলই হইয়া থাকে । ইহাদের এ সকল গুণ কোন এক অতীত কালে ইহাদের উন্নতিরই ফল বলিতে হইবে। অবশ্য তাই বলিয়া আজকালকার ‘অঞ্চপতিত বা নীচ জাতির মধ্যে যে সকল সদগুণাবশেষ রহিয়াছে, তাহা দেখিয় তাহাজের সকলেরই পূৰ্বপুরুষগণকে আজকালকার সভ্যতায় সভ্য বলিয়া নির্দেশ করা কোন মত্তেই যুক্তিযুক্ত হইতে পারে না ; কারণ, সভ্যতার গতি আলোচনা করিলে মনে হয়, মন্থয্যের ঝাহা নিতান্ত বাহিত, তাহা লাভের জন্য মৰ্ম্মতোমুখী চেষ্টার ফলে পূৰ্ব্বকালে লোক সকল এক পথে গিয়াছিল, এখন ফেন